আল্লাহয় দিলে ফ্রেন্ড সার্কেলে আপু সমাজ আর ভাইয়া সমাজের লাভ মেরিজ/ভাইজ্ঞা মেরিজ পার্টির ৯৯% এরই বিয়া শাদী কমপ্লিট (অনেকে আবার ডিভর্স হইয়া সেকেন্ড মেরিজো কইরা ফালাইছে!!)।
শুধু ভাইয়া সমাজের “নিজের পায়ে দাঁড়াইয়া” ওরফে গাড়ি/ব্যাংক ব্যালেন্স কইরা সুপাত্র হইয়া এরেঞ্জ মেরিজ পার্টির বিয়া করা বাকি।
.
তো যাই হোক, তাদের সাংসারিক এক্সপেরিয়ান্স শেয়ার থেকে যা বুঝলাম বাসর রাইতে কমার্স বা আর্টস এমন কি ইঞ্জিনিয়ারিং পইড়াও যেই ছ্যামড়া ‘গাইনি ডাক্তারের’ রোল প্লে করতে যায় ১০০% সিউর থাকেন সংসার টিকুক না টিকুক ওর সংসারে শান্তি জিন্দেগীতেও থাকেনা।
ইউ নো হোয়াই? বিকজ তার মধ্যে কোন বিশ্বাস নাই। শুধু বউ এর উপরে যে নাই তা না, আসলে সে নিজেও কোনকালে বিশ্বাসযোগ্য ছিলো না।
.
আরো একটু ক্লিয়ার করে বলি।
কমবেশি সবাই কুরআনে (সূরা আন-নূর:২৩-২৬ নং আয়াতটা জানে “দুশ্চরিত্রা নারীগণ দুশ্চরিত্র পুরুষদের জন্যে এবং দুশ্চরিত্র পুরুষগণ দুশ্চরিত্রা নারীদের জন্যে।সচ্চরিত্রা নারীগণ সসচ্চরিত্র পুরুষদের জন্য এবং সচ্চরিত্র পুরুষগণ সচ্চরিত্রা নারীদের জন্যে।”
আল্লাহ বা তার আয়াতকে তো অবিশ্বাস করার উপায় নাই। সুতারাং ঝামেলা যা তা হচ্ছে মাইনষের মধ্যে।
.
শয়তানের কুরকুরানিতে যৌবনে সবারই কুতকুত খেলতে মনে চায়!!
এখন যে জিন্দেগীতে নারী শরীর টাচ করে নাই, সে যতই গুগল এর আর্টিকেল পড়ুক প্রথম দিনেই ‘গাইনি ডাক্তার’ হওয়া তার পক্ষে সম্ভব না (সাতার কেমনে কাটে আপনি বই পড়ে শিখতে পারেন, ফার্স্ট টাইম পানিতে নামায়া দিলে তখন দেখবেন বই এর থিউরী আউলাইয়া ফালাইছেন :P)
.
আর তার গাইনী ডাক্তার হওয়ার দরকারো নাই, কারন সে উপরয়ালার ভয়েই কুতকুত খেলে নাই(তারে তো কেউ বাইন্দা রাখে নাই, চাইলেই পারতো)। সূরা আন-নূর এর ঐ আয়াতের উপর বিশ্বাস আছে বলেই তার কিছু চেক করারো দরকার নাই।
.
অনেকের মতে ‘আমি প্লে বয় না হইলেই যে আমার ভাগ্যে প্লেগার্ল পড়বে না তার গ্যারেন্টি কি’.. এডিই আবার বিয়ার টাইমে এভার সিঙ্গেল টোগায়!! মিডিয়ার মেয়ে ভালো না, হোস্টেলের মেয়ে ভালো না বইলা রুচি দেখায়!!
অবশ্য এটা ছেলে নিয়ে বলা, মেয়েদের ক্ষেত্রেও সেইম। আমার এক ফ্রেন্ড আছে এই নিয়া ১৪ ছেলের সাথে ফিজিক্যাল রিলেশন ঘটাইছে তাও এটা এক বছর আগের হিসাব, এখনেরটা জানি না
ও আমারে প্রায় সময় কইতো “এতো ভদ্র থাইকা লাভ নাই, যাইয়া দেখ আমারটাও কারো না কারো সাথে ঠিকি কিছু না কিছু করতাছে!”
.
তো যাদের এমন বিশ্বাস নাই, সেলফ কন্ট্রলের বাইরে গেছিলোগা তার মাথায়ো টাইম মত ঐ আয়াতটা বাড়ি দিতে থাকে!!
নিজে কি কি কইরা আসছে তা তো জানেই, তাই নিজেকে দিয়াই অন্যকে জাজমেন্ট শুরু করে যার শুরুটা ওই বাসর রাইতে “গাইনি ডাক্তারী” দিয়া.... এর পরে পরে “কে ফোন করছে”/ “ক্যান ফোন করছে”/ “ফেসবুক পাসোয়ার্ড দেও”/ “কই গেছিলা” / “কলেজের রিইউনিওনে হাইসা হাইসা কথা বলা ঐ ছেলেটার সাথে কি সম্পর্ক!!” ব্লা ব্লা যার আপর নাম অবিশ্বাস বা সন্দেহ।
.
আর এই জিনিস যেখানে আছে সেইখানে একচুয়েলি কোন প্রকার ‘সুপার গ্লু’ টাইপ রিলেশন থাকে না। যেটা থাকে সেটা কোন মতে ‘ছ্যাপ দিয়া জোড়া লাইগান্না’ রিলেশন। যে কোন সময়ই ছুইট্টা যাইতে পারে টাইপ।
.
অন্যরে অবিশ্বাস করার চেয়ে নিজেরে বিশ্বাসযোগ্য রাখার চেষ্টা করেন আশে পাশের সব ঠিক রাখার দায়িত্ব উপরয়ালার। ওইটা নিয়া আপনার চিন্তা করতে হবে না।
.
আর ইমশনে পইড়া হোক বা যে কোন ভাবেই হোক, ভূল মানুষ করতেই পারে। এই কারনে আমরা মানুষ। তো নিজের টা যে ভূল ছিলো এটা বুঝতে পারলে অন্যের ভূলটাও তো কন্সিডার করা উচিৎ..
শুধু ভাইয়া সমাজের “নিজের পায়ে দাঁড়াইয়া” ওরফে গাড়ি/ব্যাংক ব্যালেন্স কইরা সুপাত্র হইয়া এরেঞ্জ মেরিজ পার্টির বিয়া করা বাকি।
.
তো যাই হোক, তাদের সাংসারিক এক্সপেরিয়ান্স শেয়ার থেকে যা বুঝলাম বাসর রাইতে কমার্স বা আর্টস এমন কি ইঞ্জিনিয়ারিং পইড়াও যেই ছ্যামড়া ‘গাইনি ডাক্তারের’ রোল প্লে করতে যায় ১০০% সিউর থাকেন সংসার টিকুক না টিকুক ওর সংসারে শান্তি জিন্দেগীতেও থাকেনা।
ইউ নো হোয়াই? বিকজ তার মধ্যে কোন বিশ্বাস নাই। শুধু বউ এর উপরে যে নাই তা না, আসলে সে নিজেও কোনকালে বিশ্বাসযোগ্য ছিলো না।
.
আরো একটু ক্লিয়ার করে বলি।
কমবেশি সবাই কুরআনে (সূরা আন-নূর:২৩-২৬ নং আয়াতটা জানে “দুশ্চরিত্রা নারীগণ দুশ্চরিত্র পুরুষদের জন্যে এবং দুশ্চরিত্র পুরুষগণ দুশ্চরিত্রা নারীদের জন্যে।সচ্চরিত্রা নারীগণ সসচ্চরিত্র পুরুষদের জন্য এবং সচ্চরিত্র পুরুষগণ সচ্চরিত্রা নারীদের জন্যে।”
আল্লাহ বা তার আয়াতকে তো অবিশ্বাস করার উপায় নাই। সুতারাং ঝামেলা যা তা হচ্ছে মাইনষের মধ্যে।
.
শয়তানের কুরকুরানিতে যৌবনে সবারই কুতকুত খেলতে মনে চায়!!
এখন যে জিন্দেগীতে নারী শরীর টাচ করে নাই, সে যতই গুগল এর আর্টিকেল পড়ুক প্রথম দিনেই ‘গাইনি ডাক্তার’ হওয়া তার পক্ষে সম্ভব না (সাতার কেমনে কাটে আপনি বই পড়ে শিখতে পারেন, ফার্স্ট টাইম পানিতে নামায়া দিলে তখন দেখবেন বই এর থিউরী আউলাইয়া ফালাইছেন :P)
.
আর তার গাইনী ডাক্তার হওয়ার দরকারো নাই, কারন সে উপরয়ালার ভয়েই কুতকুত খেলে নাই(তারে তো কেউ বাইন্দা রাখে নাই, চাইলেই পারতো)। সূরা আন-নূর এর ঐ আয়াতের উপর বিশ্বাস আছে বলেই তার কিছু চেক করারো দরকার নাই।
.
অনেকের মতে ‘আমি প্লে বয় না হইলেই যে আমার ভাগ্যে প্লেগার্ল পড়বে না তার গ্যারেন্টি কি’.. এডিই আবার বিয়ার টাইমে এভার সিঙ্গেল টোগায়!! মিডিয়ার মেয়ে ভালো না, হোস্টেলের মেয়ে ভালো না বইলা রুচি দেখায়!!
অবশ্য এটা ছেলে নিয়ে বলা, মেয়েদের ক্ষেত্রেও সেইম। আমার এক ফ্রেন্ড আছে এই নিয়া ১৪ ছেলের সাথে ফিজিক্যাল রিলেশন ঘটাইছে তাও এটা এক বছর আগের হিসাব, এখনেরটা জানি না
ও আমারে প্রায় সময় কইতো “এতো ভদ্র থাইকা লাভ নাই, যাইয়া দেখ আমারটাও কারো না কারো সাথে ঠিকি কিছু না কিছু করতাছে!”
.
তো যাদের এমন বিশ্বাস নাই, সেলফ কন্ট্রলের বাইরে গেছিলোগা তার মাথায়ো টাইম মত ঐ আয়াতটা বাড়ি দিতে থাকে!!
নিজে কি কি কইরা আসছে তা তো জানেই, তাই নিজেকে দিয়াই অন্যকে জাজমেন্ট শুরু করে যার শুরুটা ওই বাসর রাইতে “গাইনি ডাক্তারী” দিয়া.... এর পরে পরে “কে ফোন করছে”/ “ক্যান ফোন করছে”/ “ফেসবুক পাসোয়ার্ড দেও”/ “কই গেছিলা” / “কলেজের রিইউনিওনে হাইসা হাইসা কথা বলা ঐ ছেলেটার সাথে কি সম্পর্ক!!” ব্লা ব্লা যার আপর নাম অবিশ্বাস বা সন্দেহ।
.
আর এই জিনিস যেখানে আছে সেইখানে একচুয়েলি কোন প্রকার ‘সুপার গ্লু’ টাইপ রিলেশন থাকে না। যেটা থাকে সেটা কোন মতে ‘ছ্যাপ দিয়া জোড়া লাইগান্না’ রিলেশন। যে কোন সময়ই ছুইট্টা যাইতে পারে টাইপ।
.
অন্যরে অবিশ্বাস করার চেয়ে নিজেরে বিশ্বাসযোগ্য রাখার চেষ্টা করেন আশে পাশের সব ঠিক রাখার দায়িত্ব উপরয়ালার। ওইটা নিয়া আপনার চিন্তা করতে হবে না।
.
আর ইমশনে পইড়া হোক বা যে কোন ভাবেই হোক, ভূল মানুষ করতেই পারে। এই কারনে আমরা মানুষ। তো নিজের টা যে ভূল ছিলো এটা বুঝতে পারলে অন্যের ভূলটাও তো কন্সিডার করা উচিৎ..
রিকন্ডিশনের দামে ব্রান্ড নিউ চাইবেন, এ কিরাম বিচার??
.
(রুবেল হ্যাপি প্রজাতির ইগোতে বাড়ি খাইলে আমি দায়ী না )
.
(রুবেল হ্যাপি প্রজাতির ইগোতে বাড়ি খাইলে আমি দায়ী না )
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন