শীতের সকালে কুত্তার ডাকে কম্বলের তলে ঘুম ভাংলো। কম্বল সরালাম।কতক্ষন বিসানায় বসে বসে ঝিমালাম। আধাঘন্টা পর আড়মোড়া ভেঙ্গে চোখ কচলাতে কচলাতে মশারীর ভিতর থেকে বাহির হলাম। বাধা আসলো, রুম থেকে বের হতে যাব কম্পিউটার টেবিলে উষ্ঠা খেলাম, কিন্তু দমে যাই নি। বাধা উপেক্ষা করে এগিয়ে গেলাম সামনের দিকে।
.
রুমের দড়জা খুল্লাম। বেসিনের কাছে গেলাম কিন্তু তাকে খুঁজে পাইনি। বাথরুমের দিকে গেলাম, বাথরুমের দড়জা লক!! বুয়া ভিতরে কাপড় ধুচ্ছে। বাধা আসছে, কিন্তু দমে যাই নি। আম্মার রুমের বাথরুমের দিকে গেলাম। সেটাও লক!! বারান্দা থেকে আম্মার চিৎকার “ঐ এই বাথরুমে এখন যাবি না, হারপিক দিয়া রাখছি”
.
বুঝলাম ভিলেন এন্ট্রি নিয়ে ফেলেছে। তাও আমি দমে যাওয়ার পাত্র না। কিছু একটা আমাকে করতেই হবে। শেষ বাথরুম মানে বোনের রুমের বাথরুমের দিকে গেলাম। বাথরুমে দড়জা খোলার আগেই বোনের চিৎকার “ঐ আমার ওয়াশড়ুমে যাবা না”
“ওয়াশড়ুমে না, বাথরুমে যাই”
- ‘ঐ হইলো, এটা মেয়েদের বাথরুমে squint emoticon ’
“বাথরুমের আবার মাইয়া পোলা ভার্সন আছে নি?? লেডিজ-জেন্টস টয়লেট আলাদা থাকে তো পাব্লিক টয়লেটে, ঘরের ভিত্রে আবার মাইয়া/পোলার বাথরুম কি জিনিস!!”
.
ডাইনিং রুম থেকে কাজের বুয়ার ডাক আসলো, “ভাইয়া যান, কাপড় ধোয়া শেষ, বাথরুম খালি”
জীবনে চলার পথে এমন কিছু কিছু মহিয়সী মানুষ পাওয়া যায়, যারা আমার মনের খবর বুঝে কিন্তু নিজের রক্তের সম্পর্কের ঘরের মানুষ বুঝতে চেষ্টা করে না। খালা তোমাকে হাজার সালাম।
অতঃপর বোনের প্যাচা মার্কা খোমা উপেক্ষা করে বীরদর্পে এগিয়ে গেলাম বাথরুমের দিকে।
.
বেসিনের উপর থেকে ব্রাশ নিয়ে পেস্ট লাগালাম ব্রাশে। বেসিনের কল খুলে একটু পানি দিতে গেলাম ব্রাশে কিন্তু পেস্ট সব বেসিনে পড়ে গেলো!!
এক জীবনের এক সকালে আর কত বাধা সহ্য হয় বলেন। আমিও তো মানুষ। আমারো তো নিজের মত করে কিছু পাওয়ার অধিকার আছে। বেকার বলে তাকে পাবো না এটা তো হতে পারে না।
.
মেজাজ গেলো খারাপ হয়ে। এক থাপ্পর দিয়ে বেসিনের উপরের রেকে যা ছিল সব ফেলে দিলাম, শুধু রেকে রয়ে গেলো পেস্টের টিউবটি।
আমি জানতাম যত ঝড় আসুক সবাই আমাকে ছেড়ে গেলেও সে আমাকে কখনোই ফেলে যাবে না।
.
আওয়াজ শুনে আম্মা আসলো। নিজ হাতে ব্রাশে পেস্ট লাগিয়ে আমার হাতে তুলে দিয়ে বলল “বোকা ছেলে, এটার জন্য এত মাথা গরম করলে হয়”
অতঃপর আমি দাঁত মাজলাম, মুখ ধুলাম। নিজের কাছে ফ্রেস ফ্রেস লাগছিলো।
.
সকাল সকাল এই ফ্রেস লাগাটা সম্ভব হতো না যদি Close Up পেস্ট টি আমাকে ছেড়ে বাথরুমের কমডে পড়ে যেত।
এই ছিলো আমাদের Close-Up কাছে আসার সাহসী গল্প squint emoticon
.
(বিঃদ্রঃ দাঁত মাজার পেস্টের লগে ভ্যালেন্টাইস ডে স্পেশাল প্রেম পিরিতের কিচ্ছার কি সম্পর্ক আমার মাথা ধরে না colonthree emoticon )
.
রুমের দড়জা খুল্লাম। বেসিনের কাছে গেলাম কিন্তু তাকে খুঁজে পাইনি। বাথরুমের দিকে গেলাম, বাথরুমের দড়জা লক!! বুয়া ভিতরে কাপড় ধুচ্ছে। বাধা আসছে, কিন্তু দমে যাই নি। আম্মার রুমের বাথরুমের দিকে গেলাম। সেটাও লক!! বারান্দা থেকে আম্মার চিৎকার “ঐ এই বাথরুমে এখন যাবি না, হারপিক দিয়া রাখছি”
.
বুঝলাম ভিলেন এন্ট্রি নিয়ে ফেলেছে। তাও আমি দমে যাওয়ার পাত্র না। কিছু একটা আমাকে করতেই হবে। শেষ বাথরুম মানে বোনের রুমের বাথরুমের দিকে গেলাম। বাথরুমে দড়জা খোলার আগেই বোনের চিৎকার “ঐ আমার ওয়াশড়ুমে যাবা না”
“ওয়াশড়ুমে না, বাথরুমে যাই”
- ‘ঐ হইলো, এটা মেয়েদের বাথরুমে squint emoticon ’
“বাথরুমের আবার মাইয়া পোলা ভার্সন আছে নি?? লেডিজ-জেন্টস টয়লেট আলাদা থাকে তো পাব্লিক টয়লেটে, ঘরের ভিত্রে আবার মাইয়া/পোলার বাথরুম কি জিনিস!!”
.
ডাইনিং রুম থেকে কাজের বুয়ার ডাক আসলো, “ভাইয়া যান, কাপড় ধোয়া শেষ, বাথরুম খালি”
জীবনে চলার পথে এমন কিছু কিছু মহিয়সী মানুষ পাওয়া যায়, যারা আমার মনের খবর বুঝে কিন্তু নিজের রক্তের সম্পর্কের ঘরের মানুষ বুঝতে চেষ্টা করে না। খালা তোমাকে হাজার সালাম।
অতঃপর বোনের প্যাচা মার্কা খোমা উপেক্ষা করে বীরদর্পে এগিয়ে গেলাম বাথরুমের দিকে।
.
বেসিনের উপর থেকে ব্রাশ নিয়ে পেস্ট লাগালাম ব্রাশে। বেসিনের কল খুলে একটু পানি দিতে গেলাম ব্রাশে কিন্তু পেস্ট সব বেসিনে পড়ে গেলো!!
এক জীবনের এক সকালে আর কত বাধা সহ্য হয় বলেন। আমিও তো মানুষ। আমারো তো নিজের মত করে কিছু পাওয়ার অধিকার আছে। বেকার বলে তাকে পাবো না এটা তো হতে পারে না।
.
মেজাজ গেলো খারাপ হয়ে। এক থাপ্পর দিয়ে বেসিনের উপরের রেকে যা ছিল সব ফেলে দিলাম, শুধু রেকে রয়ে গেলো পেস্টের টিউবটি।
আমি জানতাম যত ঝড় আসুক সবাই আমাকে ছেড়ে গেলেও সে আমাকে কখনোই ফেলে যাবে না।
.
আওয়াজ শুনে আম্মা আসলো। নিজ হাতে ব্রাশে পেস্ট লাগিয়ে আমার হাতে তুলে দিয়ে বলল “বোকা ছেলে, এটার জন্য এত মাথা গরম করলে হয়”
অতঃপর আমি দাঁত মাজলাম, মুখ ধুলাম। নিজের কাছে ফ্রেস ফ্রেস লাগছিলো।
.
সকাল সকাল এই ফ্রেস লাগাটা সম্ভব হতো না যদি Close Up পেস্ট টি আমাকে ছেড়ে বাথরুমের কমডে পড়ে যেত।
এই ছিলো আমাদের Close-Up কাছে আসার সাহসী গল্প squint emoticon
.
(বিঃদ্রঃ দাঁত মাজার পেস্টের লগে ভ্যালেন্টাইস ডে স্পেশাল প্রেম পিরিতের কিচ্ছার কি সম্পর্ক আমার মাথা ধরে না colonthree emoticon )
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন