শনিবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০১৫

সার্কাস সোসাইটি

When আপনে একজন বেকার ছেলে, তখন আসেপাশের মানুষ বলবে, “দেখছো ইয়াং ছেলে, শিক্ষিত হইয়া এখনো ইগো নিয়া বেকার বইসা আছে। চাকরিই করতে হবে এমন কোন কথা আছে?? রিক্সা চালাইয়াও তো আয় ইনকাম করা যায়”
then আপনে যদি রিক্সা চালানি শুরু করেন তখন আবার তারাই ‘অবজ্ঞার’ সাথে বলবে “ডিগ্রী পাশ কইরা রিক্সা চালায়, ছিঃ ” colonthree emoticon
.
When আপনে আবিয়াইত্তা ডাঙ্গর মেয়ে, আসেপাশের মানুষ বলবে, “পাত্র এতো বাছাবাছি করার কিছু নাই, মেয়ের বয়স বাইড়া যাইতেছে তাড়াতাড়ি একটার সাথে বিয়া দিয়া দেও”
then আপনি তাড়াহুড়া করে অপছন্দের একটারে বিয়া করে অশান্তির সংসার শুরু করবেন তখন আবার আশে পাশের মানুষ বলবে, “এভাবে নরপশুর সাথে সংসার করা যায়? বাদ দাও। তোমারো তো একটা লাইফ আছে”
then আপনি যদি তারে ডিভর্স দেন তখন আবার আশেপাশের মানুষই ‘অবজ্ঞার’ সাথে বলবে, “ডিভর্সী মেয়ে, সংসার করতে জানে না” colonthree emoticon !!!
.
.
ফেসবুকে আইলে দেখি মাইনসের দুঃখের শেষ নাই, মগর আমি তো দেখি আশেপাশে এন্টারটেইনের শেষ নাই। এরুম সার্কাস টাইপ একখান সোসাইটিতে বাস কইরাও মাইনষে আবার ক্যামনে না হাইসা থাকে হেইডাই আমার মাথায় ধরে না colonthree emoticon

শুক্রবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০১৫

এবাউট পুশি

মারিয়া আপু আর ফারিয়া দুই বোন। পৃথিবীর চঞ্চলতম দুই প্রানী। তাদের বাসার দরজা সবসময় খোলা থাকে+ ঘরের ভিতর থেকে মাছের বাজারের মত সাউন্ড আসতে থাকে।
.
একদিন দিনের ১২টার দিকে গেলাম তাদের বাসায় একটা কাজে। যথারীতি দরজা খোলা কিন্তু ঘরে পিনপতন নিস্তব্ধতা!!! কোন সাউন্ড নাই!! পুরাই অষ্টম আশ্চার্য্য ব্যাপার। দরজা দিয়ে ঢুকতেই ডাইনিং রুম। টেবিলে মারিয়া আপু মাথা ঢেকে ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছে, পাশের রান্না ঘরে কাজের মেয়েটাও দেখলাম ফ্লোর মুচছে আর কাঁদছে। আন্টি বারান্দায় গালে হাত দিয়ে আকাশের দিকে তাকায়া আছে আর চোখ দিয়ে পানি পড়ছে। কাহিনি কি? সব কান্দে ক্যা gasp emoticon
.
“আপু কি হইছে??”
মারিয়া আপুঃ (আরো জোরে বুক ফাঁটা চিৎকারে কাঁদতে কাঁদতে) “সব শেষ রে ভাই, সব শেষ হইয়া গেছে”
ইন্নালিল্লাহ। আংকেলের শরীর খারাপ ছিলো শুনছিলাম। তাহলে তিনি মারা গেছেন?? দেখতে আসবো আসবো করে আর শেষ দেখাটা হলো না। নিজের উপরই নিজের মেজাজ খারাপ হচ্ছে।
এসময় কিভাবে মানুষ কে শান্তনা দিতে হয় আমার জানা নেই। আপুকে জিগাস করলাম ফারিয়া কই? কাঁদতে কাঁদতে ইশারায় দেখিয়ে দিলো ভিতরের রুমে।
.
ফারিয়ার রুমে যেয়ে দেখি ফারিয়া বালিশে মুখ ঢুকিয়ে কাঁদছে। আসলে কি করবো কি বলবো নিজেও বুঝতেছিনা।
ফ্রেন্ডদের ফোন করে জানাই, আসতে বলি। মোবাইলটা পকেট থেকে বের করলাম আর দেখি বাথরুমের দরজা খোলার আওয়াজ। ভিতর থেকে আংকেল বের হইছেন!! confused emoticon
.
“কি বাবা কেমন আছো?? কখন আসলা??” (আংকেলের চেহারাতেও একটু বিষন্নতার ছাপ)
- “এই তো আংকেল আছি ভালই। মাত্র আসলাম”
আংকেল তো বাইচ্চা আছে, তাইলে সবার এই মরা কান্দা কি নিয়া?? confused emoticon
.
একটা ধাক্কা দিলাম ফারিয়ারে, “ঐ ফারিয়া, কিছে কাহিনি কি?”
-“দোস্তরে আমার সব শেষ, আমি কি নিয়া বাচমু? আমার পুশি শেষ আর নাই রে দোস্ত!! আমার পুশি শেষ!”
“লা হাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহ, কি কছ ছেরী এডি। কখন হইলো এই সর্বনাষ!!??”
.
- “এই এক ঘন্টা আগে, ১১টার দিকে”
“ঢাকার মত গিঞ্জি শহরে?? তাও দিনে দুপুরে!!!?? gasp emoticon কই ঘটছে??”
-“ এইখানে, আমার বিসনাতেই, আমারে জড়ায়া ধইরা ছিলোরে দোস্ত... আমি এখন কি নিয়া বাচমু, আমার পুশি cry emoticon ”
.
“বাসায় কেউ ছিলো না?? ”
-“সবাই সামনে ছিলো কিন্তু কারও কিছু করার ছিলো না cry emoticon ”
“ক্যাআআআআআ?? gasp emoticon ”
-“মারাত্মক অসুস্থ ছিল, সবাই শুধু তাকায়া তাকায়া দেখছে, কিছুই করার ছিলো নারে দোস্ত”
.
“কস কি!! রেপার অসুস্থ ছিলো বইলা কেউ কিছু কইলো না শুধু তাকায়া তাকায়া সর্বনাশ দেইখা গেলো??”
-“ওইইইইইইইইইইইইইই হারামির বাচ্চা, সব সময় তোর ফাইজলামী ভাল্লাগে না। আমার পুশি ক্যাট মইরা গেছে আর তুই আইসোস শয়তানি করতে। বাহির হ এইখান থে। আমার পুশিইইইইইইই :’( ”
confused emoticon confused_rev emoticon
.
.
বিলাইরে ডাকার মত পৃথিবীতে আর কি কোন নাম নাই 

বৃহস্পতিবার, ২২ জানুয়ারী, ২০১৫

আমার CloseUp কাছে আসার গল্প

শীতের সকালে কুত্তার ডাকে কম্বলের তলে ঘুম ভাংলো। কম্বল সরালাম।কতক্ষন বিসানায় বসে বসে ঝিমালাম। আধাঘন্টা পর আড়মোড়া ভেঙ্গে চোখ কচলাতে কচলাতে মশারীর ভিতর থেকে বাহির হলাম। বাধা আসলো, রুম থেকে বের হতে যাব কম্পিউটার টেবিলে উষ্ঠা খেলাম, কিন্তু দমে যাই নি। বাধা উপেক্ষা করে এগিয়ে গেলাম সামনের দিকে।
.
রুমের দড়জা খুল্লাম। বেসিনের কাছে গেলাম কিন্তু তাকে খুঁজে পাইনি। বাথরুমের দিকে গেলাম, বাথরুমের দড়জা লক!! বুয়া ভিতরে কাপড় ধুচ্ছে। বাধা আসছে, কিন্তু দমে যাই নি। আম্মার রুমের বাথরুমের দিকে গেলাম। সেটাও লক!! বারান্দা থেকে আম্মার চিৎকার “ঐ এই বাথরুমে এখন যাবি না, হারপিক দিয়া রাখছি”
.
বুঝলাম ভিলেন এন্ট্রি নিয়ে ফেলেছে। তাও আমি দমে যাওয়ার পাত্র না। কিছু একটা আমাকে করতেই হবে। শেষ বাথরুম মানে বোনের রুমের বাথরুমের দিকে গেলাম। বাথরুমে দড়জা খোলার আগেই বোনের চিৎকার “ঐ আমার ওয়াশড়ুমে যাবা না”
“ওয়াশড়ুমে না, বাথরুমে যাই”
- ‘ঐ হইলো, এটা মেয়েদের বাথরুমে squint emoticon ’
“বাথরুমের আবার মাইয়া পোলা ভার্সন আছে নি?? লেডিজ-জেন্টস টয়লেট আলাদা থাকে তো পাব্লিক টয়লেটে, ঘরের ভিত্রে আবার মাইয়া/পোলার বাথরুম কি জিনিস!!”
.
ডাইনিং রুম থেকে কাজের বুয়ার ডাক আসলো, “ভাইয়া যান, কাপড় ধোয়া শেষ, বাথরুম খালি”
জীবনে চলার পথে এমন কিছু কিছু মহিয়সী মানুষ পাওয়া যায়, যারা আমার মনের খবর বুঝে কিন্তু নিজের রক্তের সম্পর্কের ঘরের মানুষ বুঝতে চেষ্টা করে না। খালা তোমাকে হাজার সালাম।
অতঃপর বোনের প্যাচা মার্কা খোমা উপেক্ষা করে বীরদর্পে এগিয়ে গেলাম বাথরুমের দিকে।
.
বেসিনের উপর থেকে ব্রাশ নিয়ে পেস্ট লাগালাম ব্রাশে। বেসিনের কল খুলে একটু পানি দিতে গেলাম ব্রাশে কিন্তু পেস্ট সব বেসিনে পড়ে গেলো!!
এক জীবনের এক সকালে আর কত বাধা সহ্য হয় বলেন। আমিও তো মানুষ। আমারো তো নিজের মত করে কিছু পাওয়ার অধিকার আছে। বেকার বলে তাকে পাবো না এটা তো হতে পারে না।
.
মেজাজ গেলো খারাপ হয়ে। এক থাপ্পর দিয়ে বেসিনের উপরের রেকে যা ছিল সব ফেলে দিলাম, শুধু রেকে রয়ে গেলো পেস্টের টিউবটি।
আমি জানতাম যত ঝড় আসুক সবাই আমাকে ছেড়ে গেলেও সে আমাকে কখনোই ফেলে যাবে না।
.
আওয়াজ শুনে আম্মা আসলো। নিজ হাতে ব্রাশে পেস্ট লাগিয়ে আমার হাতে তুলে দিয়ে বলল “বোকা ছেলে, এটার জন্য এত মাথা গরম করলে হয়”
অতঃপর আমি দাঁত মাজলাম, মুখ ধুলাম। নিজের কাছে ফ্রেস ফ্রেস লাগছিলো।
.
সকাল সকাল এই ফ্রেস লাগাটা সম্ভব হতো না যদি Close Up পেস্ট টি আমাকে ছেড়ে বাথরুমের কমডে পড়ে যেত।
এই ছিলো আমাদের Close-Up কাছে আসার সাহসী গল্প squint emoticon
.
(বিঃদ্রঃ দাঁত মাজার পেস্টের লগে ভ্যালেন্টাইস ডে স্পেশাল প্রেম পিরিতের কিচ্ছার কি সম্পর্ক আমার মাথা ধরে না colonthree emoticon )

মঙ্গলবার, ২০ জানুয়ারী, ২০১৫

বারবিকিউ রিসিপি ফর রাজনীতিবিদ

হ্যাল্লো ভিউয়াড়র্স, হোয়াস উপ? এই শীতে কাড় না ইচ্ছে কড়ে বারবিকিউ করতে? ঠুড্যায় আই উল শো ইউ হাউ টু মেইক ইয়াম্মি বারবিকিউ ইন টু ওয়েস।
.
ফার্স্ট, বার বি কিউ রিসিপি ইজ ফড় আমজনতা।
বাজারে যান, দেড় কেজির ফার্মের মুরগী কিনুন। মুরগী পিস পিস করে কেটে বারবিকিউ সস, ফিস সস, ওয়েস্টার সস, চিলিসস এন্ড অফ কোর্স লিল বিট সল্ট-পেপাড় দিয়ে মেড়িনেট কড়ে রেখে দিন ৫-৬ ঘন্টা।
.
এড় পড় ছাদে বা উঠানে একটি চুলায় ঘন্টা খানেক কস্ট করে কয়লায় আগুন ধড়ান। এড় উপরে নেটে মেড়িন্যাট কড়া মুরগী গুলো বিছিয়ে দিন। পাখা দিয়ে অনবড়ত কয়লায় বাতাস দিতে থাকুন এবং নিজেও কয়লার ধোঁয়ায় নাক চক্ষের পানি ঝড়াতে থাকুন। আধা ঘন্টা পরে দেখুন হয়েছে কিনা, হলে নামিয়ে ফেলুন না হলে আরো কিছুক্ষন রাখুন।
ব্যাস ৭-৮ ঘন্টা কষ্টের পড় হয়ে গেলো ইয়াম্মি বারবিকিউ।
.
.
ইফ ইউ আড় এ রাজনীতি রিলেটেড গাই দেন ইউ ক্যান ট্রাই এনাদার ফার্স্টেস্ট ওয়ে টু মেইক বাড়বিকিউ।
কাড়ন আপনাড়া জমি কিনেন না সড়াসড়ি দখল কড়ে নেন, আপনাদেড় আত্মীয় স্বজনদের পড়িক্ষা দেয়াড় লাগে না জাস্ট মেক এ ফোন কল এন্ড দেন দে গেট এ চাকরি। সব যখন তাড়াতাড়ি তো বাড়বিকিউ তে ক্যান দেড়ি কড়বেন??
.
ওকে, লেটস স্টার্ট। ফার্ড়স একটা প্রেট্রোল বোম নিন। কস্ট কড়ে বাজাড় যাওয়াড় দড়কার নেই, জাস্ট রাস্তায় যান (মেক শিউড় ঐদিন বা তার আগে পরের দিন হরতাল বা অবরোধ আছে)
.
এবাড় পছন্দ মত রাস্তায় গাড়ি চুজ কড়ুন। গাড়ি পছন্দ হলেই মেড়ে দিন প্রেট্রোল বোম। নাও জাস্ট ওয়েট ফড় ফাইভ মিনিট’স।
হয়ে গেলো পুড়ো গাড়ি ভর্তি ইয়াম্মি বাড়বিকিউ। চেক করে দেখার দড়কাড় নেই, ড্যাম শিউড় এটা ওয়েল কুকড এন্ড ইট হ্যাজ এ গ্রেট স্মোকি ফ্লেভাড়।
.
এবার একটা টমেটু সস কিনে আপনাদের নেতা নেত্রীদের সাথে ইয়াম্মি হিউম্যান বাড়বিকিউ নাইট সেলিব্রেট কড়ুন। এই চান্সে পেয়ে গেলেও পেয়ে যেতে পাড়েন বড় কোন পদ wink emoticon
.
(বোমে মানুষ পুইড়া মরাটা এবং রাজনীতিবিদদের ছ্যাদভ্যাদ বিহীন অবস্থায় থাকাটা যেমনে স্বাভাবিক ব্যাপার হইয়া দাড়াইছে, কয়দিন পরে এমন রান্না অনুষ্ঠান প্রচার হওয়াটাও অস্বাভাবিক কিছু হবে না squint emoticon )

বাঁশের রিসিপি

২০১০ এর শেষের দিকে যারা শেয়ার কিনছিলো তাঁরা বাঁশ খাইছে। 
২০১২ এর মাঝা মাঝি যারা ডোল্যান্সের আইডি খুলছিলো তাঁরা বাঁশ খাইছে। 
২০১৩ তে যারা টাই পিন্দা ডেস্টিনির ডাইন হাত বাম হাত মিলাইতে নামছিলো তাঁরা বাঁশ খাইছে।
২০১৪ এর শেষের দিকে যারা ইসমার্ট হইছে মানে ইসমার্ট ফোন কিনছে একটার পর একটা মেসেঞ্জার এপস বন্ধ করে দেয়াতে তাঁরা এখন বাঁশ খাচ্ছে...
.
.
বাঙ্গালীর যে সেক্টরে হুজুগ উঠে হেইডাতেই দেখি বাঁশ খায়!! লন অখন থে জাতীয় খাবার হিসাবে নিজেরাই হাইদ্দা বাঁশ খাই।
তাইলে দেখবেন একদিন বাঁশ খাওয়াতেও আমরা বাঁশ খাইছি। ফলাফল আমরা কিছুদিন বাঁশ খাওয়া থেকে বাঁচবো wink emoticon
.
বাঁশের রিসিপি নিয়া ভাব্বেন না, অনেক রকম ভাবে বাঁশ রাইন্দা খাইতে পারেন।
বাঁশ কারী, বাঁশ ফ্রাই, বাঁশের দম, বাঁশ পোলাও, বাঁশের রোস্ট, বাঁশ রেজালা, বাঁশের চচ্চড়ি, বাঁশের দো পেয়াজা, কাচ্চি বাঁশ, বাঁশের চাপ, গ্রীল বাঁশ, ভূনা বাঁশ, বাঁশ কাবাব, আবার লবন মরিচ দিয়া খালি খালি বাঁশও খাইতে পারেন tongue emoticon

শকিং প্রো পিক

ফেসবুকে এক সেলিব্রেটি আপা, চেহারাতেও মাশাল্লাহ নাটক সিনেমার সেলিব্রেটিদের চেয়ে কম না (অন্তত ছবিতে তাই কয়, সামনা সামনি তো দেখি নাই)
.
তার লেখা অনেক উচ্চমর্গীয়, আমার মত জিরো ঘিলু মাইনষের মাথায় এইসব ঢুকে না তাই কখনোই তার লেখার আগা মাথা আমার মাথায় ঢুকতোও না। তারে ফলো কইরা রাখছি শুধু প্রো পিক দেখার জন্যই squint emoticon
.
আইজগা তার সম্পূর্ন মেকাপ ছাড়া বললে ভুল হবে মোটামুটি কম মেকাপয়ালা একটা প্রো পিক দেখলাম এন্ড নগদ ১১ হাজার ভোল্টে একখান শক খাইলাম!! confused emoticon 
.
.
.
বুঝতাছি না, বছর খানেক ধইরা যা দেখছিলাম তা হ্যালুসিনেশন ছিলো না আইজগা যা দেখতাছি তা হ্যালুসিনেশন!! confused emoticon
.
সংবিধিবদ্ধ সতর্কিকরনঃ অনলি ফেসবুকে ছবি দেইখা ক্রাশ খাওয়া যে কোন সময় হার্টের জন্য ক্ষতিকর
.
অফ টপিকঃ মিস ইরানী আফনেও কি এরুম নি। চামড়ার যেই কালার বুঝিও না কোনডা মেকাপ সহ আর কোনডা মেকাপ ছাড়া squint emoticon

মিডিয়ার এরশাদিয় কর্ম

বড় বড় ট্রাস্টেবল মিডিয়ায় কইলো "মাল সাবে কইছে ১ ও ২ টাকার নোট উঠায়া নিবে"
.
মেজাজ খ্রাফ কইরা দিলাম এইডা নিয়া স্টাটাস।
ঘন্টা পার হইতে না হইতেই দেখি যমুনা না কোন টিভিতে বাংলাদেশ ব্যাংক এর পক্ষ থেকে কইতাছে "এইডা গুজব।"
খারাপ লাগলো, গুজব ডা আমিও ছড়াইতে সাহায্য করলাম!!! ঐ পোষ্টে ৫০০+ লাইক মানে না হইলেও ৫০০ জনে জানছে!!
.
আবার দিলাম এটেনশন এন্ড কারেকশন দিয়া পোস্ট, "এইটা গুজব আছিলো।"
আধা ঘন্টা পার হয় নাই। টিভি চ্যানেল উল্টাইতাছি
.
ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভিঃ "১ ও ২ টাকা উঠিয়ে নিবে সরকার"
যমুনা টিভিঃ "বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে ১ ও ২ টাকার নোট উঠিয়ে নেয়া হবে না, এটা একটা গুজব। " confused emoticon
এশিয়া টিভি "১ ও ২ টাকার নোট উঠিয়ে নিবে সরকার জানিয়েছেন আবুল মাল"
gasp emoticon
মিডিয়াও দেখি এরশাদের লাহান আচারন শুরু করছে!!!
.
পিসিতে আইসা দিলাম স্ট্যাটাস ওইডা রিমুভ। দেখি এক জন আমারে তিন চারটা মেসেজ ইনবক্স করছে,
"ভাই ১-২ টাকা যে উঠায়া নিবে ঐটা গুজব না "
"না ভাই এটা গুজব"
"আরে না এখন তো দেখায় গুজব না"
.
হালার পুতের দেশ একখান। মানুষ সবডিরে পুরা পাগল বানায়া ছাইড়া দিব grumpy emoticon

রবিবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০১৫

ইসমার্ট হওয়ার কোর্স

১. আপু না, হবে ‘আপ্পি’
২. হাজবেন্ড না, হবে ‘হাব্বি’
৩. ভাই/ ব্রাদার না হবে ‘ব্রো’
৪. সিস্টার না, হবে ‘সিস’
৫. প্রেমিক/বয়ফ্রেন্ড না, হবে “বি এফ”
৬. প্রেমিকা/ গার্লফ্রেন্ড না, হবে “জি এফ”
.
৭. দুলাভাই না, হবে ‘জিজু’
৮. ও মাই গড না, হবে ‘ও এম জি’
৯. হাহহা না, হবে ‘খিকজ’
১০. ক্যামেরাম্যান না, হবে “ফতোগ্রাফাড়” (নট ‘ফটোগ্রাফার’। সেটা লেখার সময় উচ্চারনের সময় ‘ফতোগ্রাফাড়’)
১১. ছবি তোলা না, হবে “ফতোগ্রাফি”
১২. খাদক না, হবে “ফুডিস্ট”
.
১৩. ডাক্তার না, হবে ‘ডক’
১৪. বাথরুম/টয়লেট না, হবে ‘ওয়াশরুম’
১৫. মানিব্যাগ না, হবে “ওয়ালেট”
১৬. আমার মোবাইল ফোন/ আমার ট্যাব না, হবে “মাই গেজেট”
১৭. বন্ধুদের সাথে আড্ডা না, হবে ‘হ্যাং আউট’
১৮. কি সুন্দর না, হবে “শো ষুইট”
.
.
ইসমার্ট হওনের কোর্স করতাছি। আপাতত এই ১৮ ওয়ার্ড পর্যন্ত ইসমার্ট হইতে পারছি, আরো ওয়ার্ড আপনাগো মাথায় থাকলে কইয়েন। এইবার ইসমার্ট হইয়াই ছাড়মু।
রাখে গড মারে কে, দেখা হবে ভিক্টরি তে sunglasses emoticon

শনিবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০১৫

হিপোক্রেট সোসাইটি

১) “অমুকের ছেলে বিদেশ থাকে”
- (তাচ্ছিল্য ভাবে) “ও বুঝছি, দেশে কাম না পাইয়া এখন বিদেশ গিয়া পেয়াজ কাটে নাইলে থালা বাটি ধোয়”
.
২) “অমুকের ছেলে গ্রেজুয়েশন শেষ করে বাজারে একটা দোকান দিছে”
- (তাচ্ছিল্য ভাবে) “ওহ বুঝছি, গ্রেজুয়েশন করলে কি হবে পড়ালেখা তো ঠিক মত করে নাই তাই চাকরি বাকরি জুটাইতে না পাইরা এখন দোকানদারি করে”
.
৩) “আমার ছেলে ফ্রি ল্যান্সিং করে ঘরে বসেই বিদেশী ডলার কামায়”
- (তাচ্ছিল্য ভাবে) “এইটা পরিচয় দেয়ার মত কোন পেশা?? কাউরে যদি বলতে যান তাইলে কি বলবেন?? ছেলে সারাদিন ঘরে বসে থাকে?? ধুর”
.
৪) “আমার ভাইগ্না টিউশনি করে মাসে ৫০-৬০ হাজার টাকার মত কামায়”
- (তাচ্ছিল্য ভাবে) “লাখ টাকা কামাকগা তাতে কি। টিউশনি কোন কাম??? দশ হাজার টাকার হইলেও একটা জব লইতে কন, নাইলে ফিউচার আন্ধার”
.
৫) “অমুক একটা প্রাইভেট ফার্মে জব করে”
- (কিছুটা তাচ্ছিল্য ভাবে) “ঠিক আছে করতেছে ভালো, কিন্তু প্রাইভেট জব কি আর কোন জবের মধ্যে পড়ে নাকি?? এইসব টেম্পরারী। কোন ভিত্তি নাই।”
.
৬) “অমুকের ছেলে সরকারী জব করে, ফার্স্ট ক্লাস অফিসার। খুব আহামরি ভাবে না হলেও মোটামুটি ভাবে সংসার চলে। ঘরে আরো একজন জব করলে একটু ভালো ভাবে চলতে পারত।”
- (তাচ্ছিল্য ভাবে) “কিযে কন, ওয় হারাদিন অফিসে কি করে যে চলতে পারে না!! মিয়া এডির জন্য চালু পাব্লিক হওয়ার লাগে, বলদ বুলদেরে দিয়া হয় না।
.
(গর্বের সাথে) আমার ভাগ্নীর জামাইও তো সরকারী ফার্স্টক্লাস অফিসার। পূর্বাচলে ১০ কাঠা জমি কিনল বউ এর নামে। উত্তরায় এক ফ্লাটে থাকে আরো দুইটা ভাড়া দিছে। বাপ মারে গাড়ি কিন্না দিলো। নিজে অফিসে যায় একটায়, বাসার জন্য আরো একটা গাড়ী আছে। প্রতি বছরই দেশের বাহিরে যায় বউ পোলাপাইন লইয়া ট্যুরে। মাশাল্লাহ সোনার টুকরা ছেলে। আবার কন সরকারী অফিসারে গো এক চাকরীতে সংসার চলে না.. হুহ”
.
.
উপরের সব কথাই সত্য এবং আমরা প্রায় সমই এই টাইপ কথা শুনি বা অনেকে নিজেরাই বলি। সো কি বুঝলেন? মুখেই খালি ময় মুরব্বিডি কয় “হনেস্টি ইজ দ্যা বেস্ট পলিসি”/ “হালাল ইনকামে সেটা যাই হোক তাতে কোন শরম নাই” বাট কামের বেলায় হনেস্টলি কিছু করতে যাইবেন তখনই শুনবেন “এডি কোন কাম হইলো??”

যত্তসব হিপোক্রেট সোসাইটি grumpy emoticon

বুধবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০১৫

বেশি উপকারের ফল

আপনাকে যদি বলার সাথে সাথেই কারো হেল্প করতেই থাকেন করতেই থাকেন এর মানে এই না আপনে তার কাছে খুব গুরুত্বপূর্ন কেউ হয়ে যাচ্ছেন। একদিন মুখের উপরে না কইয়া দেখেন এর পরে বুঝবেন আগের সব হেল্পের কাহিনি ভুইল্লা আপনার সাথে কেমন কুত্তার লাহান আচারন টা করে মনেহয় যেন আপনে তার বেতনভুগী গোলাম!!
.
সো সব কিছুতেই সব সময় হ্যা না বইলা মাঝে মাঝে "হ্যা" বলার মত কাজেও "না" বইলা ব্যালেন্স রাইখেন, নাইলে কখন যে আপনে তার "ফ্রেন্ডলিস্ট" থেকে "না" হইয়া "পোষা কুত্তার" লিস্টে "হ্যা" হইয়া যাবেন নিজেও টের পাইবেন না।
.
(উধারনঃ ভার্সিটি লাইফে কিছু পোলাপাইন দেখবেন ফার্স্ট ইয়ার থেকেই ডাকা মাত্রই সবার সব কাজের কাজী হইয়া যায়, লাস্ট ইয়ারে ফাইনাল এক্সামে আইসা এগুলারে দেখবেন কেউ আর গনায়ো ধরে না। )

এক্সপেনসিভ জায়গাগুলান গু মুতে গিয়া শেষ হয় ক্যা

১. আমরা ফার্মগেট, নিউমার্কেট, গুলিস্তান, গাউসিয়া, চাঁদনীর চক থেকে কিছু কিনলে বলি “মার্কেট থেকে কিনেছি”/ “চাঁদনীর চক মার্কেট/গাউসিয়া মার্কেট থেকে কিনেছি”।
কিন্তু বসুন্ধরা সিটি থেকে কিনলে বা রাপা প্লাজা থেকে কিনলে ভাবের সহিত বলি “রাপা প্লাজা শপিং মল থেকে শপিং কড়েছি”/ “বসুন্ধরা মল এ গিয়েছিলাম” sunglasses emoticon

এর অর্থ কি দাড়াইলো? কমদামী জায়গা হইলে “মার্কেট” আর দামী জায়গা হইলে “মল” (গু) ??

২. এক ভাইজানের স্ট্যাটাস মারফত জানলাম গাজীপুরে নাকি দেশের সবচেয়ে এক্সপেনসিভ ভার্সিটি হতে যাচ্ছে। ভালো কথা, কিন্তু এই একাপেন্সিভ ভার্সিটির শর্ট নেইম কি হবে??
মানে ঢাকা ভার্সিটি কে সংক্ষেপে বলে DU (ডি ইউ) চিটাগাং ভার্সিটিকে বলে CU (সি ইউ) নর্থ সাউথ কে বলে NSU (এন এস ইউ) তো গাজিপুর ভার্সিটি কে কি বলে ডাকা হবে?? GU “গু”!!!!!!!??
পোলাপাইন বলবে আমি সবচেয়ে দামী ভার্সিটি ‘গু’ তে চান্স পাইছি!!!
বা বের হওয়ার পর ভাবের সহিত বলবে আমি 'গু থেকে পাশ করছি!!!' confused emoticon
.
.
ঝাতির বিবেক আজ ঝান্তে চায় দামী/এক্সপেনসিভ জায়গাগুলান গু মুতে গিয়া শেষ হয় ক্যা??

পিকেটার ভার্সেস মেজ খালা

ফেনীতে মেঝ খালা রিক্সা করে বাড়ির দিকে যাইতেছিলো হরতাল অবরোধের মধ্যে। রাস্তায় পিকেটার কতডি আইছে রিক্সায় টায়ার ফাটায় দিতে, মেঝ খালা চিল্লায়া কয়, 
“ ইমুই আয় চাই তোগো সাবাইস কদ্দুর, এক্কারে চডি হ্যাডের আতই উতই বেক বার করিয়ালামু”
(বঙ্গানুবাদঃ এদিক আয় দেখি তোগো সাহস কদ্দুর, এক্কারে পাড়ায়া পেডের নারিভুড়ি সব বাহির কইরালামু”)
.
পোলাপাইন সব চুপ চাপ রাস্তার সাইডে গেছেগা!! (এক মহিলার এক ধমকেই ঠান্ডা, এই কইলজা লইয়া নি আইছে অবরোধের সমর্থনে পিকেটিং করতে!!) 
রিক্সায়ালা কয় “হইত্তো দিন আনেগো নানি ফেসিঞ্জার ফাইলে আর কিছু লাইগদোনো”
(বঙ্গানুবাদঃ প্রতিদিন আপনাদের মত পেসিঞ্জার পাইলে আর কিছু লাগবে না grin emoticon )
.
খালা রিক্সস, পিকেটার শক্স devil emoticon

শনিবার, ১০ জানুয়ারী, ২০১৫

মোবাইল কন্টেন্টের বিজ্ঞাপন

“বাবুটাআআ সত্যি করে বলো তো তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে না??”
< “এটা কি বলছো গুট্টুপুট্টু, ক্যান করবো না?? অবশ্যই করবো। আর কত লিটনের ফ্লাটে যাবো এবার বিয়ে করে নিজের ফ্লাটেই তোমাকে নিয়ে আসবো”
“মনে থাকে যেন আমি কিন্তু সব কথা রেকর্ড করে মোবাইলে সেভ করে রেখেছি। না করলে পরে বুঝবা”
< “এঁ..”
.
ব্রেকাপের দুই দিন পরে কোন এক মাইঙ্কার চিপায় নায়িকা
“ছেড়ে দে শয়তান, তুই আমার মোবাইল পাবি কিন্তু দেহ পাবি না না নাআআআআ”
< “দেহ দিয়া কি করুম অইটা তো আগেই পাইছি, মোবাইল দে কাল নাগিনী”
.
আদালতে,
“জজ সাহেব, এই সেই শয়তান যে আমাকে বিয়ের প্রলভন দেখিয়ে রেপ করেছে”
< “কোন প্রমান আছে যে সে আপনাকে বিয়ে করবে এ কথা বলে ছিল??”
“হ্যা আমি মোবাইলে রেকর্ড করেছি”
< “কই সেটা”
“ইয়ে মানে, এই শয়তান আমার ইজ্জত লুটার সাথে সাথে আমার মোবাইলটাও ব্রেকাপের পরে ছিনিয়ে নিয়েছে”
< “আদালতকে এসব বলে লাভ নেই প্রমান দেখতে চায় আদালত  ”
.
একটা ঠাডার আওয়াজ এর পরে ব্যাকগ্রাউন্ড গলার আওয়াজ,
“দেখলেন তো মোবাইলে রেকর্ড সেভ করার কি অপকারিতা?? আর নয় রেকর্ড হারিয়ে যাবার ভয়। গ্রামীন লিংক দিচ্ছে বাংলাদেশে এই প্রথম রেকর্ড ব্যাকাপ সার্ভিস। আপনার বয়ফ্রেন্ড, জাস্ট ফ্রেন্ড, এমনে ফ্রেন্ড, হুদ্দাও ফ্রেন্ডের যে কোন কথপোকথন মাত্র হ্যাস বাটন চাপ দিয়েই রেকর্ড করে ফেলতে পারবেন যা আমাদের অনলাইন স্টোরে রেকর্ড থাকবে।
শয়তান আপনার দেহ পাবে কিন্তু রেকর্ড পাবে না....” 
.
শেষের দৃশ্যে, হ্যাপি থানায় একটা আইটেম সং এর শুটিং করছে আর পিছনে রুবেল জেলের মধ্যে গান গাচ্ছে “আমি বন্দি কারাগারেরেরে........”
.
সুধী দর্শকবৃন্দ এতক্ষন দেখলেন একটি সময় উপযোগী মোবাইল কন্টেন্ট এর বিজ্ঞাপন
(শুভ কামালের স্টাটাসের ছায়া অবলম্বনে লেখা)

শুক্রবার, ৯ জানুয়ারী, ২০১৫

ট্যারা চক্ষের স্যার

পরীক্ষার সময় ক্লাস রুমে চুপ চাপ বসে আছি। কিছুক্ষন পরে টিচার আসলো। 
আমার দিকে তাকায়া (বরিশাইল্লা ভাষায়) “এ ছ্যামড়া এই, এইযে তোমারে কইতে আছি, ত্যাড়া হইয়া বইছাও কা?? সোজা হও”
আমি তো সোজা হইয়াই বইসা আছি, আর কি সোজা হমু!!  
.
কতক্ষন পরে আবার আমার দিকে তাকায়া, “এ তোমারে কত বার কইরে কমু সোজা হইয়ে বইতে, তুমি সোজা হও না কা??”
আজিব কারবার স্যারে আমার চেয়ে ৩০ ডিগ্রী এঙ্গেলে দাড়ায়া আছে দেইখা কি আমারে বাকা মনে করতাছে নি!! সোজাই তো আছি!!
.
আরো কিছুক্ষন পর আবার আমাকে, “তুমি মিয়া একটা মানুষ। কত কইতেয়াছি সোজা হইয়ে বইতে ডাইনে বামে চাইতে না ছ্যামড়া শোনছে বইলাও কয় না। এইয়ার পরে ঘেডি ঘুরাইলে এক্কারে খাতা লইয়ে যামু, চেনো না মুই কেডা”
আমার ডাইনে বামের কোন কেন্ডিডেটই তো আসে নাই আমি আবার ডানে বামে কার দিকে চাইলাম!! 
.
আরো কিছুক্ষন পর আমার দিকে তাকায়া, “এ উডো এ তোমার পরিক্ষা দেতে হইবে না, উডো খাতা জমা দেও” বলেই আমার পাশের রো এর এক জনের খাতা নিয়ে গেলেন!! 
.
.
টাইম প্রায় শেষের দিকে। একটা mcq এর এন্সার নিয়ে কনফিউশনে আছি। স্যার অন্য দিকে তাকায়া আছে এই চান্সে সামনের জনেরে একটু গুতায়া দেখি 
.
সাথে সাথেই স্যার অন্য দিকে তাকায়া কারে জানি কইতাছে, “মিয়া বুইড়া হইয়ে গেছো, এক জনেরে উডায় দেলাম হেইয়ার পরো তোমগো খোঁচা খুচি যায় না। উডো, হেই কোনায় যাইয়ে বহো”
.
হেহে পোলাপাইন দেখা দেখি ক্যামনে করতে হয় তাও জানে না, স্যার তাকায়া আছে ওনার সামনে গেছে আরেকটারে খোচাইতে।
মরুজ্ঞা আবার সামনের টারে একটু খোচাইলাম, স্যার আবার ৯০ডিগ্রী এঙ্গেলে কার দিকে জানি তাকায়া বলতেছে,
“এ মিয়া সবুজ জ্যাকেট। সাহস তো কম না, মুই তাকায়া আছি, উঠতে কইলাম শোনলে তো নাই হেইয়ার উপর সামনেডারে খোঁচায়!! ওডো হেই কোনায় যাও ”
.
পুরা ক্লাসে সবুজ জ্যাকেট তো আমিই পড়ছি। কিন্তু কইলো তো অন্য দিকে তাকায়া। সিউর হওয়ার জন্য স্যার কে জিগাস করলাম “স্যার আমি??”
“হ স্যার আপনে। যেমনে কাচকি মাছের মত কইলেন ‘স্যার আমি’, মনেহয় যেন হব্বায় দুইন্নাইতে টপ্পাস কইরে আইয়ে পড়লেন। যান হেই কোনায় গিয়ে বহেন”
স্যার চোখ দিয়া দেখাইলো এক কোনায়, আর আঙ্গুল দিয়া দেখাইলো আরেক কোনায়!!
.
.
আমি বুঝি না পরীক্ষার হলে আমারে কনফিউশনে ফালানির লাইজ্ঞা বার বার ট্যারা চক্ষের স্যারডি গার্ডে পড়ে ক্যাআআআআআ  

বৃহস্পতিবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১৫

এবাউট রুবেল হ্যাপি

প্রেম করছেন বাট চুম্মাচাটির থেকে শুরু কইরা আরো গভীর আকাম করেন নাই এমন কয় জনে আছেন জিগাইলে কমেন্টে সূফী মাইনষের অভাব পড়বে না বাট লায়ার ডিটেক্টর মেশিন থাকলে আমার মনেহয় ০.১% এরো কম এমন সুফী মানুষ পাওয়া যাবে।
আর প্রেম পিরিতে কয়দিন পরে এডি হইয়াই যায় কমন ব্যাপার যেহেতু আমরা মানুষ। তার মানে এই না যে কামডা ভালো। অবশ্যই খারাপ।
.
কিন্তু ব্রেকাপের পরে কেউ যদি বলে এটা রেপ তাইলে ব্যাপারটা কেমন দাঁড়াবে??? চুরির উপরে সিনা চুরির মত না?? সব করলা নিজেরা নিজেরা স্বইচ্ছায়, তখন ছিলো এডি ভালোবাসা এখন ব্রেকাপের পরে এইডা হইয়া যায় রেপ!!!
.
তাও মানলাম একটা মেয়ের সাথে এত কিছু কইরা আবার তারে ফেলে দিবা ক্যান?? তার সম্মানের কি দাম নাই নাকি। সো এমন করলে তোমাকে অবশ্যই জেল খাটতে হবে।
এখন জাতির বিবেক জানতে চায়, ছেলেটার জেল হওয়ার পরে মেয়ে টাকে কি করা হবে?? ওয় কি দুধে ধোয়া তুলসি পাতা নাকি?? একি কাম তো ও নিজেও করছে।
.
দেশে নারী নির্যাতন আঈন আছে কিন্তু ব্রেকাপের তো কোন আঈন নাই যে প্রেমের পরে বিয়া না করার অপরাধে আঈন অনুযায়ী জেল খাটতে হবে। এই কারনে কি অগো “ভালবাসার ডলাডলিরে” কয়দিন পরে রেপ বইলা চালায়া দিবে??
.
এডি দেইখা এখন তো বিয়ার নাম লইতেও ডর লাগে। এখন তো প্রেমের কর্ম নিয়া রেপের মামলা করে, কয়দিন পরে দেখা যাইবো বিয়ার দুই বছর পরে কোন ঝগড়ার কারনে বউ আমারে ডিভর্স দিয়া রেপ এর মামলা লাগায়া দিছে!! আর ডিএনএ টেস্টেও তাই আসবে।
.
স্বইচ্ছায় একি আকাম কইরা ওয় হেজাব পইড়া হুজুর সাইজা রেপের মামলা দিয়া পরের দিন আবার আধানাজ্ঞা হইয়া আইটেম সং এর শুটিং করতে পারবে, আর ছেলে একলা আকামের জন্য জেলের ভাত খাবে, এ কিরাম বিচার???

মঙ্গলবার, ৬ জানুয়ারী, ২০১৫

বুয়েটে কমার্স আর্টস চালু করা এখন সময়ের দাবী

আমার বাপে রাষ্টবিজ্ঞানে মাস্টার্স। পেশা ব্যাংকার!! তাও আবার আইটির দায়িত্বে!!
আমার এক মামা ইসলামিক স্টাডিজে মাস্টার্স। তার পেশাও ব্যাংকার!!
আমার এক ফ্রেন্ডেরে দেখলাম কমার্স থেকে মেট্টিক ইন্টার এর পরে ডিগ্রী পাস কোর্স করতে এখন সে নেটোয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার!!
আরেক ফ্রেন্ড শুরু থেকেই সাইন্স ব্যাকগ্রাউন্ডে পড়ে ইঞ্জিনিয়ার (EEE) এখন সে MBA করতেছে ব্যাংকার হবে!!
আমার এক ক্লাসমেট ফিন্যান্সে মাস্টার্স সে এখন ষূধ কোম্পানির মার্কেটিং অফিসার!!
আরেক ফ্রেন্ড মার্কেটিং এ মাস্টার্স সে এখন একটা গ্রুপ অফ কোম্পানীতে এডমিন (মানে ম্যানেজমেন্টের কাম)!! 
আরেক ফ্রেন্ড ম্যানেজমেন্টে এ মাস্টার্স সে এখন একাউন্টেন্ট!!
ক্লাসের আরেক ফ্রেন্ড আম্র সাথেই ফিন্যান্সে না্স মাস্টার্স শেষ করে এখন চায়ের দোকানদার!!
আমি ফিন্যান্স ব্যাংকিং এ মাস্টার্স, একবার আমার আইটি অফিসারের জব অফার আইছিলো আরেকবার ইন্টারভিউ কল আসছিলো “Programming Engineer” হিসাবে!!! কমার্সে পইড়া ইঞ্জিনিয়ার!! 
.
.
“ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথা” আই মিন ইংলিশে যারে কয় দেশের মাটিরে হেটস অফ। দুনিয়াতে এমন এভেলেভেল মাল্টিটেলেন্ট সিটিজেন মনেহয় শুধু এই দেশেই পাওন যায়। পড়ালেখা করে এক সাবজেক্টে কাম পায় আরেক সাবজেক্টে!!
.
অফ টপিকঃ বুয়েটে কমার্স আর্টস চালু করা এখন সময়ের দাবী 

রবিবার, ৪ জানুয়ারী, ২০১৫

বাঙ্গালীরা আসলেই একখান পনির (চিজ)

মাইনষে হয় রাজ-কপাল নিয়া জন্মায় না হয় ফাটা-কপাল নিয়া জন্মায়। কিন্তু ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান মনেহয় দুইটাই নিয়া জন্মাইছে।
সে যে রাজ কপালের অধিকারী তা তো বুঝাই যায়। কারন এতো কম বয়সে এতো সাকসেসফুল মানুষ এই দেশে কমই আছে। আর সে যে একি সাথে ফাটা কপালের অধিকারী তার কারন হচ্ছে সে বাংলাদেশে জন্মাইছে।
.
দুনিয়াতে সম্ভবত ইনিই একমাত্র পিস যে কোন দোষ করলেও দোষ, না করলেও দোষ তবে দোষটা তার উপরে না। সব যায় তার বউ শিশিরের উপরে!!! অন্তত ফেসবুকে তার পেইজের কমেন্ট দেখলে তাই মনে হয়
.
সাকিব বিয়া করছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিব বিয়াতে কোট টাই পিন্দছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিবের বউ মেহজাবিনের মত, শিশিরের দোষ!!
সাকিব ডাক মারছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিবের বউরে টিজ করার অপরাধে কয়েক জনেরে ঘারাইছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিব তার নিজের টাকায় কসমেটিক্স এর ব্যাবসা শুরু করছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিব ফুড বিজনেজ শুরু করছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিব কক্সবাজার গেছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিবের বউ র্যা ম্প মডেল হইছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিব তার জন্মদিনে কেক কাটছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিব তার বউ এর জন্মদিনে উইশ করছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিব কাপল ফটো আপলোড দিছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিবের বউ খেলা দেখতে গেছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিবের বউ খেলা দেখতে যায় নাই, শিশিরের দোষ!!
সাকিব দেশের বাহিরে লীগ খেলতে গেছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিব লীগ অর্ধেক খেইলা ফেরত আইছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিব এতিম শিশুদের একটা প্রতিষ্ঠানে গেছে তাদের সাথে সময় কাটাতে, শিশিরের দোষ!!
সাকিব রাইস বাকেট চ্যালেঞ্জ এক্সেপ্ট করে একজনকে চাল দিছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিব চুলকাইছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিব নিষিদ্ধ হইছে, শিশিরের দোষ!!
সাকিব ইভেন্ট মেনেজমেন্ট কোম্পানি খুলছে, শিশিরের দোষ!!
.
.
মাইনষে পারেও রে ভাই।
আমরা বাঙ্গালীরা আসলেই একখান পনির (চিজ)

শনিবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৫

লাভ মি টু

হোম্পেইজে এক আপার হাতের ছবি দেখতাছি কয় দিন ধরেই। হয় নয়া ছবি আপলড দেয়, না হয় আগের ছবি তে কোন কারনে কমেন্ট করে ফলে ওইডা শো হয়। তো ওনারে মেসেজ পাঠাইলাম,

“আফনের হাত ব্যাপক সৌন্দর্য্য প্রতিদিনি হাতের কোন না কোন ছবি দেখি হোমপেইজে  ”


< ‘এক্সকুজ মি, আমি হাতের ছবি দেই না, হাতে কোন বিশেষত্ব নাই....!!! হাতের মেহেদীর ছবি দেই.....  ঐটাতে বিশেষত্ব আছে....   ’


“ওও ওইডি মেহেদি, আমি ভাবছি ডিম ভাজতে গিয়া হাত শৈল্পিক ভাবে পুইড়া গেছে ”


< ‘ঐডা তুমার চুক্ষে প্রুবলেম! ’


“  ”


< “সেম টু ইউ”


“তাইলে আই লাভ ইউ”


< “লাভ মি টু  ”
.
.
এ কিরাম বিচার!!!!!! আগের লাইনে সেম টু ইউ কইলে এখন আই লাভ ইউ কওয়ার পরে সেম টু ইউ কয় না ক্যা 

শুক্রবার, ২ জানুয়ারী, ২০১৫

ফেবুক ফেয়ার এওয়ার্ড ২০১৪

ফ্লিম ফেয়ার থুক্কু ফেবুক ফেয়ার এওয়ার্ড ২০১৪:
.
.
বিজ্ঞাপন অফ দ্যা ইয়ারঃ সুন্দর মানে কি শুধুই ফর্সা??
কমেন্ট অফ দ্যা ইয়ারঃ 4G লাইকার ২৫ ঘন্টা একটিব এড মি 
আবেদন অফ দ্যা ইয়ারঃ মাইরালা কেউ আমারে মাইরালা!
প্রশ্ন অফ দ্যা ইয়ারঃ আপনার অনুভূতি কি?
.
নবাবজাদা অফ দ্যা ইয়ারঃ প্রিন্স মুসা বিন শামস
ড্রেস অফ দ্যা ইয়ারঃ পাখি
গালি অফ দ্যা ইয়ারঃ ফইন্নির ঘরের ফইন্নি!
নাম্বার অফ দ্যা ইয়ারঃ হোয়াটস এপ নম্বর
.
বিরক্তি অফ দ্যা ইয়ারঃ zero ফেসবুক ইউজারদের নোটিফিকেশনে পিসি ইউজারেরা ক্লিক করা 
হট পেইজ অফ দ্যা ইয়ারঃ নায়লা নাঈম
হরতাল অফ দ্যা ইয়ারঃ জামাতের ২০১৪ থেকে ২০১৫ সালব্যাপী একটানা হরতাল
বার বার রিপিট ইস্যু অফ দ্যা ইয়ারঃ প্রশ্নফাঁস
.
প্রতিশ্রুতি অফ দ্যা ইয়ারঃ ঈদের পর আন্দোলন
বিয়া অফ দ্যা ইয়ারঃ রেলমন্ত্রীর বিয়ে (টিভিতে লাইভ সম্প্রচার করা বিয়া)
ফেসবুক স্ট্যাটাস অফ দ্যা ইয়ারঃ মরার আগে মৃত্যু নিয়ে শেষ স্ট্যাটাস (ইদানিং পোলাপাইন মরার আগে স্ট্যাটাসে একটা ইঙ্গিত দিয়া মরে যা পরবর্তিতে আরিফ আর হোসাইনের স্টাটাসের চেয়েও বেশি লাইক শেয়ার হয়!!!)
.
ওয়াশ অফ দ্যা ইয়ারঃ জিম্বাবুয়েরে দুইবার হোয়াইট ওয়াশ
ফটো অফ দ্যা ইয়ারঃ সেলফি
স্ক্যান্ডাল অফ দ্যা ইয়ারঃ রুবেল-হ্যাপী
লেখক অফ দ্যা ইয়ারঃ টাকলা পোলাপাইন
.
ডায়ালগ অফ দ্যা ইয়ারঃ তুমি এত্তগুলা পঁচা
দুষ্টামি অফ দ্যা ইয়ারঃ মাল-আলার নো-বেল
খনি অফ দ্যা ইয়ারঃ শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর (স্বর্ণ খনি)
.
এন্টারটেইন অফ দ্যা ইয়ারঃ নন আদার দেন অয়ান এন অনলি মঠেল ভচ দ্যা আরিপ খান
ভরাডুবি অফ দ্যা ইয়ারঃ সুন্দরবনে তেলের ট্যাংকার ডুবে যাওয়া
হরতাল অফ দ্যা ইয়ারঃ ইলেক্ট্রিসিটি হরতাল (জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ বিপর্যয় এক দিনের জন্য শান্তিপূর্ন ভাবে সব বন্ধ)
বিভক্তি অফ দ্যা ইয়ারঃ পতাকা টাঙ্গানো (১৬ই ডিসেম্বর প্রফাইলে পতাকা টাঙ্গানো না টাঙ্গানো দিয়ে জাতি দুই ভাগে বিভক্ত ছিলো)
.
খাওয়া অফ দ্যা ইয়ারঃ ফুটবল বিশ্বকাপে ব্রাজিলের ৭ গোল খাওয়া 
প্রথম দেখা অফ দ্যা ইয়ারঃ ওয়ার্ল্ডকাপে আর্জেন্টিনার ফাইনাল (২৭ বছরের নিচের পোলাপাইনে প্রথম দেখলো আর্জেন্টিনা ফাইনালে যাইতে পারে  )
প্রেস্টিজ অফ দ্যা ইয়ারঃ ফ্লাস মব (সব ভার্সিটির একটা কইরা ফ্লাস মব না থাকলে প্রেস্টিজের ব্যাপার হইয়া দাড়াইছিল)
গায়েবী বস্তু অফ দ্যা ইয়ারঃ পিনাক-৬, মালয়শিয়ার বিমান
.
পল্টি ডে অফ দ্যা ইয়ারঃ জিহাদ পাইপে পড়ে যাওয়া থেকে পরবর্তি ২৪ ঘন্টা [এইটা নিয়া বেশির ভাগ মানুষই রাতের তিনটায় এক কথা আবার দিনের তিনটায় আরেক কথা কইছে। (জিহাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি)]
দীর্ঘশ্বাস অফ দ্যা ইয়ারঃ জিহাদ
ওয়ার্ড অফ দ্যা ইয়ারঃ ‘ফি’ (সেলফি, কুলফি, ওয়াইফি)
বেইজ্জতি অফ দ্যা ইয়ারঃ মার্ক জাকারবার্গ এর কাপল ছবি তে বাঙ্গালীর গালাগালী সমেত কমেন্ট 
.
সাকসেস অফ দ্যা ইয়ারঃ চাহিবা মাত্র ফেসবুকে ব্লাড ডোনার পাইয়া যাওয়া 
ক্যাম্রা অফ দা ইয়ারঃ ডিস্লার ও মোবাইলে ফ্রন্ট ক্যাম্রা
আজগুবি পেইজ অফ দ্যা ইয়ারঃ যে কোন রেডিও পেইজ (ছবির সাথে ক্যাপশনের কোন মিল থাকে না, পোস্টের সাথে কমেন্টে কোণ মিল নাই)
আলগা ঢং ওয়ার্ড অফ দ্যা ইয়ারঃ “শো ষুইট”/ “ষো কিউট”/ “হাব্বি”/ “ওয়াইফি”

বৃহস্পতিবার, ১ জানুয়ারী, ২০১৫

জাতীয় জন্মদিন দিবস

দেশে কত দিবস আছে। কিস ডে, রোজ ডে, হাগ ডে এর মত আজাইরা দিবসো আছে মগর পয়লা জানুয়ারীরে এখনো ‘জাতীয় জন্মদিন দিবস’ ঘোষণা করে নাই!! এইডা কিছু হইলো??
.
আজকে মানে পয়লা জানুয়ারী বেশিরভাগ (আই রিপিট বেশিরভাগ, সব না) বয়স চোরদের জন্মদিন(সার্টফিকেটে বয়স)। এত বেশি পরিমান বয়স চোর যে সবাই কে মেসেজ করে করে উইশ করতে গেলে হাত ব্যাথা হইয়া যাবে।
.
অবশ্য ফেইক বার্থডে তে উইশ কইরাও লাভ নাই, পরে আবার ফেইক ডে তে রিয়েল উইশ করলে প্লাসে মাইনাসে মাইনাস হইয়া দেখা যাইবো এডি শেষ পর্যন্ত রিয়েল লাইফে ফেইক মানুষই হইয়া গেছে আই মিন উফ্রে সাধু ভিত্রে হারামী!!!
.
.
(অফ টপিকঃ আসলে সার্টিফিকেটে নিজের বয়স চুরি করি নাই ক্যান এই কারনে নিজের উপ্রে নিজেই রাগ তাই অন্যরে গাইল্লাইয়া একটু সুখ খুঁজি। ফ্রেন্ড সার্কেলে অরিজিনাল বয়স হিসাবে আমি সবার ছোট, বাট সার্টিফিকেটের বয়স হিসাবে আমি সবার বড়!!! 
আমার চেয়ে দুই বছরের বড়ডা যখন কয় সার্টিফিকেট হিসাবে তোর চেয়ে আমার চাকরি খুজার বয়স দুই বছর বেশি, মেজাজ কার না খারাফ হয় কন  )

নিউ ইয়ার ভার্চুয়াল গিফট

শুভ নববর্ষে সবার জন্য ছোট্ট একটা ভার্চুয়াল গিফট। এন্ড থ্যাংকস আদিবা মিলকী এটা দেয়ার জন্য 
(এই লিঙ্কে যান, সব বেলুন ফুটান এর পরে দেখেন কি হয় ) 
.
http://www.icq.com/img/friendship/static/card_16961_rs.swf