(রাফ ওয়ার্ড ইউজ করার জন্য আগের দুঃখিত)
আমার এক স্কুল ফ্রেন্ড কি একটা ব্যাপারে জানি একবার কইছিলো
“একটা জিনিস খেয়াল করে দেখিস যারা রাস্তার পাশে দাঁড়াইয়া মুতে তাদের শরম পাওয়া উচিৎ বাট তারা শরম পায়না কিন্তু যারা রাস্তা দিয়া হাইটা যায় তারাই বরং শরমে তাকায় না!!”
ইদানিং ব্যাপারটা উপলব্ধি করতাছি একটু অন্য ভাবে। যারা রিক্সায়/পার্কে চুম্মা চুম্মি বা স্পর্শকারতর জায়গায় হাত চালাচালি করে তাদের কোন শরম নাই কিন্তু যারা গুড়াগাড়া পোলাইন বা ময়মুরুবির সাথে রাস্তায় বের হয় উল্টা তাদেরই ইমব্রেসিং অবস্থায় পড়তে হয়!!
আগেতো তাও রিক্সায় হুড উঠায়া আন্ধার এলাকায় গেলে এর পরে করতো। এখনতো দেখি কপত কপতিরা দিনে দুপুরে হুড নামাইয়াই করে!! আর পার্কে তো আমার মনেহয় একমাত্র ভোরবেলা জগিং করা ছাড়া অন্য টাইমে ফুল ফ্যামেলি নিয়া যাওয়া পসিবল না।
তো এই চুম্মাচাটিয়ালা লাভলুগোরে কই, এডি যদি শুধুই “জাস্ট ফান” হইয়া থাকে তাইলে বাপ হোটেলে যা। প্রস্টিটিউটডিও মনেহয় তোগো চেয়ে অন্তত ভালা আছে। আকাম কুকাম যাই করে হোটেলে করে, কার্তিক মাসের কুত্তার মত রাস্তায় না।
আর যদি এডি ‘শো ষুইট ভালোবাসা’ হয়ে থাকে তাইলে কই, স্কুল কলেজ ভার্সিটি লাইফে এমন শো ষুইট ভালোবাসায় বহুত দেখছি। নিজের চোক্ষে দেখা ইতিহাস বলে কুত্তার যেমন জোড়ার ঠিক নাই।
মানে কোন কুত্তা কোন কুত্তির লগে কখন কোন জায়গায় কি যে করে তার যেমন কোন ঠিক ঠিকানা নাই তেমন এইসব “শো ষুইট ভালোবাসাও” শেষ পর্যন্ত জোড়া ঠিক থাকে না। টুনা টুনির ভালোবাসা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ‘ভালো’ একটা ‘বাসায়’ যাইয়া বাসা বাধার আগেই ক্যান জানি শেষ হইয়া যায়।
আর যদি “ইভরি থিং ইস ফেয়ার ইন লাভ এন্ড ওয়্যার” এই নীতিতে বিশ্বাসী হন, তাইলে সুযোগ বুইঝা খাইয়া দাইয়া আখের ছোবড়া বানায়া ডাস্টবিনে কেউ ছুইড়া ফালায়া দিয়া গেলে তখন আবার আকাশ বাতাস কাঁপায়া হা হুতাশ করতে করতে গলায় দড়ি প্যাচায়া ফ্যানের লগে ঝুইল্লা পইড়েন না।
Because you know, Everything is fair in Love &………..
“একটা জিনিস খেয়াল করে দেখিস যারা রাস্তার পাশে দাঁড়াইয়া মুতে তাদের শরম পাওয়া উচিৎ বাট তারা শরম পায়না কিন্তু যারা রাস্তা দিয়া হাইটা যায় তারাই বরং শরমে তাকায় না!!”
ইদানিং ব্যাপারটা উপলব্ধি করতাছি একটু অন্য ভাবে। যারা রিক্সায়/পার্কে চুম্মা চুম্মি বা স্পর্শকারতর জায়গায় হাত চালাচালি করে তাদের কোন শরম নাই কিন্তু যারা গুড়াগাড়া পোলাইন বা ময়মুরুবির সাথে রাস্তায় বের হয় উল্টা তাদেরই ইমব্রেসিং অবস্থায় পড়তে হয়!!
আগেতো তাও রিক্সায় হুড উঠায়া আন্ধার এলাকায় গেলে এর পরে করতো। এখনতো দেখি কপত কপতিরা দিনে দুপুরে হুড নামাইয়াই করে!! আর পার্কে তো আমার মনেহয় একমাত্র ভোরবেলা জগিং করা ছাড়া অন্য টাইমে ফুল ফ্যামেলি নিয়া যাওয়া পসিবল না।
তো এই চুম্মাচাটিয়ালা লাভলুগোরে কই, এডি যদি শুধুই “জাস্ট ফান” হইয়া থাকে তাইলে বাপ হোটেলে যা। প্রস্টিটিউটডিও মনেহয় তোগো চেয়ে অন্তত ভালা আছে। আকাম কুকাম যাই করে হোটেলে করে, কার্তিক মাসের কুত্তার মত রাস্তায় না।
আর যদি এডি ‘শো ষুইট ভালোবাসা’ হয়ে থাকে তাইলে কই, স্কুল কলেজ ভার্সিটি লাইফে এমন শো ষুইট ভালোবাসায় বহুত দেখছি। নিজের চোক্ষে দেখা ইতিহাস বলে কুত্তার যেমন জোড়ার ঠিক নাই।
মানে কোন কুত্তা কোন কুত্তির লগে কখন কোন জায়গায় কি যে করে তার যেমন কোন ঠিক ঠিকানা নাই তেমন এইসব “শো ষুইট ভালোবাসাও” শেষ পর্যন্ত জোড়া ঠিক থাকে না। টুনা টুনির ভালোবাসা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ‘ভালো’ একটা ‘বাসায়’ যাইয়া বাসা বাধার আগেই ক্যান জানি শেষ হইয়া যায়।
আর যদি “ইভরি থিং ইস ফেয়ার ইন লাভ এন্ড ওয়্যার” এই নীতিতে বিশ্বাসী হন, তাইলে সুযোগ বুইঝা খাইয়া দাইয়া আখের ছোবড়া বানায়া ডাস্টবিনে কেউ ছুইড়া ফালায়া দিয়া গেলে তখন আবার আকাশ বাতাস কাঁপায়া হা হুতাশ করতে করতে গলায় দড়ি প্যাচায়া ফ্যানের লগে ঝুইল্লা পইড়েন না।
Because you know, Everything is fair in Love &………..
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন