লেখাটা একটু এডাল্ট টাইপের, কে কিভাবে নিবে জানি না।
নরমালি মেয়েদের ক্ষেত্রে বিবাহের পূর্বেই কোন ছেলের দ্বারা ভার্জিনিটি হারানোর তিনটা ওয়ে থাকে।
১. সবচেয়ে বেশি যেটা হয়, প্রেম ভালোবাসা করতে গিয়া লিটনে ফ্লাটে বিএফ কর্তৃক ভার্জিনিটি হারায়। একে ‘ষো ষুইট লাভ’ বা ‘ষো ক্যায়াড়িং’ ব্লা ব্লা এমন টাইপ কিছু বিশেষনে বিশেষায়িত করা হয়।
.
২. টাকার বিনিময়ে কোন ছেলের শয্যাসঙ্গী হয়ে ভার্জিনিটি হারায়। একে পতিতাবৃত্তি বলে। এরা আবার দুই ক্যাটাগরীর।
এক. রাইতের বেলায় পার্কে, ওভারব্রিজের আন্ধারের পতিতা। এদের মানুষ দেখতে পারে না। আর আরেক পিস হচ্ছে ফাইভ স্টার লেভেলের। বাহিরের দুনিয়ায় এরা অনেক গ্লামারাস, অনেক হাক ডাক, অনেক সম্মানো এদের। এরা ফেম বা উচ্চকাংখা এইটাইপ কিছু অর্জনের জন্য বড় বড় হাইক্লাস আদমীদের সাথে বিসনায় যায়।
.
৩. রেপ এর মাধ্যমে।
এবং আমার জানা মতে ৯৯.৯৯% মানুষ ভিকটিমকেই দোষারপ করে। তাঁর ড্রেসের দোষ, তাঁর চলার দোষ আরো বহুত কিছু এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাদের সামাজিক ভাবে বয়কট করা হয়!! আর রেপার উল্টা অনেক জায়গায় “একখান ব্যাটার মত কাম করছোস” টাইপ প্রশংসাও পায়!!
.
সল্প জ্ঞানে যদ্দুর জানি রেপ তারেই বলে যেটা মেয়েটার অনিচ্ছায় করা হয়। আর স্বাভাবিক ভাবেই একটা মেয়ে তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় সম্বল রক্ষায় জন্য ঐ সময় অবশ্যই যতটা সম্ভব নিজের সর্বশক্তি দিয়ে প্রটেক্টের চেস্টা করে। মানে তাঁর কোন ইচ্ছাই নাই।
অন্য দিকে ১ এবং ২ নং এ কেউই নিজেকে প্রটেক্ট করা তো দূরের কথা উল্টা হাইদ্দা পুরুষটার সাথে বিসনায় যায়।
.
তাইলে এখন সম্মান অসম্মানের দিক দিয়া ঘটনা তো উল্টা হবার কথা আছিলো। ১ ও ২ নং এর গুলানেরে সমাজ বয়কট করার কথা আছিলো। কোন দোষারোপ করতে হইলে তাদের দোষারোপ করার কথা আছিলো। লজ্জা শরমে এক ঘরে হইয়া থাকতে হইলে তারা থাকবে কারন নিজের ইচ্ছায় আকাম বাধাইছে।
.
কিন্তু যে নিজের সম্মান পরপুরুষের কাছে বিলায়া দিতে চায় নাই, জোর জবরদস্তি করে রেপ করা হইছে এতে তাঁর কিছু করার ছিলো না সেখানে তাকে ক্যান সবাই দোষারোপ করবে বা তাকে ক্যান লজ্জার মধ্যে পড়ে একঘরে হয়ে থাকতে হবে বা সবাই কেন কলঙ্কিনী বলে তাঁর দিকে আঙ্গুল তুলবে??
.
এইডা সবাই বুঝে বাট সব জানার পরো তিন চাইর হাত ঘুইরা আসা কলেজের সেরা সুন্দরীরে গার্ল ফ্রেন্ড বানাইতে বেশিরভাগই আগ্রহী থাকে।
টপ প্রস্টিটিউট উরফে ভদ্র ভাষায় টপ মডেলেরে উঠতে বইতে সালাম দেয়ার মাইনষের অভাব হয় না মগর যে রেপ হইছে তারে রাস্তার কুত্তার সম্মান দেয়ার মতও মানুষ টোগায়া পাওয়া যায় না!!!
ফলাফল মহাপাপ জাইন্ননাও মেয়েটা সুইসাইড করে বসে!!
.
.
অফ টপিকঃ নাফি ভাই এর স্টাটাস দেখে জানলাম রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার জাদবপুর গ্রামে এক চৌদ্দ বছরের পিচ্চি বৃহস্পতিবার রাতে রেপ হয়। তাঁর চিৎকারে প্রতিবেশিরা এসে তাকে উদ্ধার করে। তাঁর বাবা লজ্জায় সুইসাইডো করতে চাইছে কিন্তু মেয়ে ঠিকি এতো কাহিনির পরো পরের দিন জেএসসি পরীক্ষা দিয়ে আসছে!!
নরমালি মেয়েদের ক্ষেত্রে বিবাহের পূর্বেই কোন ছেলের দ্বারা ভার্জিনিটি হারানোর তিনটা ওয়ে থাকে।
১. সবচেয়ে বেশি যেটা হয়, প্রেম ভালোবাসা করতে গিয়া লিটনে ফ্লাটে বিএফ কর্তৃক ভার্জিনিটি হারায়। একে ‘ষো ষুইট লাভ’ বা ‘ষো ক্যায়াড়িং’ ব্লা ব্লা এমন টাইপ কিছু বিশেষনে বিশেষায়িত করা হয়।
.
২. টাকার বিনিময়ে কোন ছেলের শয্যাসঙ্গী হয়ে ভার্জিনিটি হারায়। একে পতিতাবৃত্তি বলে। এরা আবার দুই ক্যাটাগরীর।
এক. রাইতের বেলায় পার্কে, ওভারব্রিজের আন্ধারের পতিতা। এদের মানুষ দেখতে পারে না। আর আরেক পিস হচ্ছে ফাইভ স্টার লেভেলের। বাহিরের দুনিয়ায় এরা অনেক গ্লামারাস, অনেক হাক ডাক, অনেক সম্মানো এদের। এরা ফেম বা উচ্চকাংখা এইটাইপ কিছু অর্জনের জন্য বড় বড় হাইক্লাস আদমীদের সাথে বিসনায় যায়।
.
৩. রেপ এর মাধ্যমে।
এবং আমার জানা মতে ৯৯.৯৯% মানুষ ভিকটিমকেই দোষারপ করে। তাঁর ড্রেসের দোষ, তাঁর চলার দোষ আরো বহুত কিছু এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাদের সামাজিক ভাবে বয়কট করা হয়!! আর রেপার উল্টা অনেক জায়গায় “একখান ব্যাটার মত কাম করছোস” টাইপ প্রশংসাও পায়!!
.
সল্প জ্ঞানে যদ্দুর জানি রেপ তারেই বলে যেটা মেয়েটার অনিচ্ছায় করা হয়। আর স্বাভাবিক ভাবেই একটা মেয়ে তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় সম্বল রক্ষায় জন্য ঐ সময় অবশ্যই যতটা সম্ভব নিজের সর্বশক্তি দিয়ে প্রটেক্টের চেস্টা করে। মানে তাঁর কোন ইচ্ছাই নাই।
অন্য দিকে ১ এবং ২ নং এ কেউই নিজেকে প্রটেক্ট করা তো দূরের কথা উল্টা হাইদ্দা পুরুষটার সাথে বিসনায় যায়।
.
তাইলে এখন সম্মান অসম্মানের দিক দিয়া ঘটনা তো উল্টা হবার কথা আছিলো। ১ ও ২ নং এর গুলানেরে সমাজ বয়কট করার কথা আছিলো। কোন দোষারোপ করতে হইলে তাদের দোষারোপ করার কথা আছিলো। লজ্জা শরমে এক ঘরে হইয়া থাকতে হইলে তারা থাকবে কারন নিজের ইচ্ছায় আকাম বাধাইছে।
.
কিন্তু যে নিজের সম্মান পরপুরুষের কাছে বিলায়া দিতে চায় নাই, জোর জবরদস্তি করে রেপ করা হইছে এতে তাঁর কিছু করার ছিলো না সেখানে তাকে ক্যান সবাই দোষারোপ করবে বা তাকে ক্যান লজ্জার মধ্যে পড়ে একঘরে হয়ে থাকতে হবে বা সবাই কেন কলঙ্কিনী বলে তাঁর দিকে আঙ্গুল তুলবে??
.
এইডা সবাই বুঝে বাট সব জানার পরো তিন চাইর হাত ঘুইরা আসা কলেজের সেরা সুন্দরীরে গার্ল ফ্রেন্ড বানাইতে বেশিরভাগই আগ্রহী থাকে।
টপ প্রস্টিটিউট উরফে ভদ্র ভাষায় টপ মডেলেরে উঠতে বইতে সালাম দেয়ার মাইনষের অভাব হয় না মগর যে রেপ হইছে তারে রাস্তার কুত্তার সম্মান দেয়ার মতও মানুষ টোগায়া পাওয়া যায় না!!!
ফলাফল মহাপাপ জাইন্ননাও মেয়েটা সুইসাইড করে বসে!!
.
.
অফ টপিকঃ নাফি ভাই এর স্টাটাস দেখে জানলাম রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার জাদবপুর গ্রামে এক চৌদ্দ বছরের পিচ্চি বৃহস্পতিবার রাতে রেপ হয়। তাঁর চিৎকারে প্রতিবেশিরা এসে তাকে উদ্ধার করে। তাঁর বাবা লজ্জায় সুইসাইডো করতে চাইছে কিন্তু মেয়ে ঠিকি এতো কাহিনির পরো পরের দিন জেএসসি পরীক্ষা দিয়ে আসছে!!
এতো দিনে যাইয়া এই এক পিস হ্যাডময়ালা মেয়ে দেখলাম। রেপ হইছে তো কিছে?? দোষ কি ওর নাকি?? ১ ও ২ নং পাব্লিক গুলায় যদি স্বইচ্ছায় আকাম কইরাও মাথা উঁচু করে চলতে পারে তাইলে ৩নং মানে রেপড গুলার মাথা আরো উঁচু করে চলা উচিৎ বিকজ ও’ এতো কিছুর পরো ভেঙ্গে পড়ে নাই। ও’ জানে জীবনকে কিভাবে জয় করতে হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন