শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৪

ষাইন্টিষ্ট সুসান

সুত্রঃ
১. প্রত্যেক উপকারের একটি সমান ও বিপরীতমুখী বাঁশ আছে।
২. আবার প্রত্যেক বাঁশের একটি সমান ও বিপরীতমুখী উপকার আছে।
.
বিশ্লেষনঃ ‘আপনে’ সরল মনে উদার হৃদয়ে কাউরে উপকার করবেন দেখবেন উনি আপনার সরলতারে দূর্বলতা ভাইব্বা সুবিধা নিয়াই যাচ্ছে আই মিন বাঁশের পর বাঁশ দিয়াই যাচ্ছে।
আবার উল্টা ভাবে আপনে যদি কাউরে বাঁশ দিয়া যান এবং তাঁর পিছে তারে নিয়া হাসাসাসি করেন, দেখবেন ‘উনি’ কেন জানি সরল মনে আপনের উপকার কইরাই যাচ্ছে!!!
স্যাড বাট ট্রু, অবস্থাভেদে কখনো এই “উনি” চরিত্র টা “আপনি” আবার কখনো “আপনি” চরিত্রটা “উনি”...
আমরা প্রায় সবাই এক গোয়ালের গরু শুধু চান্স পাইলেই হয় 
.
অফ টপিকঃ এই টাইপ সিম্পল সূত্র আবিষ্কার করতে মাথার উপরে আপেল পড়ন লাগে নি??? তাও আবার “টনের” মাথায় কয়েক “গ্রামের” আপেল!! হুররররর
.
আফসোস টপিকঃ কফাল খ্রাফ ঐ কালে আমি পয়দা হয় নাই তাই নামটা ফুটে নাই 
— feeling ষাইন্টিষ্ট.

সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৪

pasa ki??

ফ্রেন্ড লিস্টে নতুন এক ফ্রেন্ড চ্যাটে নক করে কুশল বিনিময় শেষে বাংলিশে ওরফে টাকলা ভাষায় জিজ্ঞাস করলো,
“ পাছা কি?” (pasa ki?)
> “মানে!!!!????”
< “মানে আপনার পাছা কি?” (mane apnar pasa ki?)
> “কি সব বলতেছেন এইসব!!!!!!? আজিব!!!”
< “ আরে আপনার মূল পাছা কি?” (are apnar mul pasa ki?)
> “আপনি কি আমার পেশা কি তা জানন্তে চাচ্ছেন?”
< “হম সেইটাই তো এতক্ষন জিজ্ঞাস করছি, আপনার পাছা কি!!!!!”
এই টাকলা গুলানরে লইয়া যে কই যাইতাম।  

শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৪

সুসান-স্নিগ্ধা

“হেল্লোওওওওও লিসেনার্স, আমি আড়জে অমুক আছি আপনাদেড় সাথে দুপুড়ের আড্ডায়। আজকেড় টপিক ‘আপনাড় কোন ফ্রেন্ড এড় সাথে ফাড়স্ট মিট সবচেয়ে মজাদার ফানি ছিল বলে মনে কড়েন’... আপনাড় মোবাইলেড় মেসেজ অপশনে গিয়ে আপনাড় নাম স্পেস লোক্যায়শন স্পেস আপনাড় মেসেজ এবং সেন্ড কড়ুন ঠু জিড়ো ফাইভ জিড়ো এই নম্বড়ে....”
.
.
কিছুক্ষন পরে, 
“ওখ্যায় আমাড় কাছে কিছু টেক্সট এসেছে। স্নিগ্ধা লিখেছে ‘আমাড় এক ফ্রেন্ড সুসান এড় সাথে ফাড়স্ট যেদিন পড়িচয় হয় সেদিন টা এখনো মনেপড়ে। অনেক ফানি ছিল দিনটা, অনেক মজা কড়েছিলাম বাট এখন আমাদেড় রিলেশন টা ব্রেকাপ হয়ে গেছে’.......... ওউ নোউউউউউ কেনোওওও ফেড়ন্স? হোয়াই ব্রেকাপ। এটা একদম ঠিক না। কেন ব্রেকাপ হয়েছিলো তা আমড়া ফ্রেন্ডরা জানতে চাই। আমাদের জানিয়ে আবাড় মেসেজ কড়ুন ততক্ষনে আমড়া একটা গান শুনে আসি অমুক ফিচারিং তমুক ডিস্কো ব্যান্দড়... স্টে টিউন উইথ আছ.....”
.
.
আমার ফ্রেন্ড গো রিএকশনঃ
“মাম্মাআআআআআআআআ তলে তলে তাইলে এদ্দুর??? আমি লাভ মেরিজ দেখতেইইইইইইই পারিনা নাআআআআ!! হারামজাদা প্রেম পিরিত কইরা আবার ব্রেকাপো কইরা লাইছোস আবার সাধু সাজো!! > ”
.
“কিরে বাপ তুই বলে কোন রিলেশন ফিলেশনের ভিত্রে নাই এখন তো দেখি তোর ব্রেকাপের খবর রেডিও তে প্রচার হয়!!! সত্য কখনো চাপা থাকে না চৌধুরীইইইইই ”
.
“হালার্পো আইজগা তুই আইডিবিতে আইয়। তর আইজগা ব্যান্ড বাজামু। তলে তলে পিরিত মারাও আর আমগোরে প্রেম পিরিত নিয়া সারা দিন খোঁচাও > ”
.
.
(ব্যাকগ্রাউন্ড কাহিনি বলিঃ এটা আরো ৫-৬ বছর আগের কাহিনি তখন ফেসবুক খুব একটা জনপ্রিয় না হইলেও এফ এম রেডিও অনেক জনপ্রিয়। স্নিগ্ধা নামের এক ফ্রেন্ড আছে ওইটার সাথে মাঝখান দিয়ে কথা কাটাকাটি বা মিস আন্ডার্স্টেডিং এর কারনে পুরা এক বছর যোগাযোগই বন্ধ আছিলো।
তো ঐ রেডিওতেও মেসেজ আসলে কে পাঠাইছে বা কারে উদ্দেশ্য কইরা পাঠাইছে আল্লাহ মালুম তয় স্নিগ্ধার নাম আমার সব ফ্রেন্ড্রা জানে আবার সুসান নামে এই দেশে খুব বেশি মানুষ নাই সো সুসান নাম শুনলেই আমার পরিচিত সবাই ধইরা নেয় এইটা আমিই)



আইচ্ছা ব্রেকাপ আর রিলেশন এর বাংলা কি?? আর হাদে কি কই বাঙ্গালীরে ইংলিশ কম কইতে। ‘আমাদের রিলেশন টা ব্রেকাপ হয়ে গেছে’ না কইয়া ‘আমগো ভিত্রে ঠুয়াঠুয়ি লাগছে, এটা আরেকটারে দেখতারিনা। সামনে পাইলে মাডিত পুইত্তালামু’ এইডা কইলেই তো হয়।

হাজার হইলেও বাঙ্গালী ইংলিশ কমবুঝলেও এডভান্স ডিজুস ইংলিশ আরো এডভান্স ভাবে বুঝে। আল্লাহ বাচাইছে এইডা কোন এক মাইয়াই কইছে, কোন ছেলে যদি কইতো “আমাড় আড় সুসানের রিল্যাশন টা ব্রেকাপ হয়ে গেছে” মুখ আর সমাজে দেখাইতে পারতাম না 

শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৪

"মেন্টালিটি গ্রো” করে নাই

১. “ঐ তোর ক্যামেরা টা কয় দিনের জন্য দেছ না। ঢাকার বাহিরে যামু”
< “তা নাহয় দিলাম। বাট কবে যাবি, আর কে কে যাবে?”
“গার্লফ্রেন্ডের সাথে ”

< “ওরে খাইচ্ছে। গার্লফ্রেন্ডের লগে ঢাকার বাহিরে!! দোকলা ফেরত আইবি না এক লগে তেকলা হইয়াই আইবি”

“শুন এই সব ফালতু নেগেটিভ মেন্টালিটি বাদ দে। প্রেম মানেই ঐসব না। এটা অনেক পবিত্র একটা বন্ধন। এডি তুই বুঝবিনা, বুঝলে এতো দিনে তোরো একটা থাকতো। রিলেশনকে রিস্পেক্ট করতে শিখ। তোদের মত যারা রিলেশন কে রিস্পেক্ট করে না তারাই এইসব করে আর নাম ডুবে আমাদের।  ”
.
ঢাকায় আসার পরে।
“নে তোর ক্যাম্রা। আমাদের ছবি ও’ ডিলিট করে দিছে, কিছু ছবি রাখছি ক্যামেরায়। তর তো আবার প্রাকৃতিক ছবি পছন্দ। সুন্দর উঠছে, বাসায় নিয়া দেখিস।”
.
বাসায় নিয়া এক টিকেটে দুই ছবি মানে প্রাকৃতিক ছবির সাথে বিবাহ বহির্ভূত সোহাগ রাইতে কপত কপতির হোটেলে প্রাকৃতিক থ্রি এক্সো যে ফ্রি আইবো জানা ছিলো না!!! 
.
(গুপন ভিডিও কেমনে বাহির করছি তা গুপনোই থাক। গুরুজনে বলেছেন, মাইনষেরে কুবুদ্ধি দিতে নাই, পরে নিজের দেয়া বুদ্ধিতেই নিজেই কড খাইতে হইতে পারে  )
.
.
২. “আজকাল রিলেশন ফিলেশন সব শারীরিক হইয়া গেছে”
< “নাআআআআআহ কে বলছে?? আমি বা আমার ফ্রেন্ড সবাইতো কারো না কারো সাথে রিলেশন আছে। কাউউউউউউরে আমি দেখি নাই এমন করতে। কোটিতে ২-৪ জনের জন্য অন্যদের নাম খারাপ হয়। আড় আমাদের ক্ষেত্রে তো এইসব মাথাই আসে না। ট্রু লাভ থাকলে কখনো এসব কেউ মাথায় আনে না।”

“আরে হয় হয়, ২-৪ টা এক্সেপশনাল বাদে কারো আগে হয় কারো পরে হয়। কেউ সেমি ফাইনালে যায় কেউ ফাইনালে যায়, কয় না আরকি ”

< “শুন তোদের মত এইসব বাজে ম্যান্টালিটির মানূষদের জন্য আজকে ভালবাসা নামক কত্ত ষুইট শব্দ টা অপবিত্র হয়ে যাচ্ছে। মেন্টালিটি গ্রো কর। যদিও এগুলা পরিবারের থেকেই মানুষ পায়, তারপরো না পেয়ে থাকলেও চেঞ্জ করা যায়  ”
.
মাস খানেক পরে,
“কিরে ঐ আতকা গায়েব হইয়া গেছোস ক্যা”
< “এমনেই”
“এমনেই তো না, কাহিনি কি??”
অনেক প্যাচানির পরে....
“আমি এবশন করাইছি!!!!!!!! আমাদের ব্রেকাপ হয়ে গেছে। মেন্টালি খুব পেইনে আছি। ছোটলোক একটা। আমার কোন ইম্পটেন্সই ছিলো না ওর কাছে জাস্ট ইউজ করার জন্য রিলেশন করছে.... ব্লা ব্লা ব্লা........”
:3:3 
.
.
মন্তব্যঃ নো কমেন্টস  বিকজ এখনো আমার ঠিকমত “মেন্টালিটি গ্রো” করে নাই, “বাজে মেন্টালিটি” ই রইয়া গেছে। আগে গ্রো করুক হের পরে কিছু কমু 

বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৪

দুই দিনের বৈরাগী ভাতেরে কস অন্ন

১. “ওয়ার্টসসসসস উপ”..........
২. “চিললললললল ম্যাআআআআআআন জাস্ট চিইইইইইইইইল”.....
৩. “হেই ডুড”.......... “সড়ি ব্রো”.......
৪. “আল্লাআআআআআ আপ্পিইইইইইইইইইই তোমাকে যা লাগছে নাআআআআআআ”.........
“ও....এম...জিইইই.. ও এম জি”.....
৫. “হাউ ষুইইইইইট.. শোওও ষুইইইইইইইইইট... ”....
৬. “ হাব্বির সাথে একটু ল্যাং ড্রাইভে গিয়েছিলাম”
৭. “গাইজ্জজ্জজ্জ চেক আউট দিস উ’ন”.....
৮. “ফ্রড়েন্ডস লেস্ট ফিক্স এ ডেট ফ এ জোওওসসস হ্যাং আউট”....
৯. কথার প্রতি লাইনেঃ “ইউ নো.....”
.
.
এই কথাডি বাস্তব লাইফে যারা কয় এগো দেখলে একটা কথাই মনে পড়ে
“দুই দিনের বৈরাগী ভাতেরে কস অন্ন” 

সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৪

ইরানী রমনী পার্ট টু

মনে আছে একবার এক ইরানী লুক রমনীকে নিয়ে স্টাটাস দিছিলাম?? আগে তো জানতাম সুন্দরীগো খালি চেহারাই থাকে মাথায় কিচ্ছু থাকে না। কিন্তু আপায় দেখি ভালই স্মার্ট। আমি যে উনারে নিয়াই স্টাটাস দিছি এইডা ঠিকি ধরে ফেলছে!! একদিন ইনবক্সে মেসেজ,
“আপনি তো আপনার স্টাটাসে আমার ফুল ডিটেইলস লিখলেন, কিন্তু আমি যে এক সন্তানের জননী সেটা ক্যান লিখেন নি???”
< “কন কি!! আপনের বাচ্চাও আছে!!  ”
.
মরার ফাডা কপাআআআআআল, তিনি বিবাহিত জানার পরে ঠাডাহত মর্মাহত হইলেও পুরাপুরি আশাহত হই নাই। কারনে যেই জামানা পড়ছে, বিয়া হইতেও যেমন টাইম লাগে না ডিভোর্স হইতেও তেমন টাইম লাগে না সো চান্স তো কিছু ছিলো।

কিন্তু এইডা কি হুনলাম!! ছাও ফুডায়া ফালাইছে!! মুরুবিরা কয় বাচ্চা কাচ্চা থাকলে ফ্যামেলি বন্ডিং ফেবিকলের মত মজবুত হয়, মানে চান্স আমার পুরাই গেছে।
.
একটু পরে মিস ইরানী বাচ্চার ছবি পাঠাইলো!! মার্সিডিজের ফ্যাক্টরী থেকে তো আর মারুতী বাহির হবে না। বাইচ্চাও মাশাল্লাহ, লেটেস্ট ভার্সন মার্সিডিজ বলা যায়।

আমি ল্যাদা কাল থেকেই একটা জিনিস খেয়াল করছি, আমি ন্যাদা প্যাদা বাইচ্চা দেখলে ফার্স্ট টাইম বুঝতে পারি না এইডা ছেলে না মেয়ে!! তো যাই হোক, পিচ্চিডারে দেইক্ষাই দিল জুড়ায়া গেলো।
সাথে সাথে আবার মিস ইরানীর প্রতিও কেমন জানি এক প্রকার শ্রদ্ধাবোধও ফিলিং হইতে থাকলো যেমনটা কোন মা কে দেখলে হয় (বিশেষ করে ঘরে ১৮-২০ বছরের উপরের পোলা-মাইয়া আছে এমন মুরুব্বি মা কে দেখলে যেমন মন থেকে শ্রদ্ধা-ভক্তি আসে তেমন আরকি।)
.
“মাশাল্লাহ বাবু তো ওনেক সুন্দর, একেবারে আপনের মত।”
< “হুম সবাই বলে আমার ছেলে নাকি আমারই কার্বন কপি”
.
আবারো মাথায় ঠাডা পড়ছে!! এইডা ছেলে!!!!

আমি বুঝি না সুন্দরীগো ওলোয়েজ পোলা হয় ক্যাআআআআআআআ.... বউ না হইলে যে শাশুড়ি বানামু না এইডা কি কখনো কইছিলাম নাকি??

আমার ক্লাসমেট যেই কয়ডা সুন্দ্রী আছিলো এখন পর্যন্ত সব কয়ডারই পোলা হইছে!! কয় দিন আগে আমগো ব্যাচের হটিয়ে একখান ছাও ফুটাইছে (ফলস নেইম হটি ডাকতে ডাকতে ওর আসল নামই ভূইল্লা গেছি) এইডাও পোলা!! আরো দুই জনের পেডে “অন গোয়িং” প্রজেক্ট আছে কয় এডিও নাকি পোলা হবে!!!
.
আরি মোর জ্বালা, আবিয়াইত্তা যেইডার দিকে চাই হেইডাই থাকে বুকিং আবার বিয়াইত্তাডি পয়দা করলেও করে পোলা। তাইলে আমগো লাহান নাদান বেকুব এভার সিঙ্গেল গুলানের লাইজ্ঞা থাকবো টা কি!! ভবিষ্যতে পোলা-পোলায় সংসার করুম নি!!??
.
কে জানি আমারে কইছিলো “তর কপালে দেখিস কাকের ঠেং বকের ঠেং এর বেশি কিছু জুটবো না”
অবস্থা যা দেখতাছি ঘটনা তো হেই দিকেই আগাইতাছে। কয়দিন পরে হয়তো তিশা আপায় সান্তনার বাণী একটু রিমিক্স করে এভাবে বলতে হবে,
“সুন্দর মানে কি শুধুই টিয়া পাখি??
সুন্দর কাকের ঠেংও হয়, সুন্দর বকের ঠেংও হয়  ”
.
(যারা ঐ ইরানী আপারে নিয়া স্টাটাস দেখেন নাই তাদের জন্য লিঙ্কhttps://www.facebook.com/sm.susan/posts/10202316210608770 )
— feeling আঙ্গুর ফল মানে কি শুধুই মিষ্টি? আঙ্গুর টকো হয়, আঙ্গুর তিতাও হয়.

সাকসেসফুল পার্সন

যা বুঝলাম মানুষ দুই রকম। কর্পোরেট পিপল আর সো কল্ড "গাঁইয়া খেইত্তা সরল সোজা" পিপল। 
.
কর্পোরেট মন মানুষিকতার মাইনষের সাথে মিশলে নিজেকে স্মার্ট মনেহবে, এম্বিশাস লাগবে, স্টাটাস আপগ্রেড করার ইচ্ছা জাগবে, লাইফে সাকসেস ফুল হবার একটা প্ল্যান তৈরী হবে........ এইসব চিন্তায় ঘুম হারাম করে প্রতিদিন কিভাবে কাকে পিছে ফেলে নিজে আগানো যায় সেই রেসে সামিল হতে হবে, রেস শেষে সাকসেস ধরা দিবে, সো কল্ড "সুখী মানুষ"'/ "সাকসেসফুল ম্যান" মনেহবে ................. এন্ড ইন্ড অফ দ্যা ডে সাকসেসফুল হয়েও "কি জানি করি নাই", "কি জানি বাকি আছে", "আরো কি জানি করতে হবে" এইসব আফসোস থেকেই যাবে।
.
অন্যদিকে ঢাকা শহরে নয়া আসা "গাঁইয়া খেইত্তা সরল সোজা" আমজনতার সাথে মিশলে এগুলা কিছুই করতে মানে চাবে না, এতো উপরে উঠার চিন্তা মাথায় আসবে না, এতো হাই স্টাটাস ম্যান্টেইন করে চলার প্রয়োজনীয়তা অনুভব হবে না, আপাত দৃস্টিতে দেখা বিএমডাব্লুতে চড়া "সাকসেকফুল" পার্সন হয়তো হতে ইচ্ছা করবে না........................... বাট ইন্ড অফ দ্যা ডে কোন প্রকার আফসোস ছাড়া যা আছে তাতেই আলহামদুলিল্লা বইলা প্রশান্তির ঘুম দেয়া যাবে।
এইটা কোন উপর দিয়া দেখানো সো কল্ড "সুখী মানুষ" না এইটা আসলেই রিয়েল সুখী মানুষ। এইটাই লাইফের রিয়েল সাকসেস। ( এটা অনলি মাই অপিনিয়ন। মার্সিডিজ বিএমডাব্লু থাইকাও যদি না পাওয়ার হা হুতাশ থাইক্কাই যায় তাইলে ঐডারে আবার ক্যামনে সাকসেসফুল পার্সন কয়!!??)
.
.
(NOTE: প্রত্যেকের আলাদা পার্সনাল অপিনিয়ন থাকতেই পারে। এইটা আমার জীবন থেকে নেয়া অভিজ্ঞতা বলতে পারেন। আমার দুই প্রজাতির মানুষের সাথেই মিশার এক্সপেরিয়ান্স আছে। "কর্পোরেট" চিন্তা ভাবনা পাবলিকের সাথে যেদিন কথা কই হেই দিন ঘুম হারাম হইয়া যায় ফিউচারের চিন্তায়, মনেহয় কত্ত পিছায়া আছি, জীবনে কিছুই করলাম না।

আর ফুটপাতের হকার বা কোন দারয়ানের সাথে যেই গপ্প দেই হেইদিন রাতে আত্মতৃপ্তির সহিত ভালো ঘুম আসে। মনেহয় আলহামদুলিল্লাহ আল্লায় দিলে যা আছে তা প্রয়োজনের চেয়েও বহুত  )

শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৪

সুন্দর শ্যমলাও হয়, সুন্দর কালাও হয় তবে অন্যের বেলায়

এক আপার সাথে চ্যাট করছিলাম। উনি মাশাল্লাহ দিলে সেই লেভেলের সুন্দ্রী। হাই লেভেল ফর্সা। অতি ফর্সায় মাঝে মাঝে লালও হইয়া যায়। যাইহোক তার সাথে চ্যাটের কিছু অংশ,
.
সুন্দ্রীঃ “ছোট কালে একবার মামা'র এক বন্ধু আসছে ! সে আমাকে কোলে নিবে, কিন্তু আমি যাবো না। সব্বার সামনে আমি বলসি, তুমি কালো, আমি তোমার কোলে যাবো না”
.
আমিঃ “আইচ্ছা, হাছা কইরা কও তো, সুন্দর মানে কি শুধুই ফর্সা??? কালাডিও কি সুন্দর হয়?”
.
সুন্দ্রীঃ“ডিপেন্ড করে। তবে আমার কাছে শ্যামলা ভালো লাগে”
.
আমিঃ “তাই?? আইচ্ছা তাইলে দেখো তো এইটারে কেমন লাগে?”
(আপামনির প্রো পিকের একটা ছবি এডিট করে ডিপ শ্যমলা করে দিছি। নিগ্রুগো মত কালাও না আবার লাইট শ্যামলাও না)
.
সুন্দ্রীঃ “মাম্মিইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইই........... সুসান, নিজেরে ভালা লাগে কই নাই তো  ”
.
.
.
আসলে এইডাই নিয়ম। সুন্দর মানে শুধুই ফর্সা না। সুন্দর শ্যমলাও হয়, সুন্দর কালাও হয়.................................. তবে নিজের বেলায় না, অন্যের বেলায় 

বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৪

লাইফ রেস

এক শিক্ষক ক্লাসে সবাইকে দাড় করিয়ে জিজ্ঞাস করছেন, বড় হয়ে তুমি কী হতে চাও?
কেউ বলে ডাক্তার, কেউ ইঞ্জিনিয়ার, কেউ উকিল, কেউ বা অন্যকিছু। তো একেএকে এলো লেননের পালা।
লেনন দাড়িয়ে বললেন, “I want to be happy”
শিক্ষক মুচকী হাসি দিয়ে বললেন, “You didn’t understand my question”
লেনন উত্তরে বলেছিলেন, “then, I have to say, you don’t understand life”
.
আমার আব্বু আম্মু আমাকে রোল মডেল দেখাতেন সবসময়। অমুক ভাইয়ের মত হবে, তমুক ভাই এই করেছে, সেই করেছে। তোমাকেও তার মত হতে হবে। ব্লাহ ব্লাহ ব্লাহ...
তো, বাবা মায়ের সাথে তর্ক করি নি। কিন্তু নিজে নিজে ঠিকই একটা জগত নিজের মাঝে বানিয়ে নিয়েছিলাম। সেই জগতের কিছু নিয়ম ছিলো।
যেমন আমার জগতে বিস্কুট দৌড় টাইপের প্রতিযোগিতা চলবে না। অর্থাৎ কারো সাথে পাল্লা আমি দিবো না। আমার নিজেস্ব কিছু চাহিদা থাকবে। সেই চাহিদা মেটাতে আমাকে কিছু একটা জীবনে করতে হবে। ব্যস, এই টুকুই।

আমি জীবনে যা করবো, সব আমার জন্য। কারো কাছে সম্মান পাবো বলে, বা কাউকে বিট দিতে হবে, এইসব ধান্দাবাজি অন্তত আমি করবো না। এতো প্যাচের মধ্যে যাবো না। সব মিলিয়ে টেনশন ফ্রি লাইফ লিড করা, ছোট্ট লাইফটাতে ট্রুলি হ্যাপি থাকাটাই মূল টার্গেট।
.
চারদিকে শুধু race লেগে আছে। কে কার আগে যাবে। কত আগে যাবে। student life থেকেই এই রেস দেখছি। প্রতিনিয়তই রেস চেঞ্জ হচ্ছে। যাদের আগে ক্লাসের ফার্স্ট বেঞ্চে দেখতাম তাদের অনেকেই এখন রাস্তায় কোনায় পড়ে হিরোয়িন খায় আবার লাস্ট বেঞ্চের অনেকে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার এক্সিকিউটভ।

অনার্স শেষে যাদের দেখলাম ধুমধাম জব পেয়ে আলগা ভাব নিতে এখন দেখি তাদের অনেকেই ভাতে মরে, আবার সে সময় যারা বেকার ছিলো তারা এখন মাল্টিন্যাশনালের সিনিয়ার পজিশনে জব করছে!!
স্কুল কলেজে ড্রপ আউট ফ্রেন্ডদের অনেকেই ব্যাবসা করে মাসে এখন লাখ টাকা কামায় আবার BBA MBA করেও অনেকে তৃতীয় শ্রেনীর জব টোগায়।
.
একটার পর একটা রেস লেগেই আছে। কেউ রেসে প্রথমে থেকেও নিজের পজিশন আরো আগাতে চায় আর পিছনের গুলা সামনের জনকে পিছে ফেলতে চায়।
লাভটা কিরে ভাই এতো দৌড়াদৌড়ি করে?? বাঁচবা আর কত দিন?? জীবন একটাই।
মাথা সোজা রেখে ঘোড়ার মত দৌড়ানোর দরকার নেই। আরামছে জগিং করতে থাকো। আসেপাশে তাকিয়ে দুনিয়াটাকে উপভোগ করো। পাশে ফুলের বাগান দেখলে একটু বসে বিশ্রাম নাও।

রেসের ঘোড়ার মত ছুটলে আশেপাশের কিছুই দেখবে না। বুড়ো কালে তখন নিজের বাগানের মালির দিকে তাকিয়েও মনে হবে, আমার চাইতে এর জীবন অনেক সুখের।
এতো কিছু করলাম, তবু যেনো মনে হয় কিছুই করি নি।
.
Just enjoy your life. Be happy…. কারো কথায় কান দিও না। জীবনের সেশনে সেশনে জট থাকবে। তুমি ঘোড়া নও। তুমি মানুষ।
ঘোড়া রেসে দৌড়াচ্ছে, তাঁকে দৌড়াতে দাও।
.
.
(আবার কেউ কইয়েন না আমার কাছে আঙ্গুর ফল টক, আমি এমনই। শোভন ভাইয়ের অনেক আগের এই লেখাটা আমার সাথে পুরাপুরি যায় তাই কপি করে রেখে দিছিলাম, মাঝখান দিয়ে নিজের মত করে একটু এডিট+কিছু এড করে আজকে পোস্ট দিলাম)

মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৪

এইডার নামই বাংলাদেশ

মসজিদের যোহরের নামাজ শেষে একসাথে অনেক মুসল্লি বের হচ্ছেন। মহল্লার রাস্তা দিয়ে সবাই হেটে হেটে যে যার বাসার দিকে যাচ্ছেন। আগে মসজিদ থেকে বের হওয়া দুই চাচা এসে রাস্তার এক ইলেক্ট্রিক খাম্বার সামনে দাড়ালেন। তাকিয়ে তাকিয়ে কি জানি গভীর মনযোগ দিয়ে দেখছেন। পিছন থেকে আরো এক জন এসে ঐ খাম্বার দিকে তাকিয়ে তিনিও দেখা শুরু করলেন। এভাবে ৩-৪-৫ করে অনেক মানুষ জমে গেলো খাম্বার একটা নির্দিষ্ট পয়েন্টের দিকে মনযোগ দিয়ে দেখার জন্য।
.
.
পিছনের এক দর্শনার্থীকে “ভাই এইখানে কি হইছে??”
< “জানি না ভাই, আমিও জানতে চেষ্টা করছি কি হইছে”
.
মাঝের এক দর্শনার্থীকে “ভাই এইখানে কি হইছে??”
< “ঠিক বুঝতে পারতেছি না তাই দেখতেছি কি হইছে”
.
এইবার প্রথমে দাঁড়ানো দুই চাচার মাঝে এক চাচা কে “চাচা কি দেখছেন??”
চাচা মুখ ঘুরায়া এতো মানুষ দেইক্ষা নিজেও তব্দা!! “আমি তো বাবা খাম্বায় ঝুলানো ঐ টুলেট টা দেখছি। বাসা ভাড়া নিবো কিন্তু মোবাইল নম্বরটার একটা ডিজিট বুঝা যাচ্ছে না তাই ভালো ভাবে বুঝার চেষ্টা করছি। কিন্তু এখানে এতো মানুষ ক্যান। কি হইছে এখনে??”
.
.
এইডার নামই বাংলাদেশ। অতিরিক্ত মানুষ হইলে যা হয়। কাম কাজ নাই খালি আকাইম্মা কামের দোকানদারী 

রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৪

কুত্তার পেডে ঘি হজম হয় না

আমার নাম সুসান কিন্তু ল্যাদা কাল থেকেই অতি খাতিররা মানুষজন সুসান নামে আমারে কমই ডাকছে। অপরিচিত হইলে বা হায় হ্যালো সম্পর্কের হইলে ঐসব সব মাইনষে আমারে সুসান ডাকে।

আর বাকিরা সুসাইন্নাআআআআআ(কমন ডাক), বলদা(বাপে ডাকে), হারামী(ফ্রেন্ডগো কমন ডাক), কুত্তা (বেশির ভাগ মাইয়া ফ্রেন্ডডি ডাকে), ফয়িন্নি(বড়লোক ফ্রেন্ডডি ডাকে), ধামড়া, বেক্কল (আমার ‘বুদ্ধিমত্তার কারিশমা’ দেখে ডাকে  ) চাচা(এক ফ্রেন্ডের আম্মায় এমনে ডাকে), হাগলাইয়া (যার বাংলা ডাবিং দাঁড়ায় পাগল, সাধারনত আমার খালারা ডাকে), জামাই [মামী (রাদোয়ার আম্মা) ডাকে  ] , চোরাইয়া (আমার আম্মায় ডাকে, কিন্তু কি চুরি করছি এইডা এখনো জানলাম না  )..
.
তো আমিও এইসব ডাক শুনে শুনে অভ্যস্ত। এদের মধ্যে কেউ যদি আমারে শুদ্ধ ভাবে “সুসান” নামে ডাকে (আবার আম্মায় যদি কখনো তুই থেকে “তুমি” করে বলা শুরু করে) এর মানে আমার কপালে শনি আছে টাইপ সিরিয়াস কিছু একটা ঘটছে!! ক্লোজ মাইনষের কাছ থেকে সুসান ডাক শুনার সাথে সাথে আমার হাত পাও ঠান্ডা হইয়া যায়, হার্ট বিটও বাইড়া যায়।
.
কয়দিন আগে একটা ব্লাড প্রেসার মেশিন কিনছিলাম। নয়া নয়া কিছু কিনলে যা হয়। ঘুম থেকে উঠলে একবার, ঘুমাইতে গেলে একবার, খাওয়ার আগে একবার খাওয়ার পরে একবার, বাথরুমে যাওয়ার আগে একবার বাথরুম থেকে আইসা একবার এমনে সারা দিনে কয়েকবার প্রেসার মাপি। আমার এভারেজ ৭৫-১১৫ থাকে। তো একদিন চ্যাটে বইসা প্রেসার মাপলাম ৭০-১১১।
.
এক ফ্রেন্ডে নক দিলো “সুসান”... কইলজায় কামড় দিয়া উঠছে!! আমারে এতো ভদ্র ভাবে সুসান কয় ক্যা!! মেশিন টেবিলেই ছিলো। রিপ্লাই দেওয়ার আগে আবার মাপলাম। এক লাফে ৮৭-১২৭!!! বাট তখন সে আমারে কোন সিরিয়াস কিছুর জন্য নক করে নাই  অন্য একদিন ১৫০+ উঠছিলো!!!.
.
.
যা বুঝলাম কুত্তার পেডে ঘি হজম হয় না। সুসাইন্নাআআআআআ, বলদা, হারামী, কুত্তা, ফয়িন্নি, বেক্কল, চাচা, হাগলাইয়া, চোরাইয়া এডিই আমার জন্য ভালো। এতো ভদ্র সম্বধন লাগতো না। হুদ্দাই পরে অকালে স্টোক কইরা মরুম 

রবিবার, ৫ অক্টোবর, ২০১৪

হ্যাপি বার্থডে থুক্কু হ্যাপি গরু ছাগল ডে

একটা ছবিতে যেই প্রানী কে দেখা যায় ফেসবুক তার ফেসে একটা বক্স শো করে এবং ঐ ব্যাক্তি বা প্রানীকে(মানুষো একটা প্রাণী) ট্যাগ করতে বলে। এতে যে কেউ ছবিটা দেখলে ঐ প্রানীর মুখে কার্সর রাখলেই তার নাম ভেসে উঠে। এতে অন্যরা তার নাম জানতে পারে বা তার আইডিতে গিয়ে তাকে আরো ভালো ভাবে চিনতে পারে।
.
ল্যাদা কাল থেকেই অনেকেই কয় আমার মাথার মগজ নাকি ছাগলের মত কাজ করে!! আইচ্ছা ছাগলের মাথায় আসলেই কোন কাজের কাজ জেনারেট হয়  ?? তাইলে ছাগলের মত “কাজ করে” হয় কিভাবে?? হবে কাজই করে না।
আবার জাতির অনেকেই কয় “কাম কাইজ করছ না, বলদের মত খাইয়া খাইয়া দিন দিন ষাঁড় হইতাছোস!!”
বুঝলাম না বলদের মত খাইলে ষাঁড়ের মত হমু ক্যা!!?? বলদের মত খাইলে বলদের মত হমু। বলদ বইলা কি সে মানুষ না নাকি থুক্কু প্রাণী না নাকি, হাটে যাইয়া দেখেন বলদের দামো কম না। সো ডোন্ট আন্ডারয়েস্টিমেট এনি বলদ 
.
যাই হোক এত দিন তো তাও ভাবতাম জাতি আমার উপরে ঈষার্নীত হইয়া আমারে এমন কয়।  কিন্তু এইডাও ঠিক, যা রটে তার কিছুটা তো বটে। যেমনে পোলাপাইনে গনহারে ষাঁড়-বলদ-ছাগলের ছবি আমারে ট্যাগ করে তাও আবার ওগো মুখের মাঝখানে ট্যাগ, তাতে নিজেই কেমন জানি দ্বিধাদদ্ধে পইড়া গেছি। আয়নার সামনে খাড়াইলে একবার আয়নায় বলদ দেখি, একবার ষাঁড় দেখি আবার কখনো কখনো ছাগল-রাম ছাগলো দেখি শুধু আমারেই দেখি না। 
.
সবাই যখন এতো কইরা বলতেছে তখন ছাগল-বলদ-ষাঁড়ের সাথে নিজেরে একটু মিলায়া দেখলাম। নাহ এইখানেও তো মিলে নাই। আমার দুই ঠেং এগো চাইর ঠেং। আমার হাতে ১০ আঙ্গুল, কি সুন্দর স্টটাস টাইপ করতে পারি, এগো তো হাতই নাই। এগো ফিজিক্যালি ল্যাজ আছে আমার না ফিজিক্যাল না গায়েবী কোন ল্যাজই নাই। (আমারা ফ্রেন্ডরা বিফ/জিএফ দের গায়েবী ল্যাঞ্জা বলে ডাকি  ) এর পরো গরু ছাগলের ছবিতে ট্যাগ দিয়া আমারে জোর কইরা গরু ছাগল বানানির চেষ্টার কারনডা কি........... > >
ঝাতির বিবেকের কাছে আজ এই প্রশ্ন!!???
.
.
.
একটা সিক্রেট বলি, গরু ছাগলের সাথে আমার একটা মিল আছে। গরু ছাগল কান নাড়াইতে পারে আমিও পারি 
হ্যাপি গরু-ছাগল ডে 

শুক্রবার, ৩ অক্টোবর, ২০১৪

কাউফি

হুজুগে বাঙ্গালী হিসাবে কোরবানের গরুর লগে এই সময়ের ট্রেন্ড সেলফি(নাকি কাউফি) তুইল্লা
আম্মারে আইন্না দেখাইতেই কয়

“কিরে তোর বাপ চাচাগো টাকা কি বাইড়া গেছে নি?? এইবার দুইটা গরু কোরবানী দিবে!!!??”

“আরে মোর জ্বালা দুইডা পাইলা কই?? এইখানে গরু তো একটা”

“আমি তো দেখতাছি দুইডা, একটার দেখি আবার তর মত গালে ব্রনের দাগও আছে”