রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি রোজাদারকে ইফতার করাল সে রোজাদারের মতোই ছওয়াব পেল, আর রোজাদার ব্যক্তির ছাওয়াব কোনো অংশে কম হল না"
.
কিন্তু কথা হইলো জনগন যেই বিজি তাতে আর অন্যকে সব সময় ইফতার কারানো হয়ে উঠে না।
অনেকে রমজানে একটা দিন হয়তো আয়োজন করে করান যারে বলে “ইফতার পার্টি”/ “ইফতার ট্রিট”।
আবার অনেকে এই মুখরোচক খাবারের আয়োজনের অসামর্থতার কারনে “লোকে কি বলবে” এই ডরে অন্যকে ইফতার চাইলেও করাতে পারেন না।
.
ঢাকা শহরে যেই জ্যাম ৪টায় বাসে উঠলে মাগরিবের ১মিনিট আগে যাইয়া বাসায় পাড়া দেওন লাগে। তো এক কাম করতে পারেন। জ্যামে যখন থাকতেই হবে তো বাকি রমজানের দিন গুলোয় প্রতিদিন না পারেন সাপ্তাহে ২-৪ দিন একটু ঐ হিসাব করেই বাসে উইঠেন যাতে ইফতার আপনি বাসে করতে পারে।
সাথে সামর্থ অনুযায়ী ছোট্ট এক প্যাকেট খেজুর বা সাথে পানির বোতল নিয়া উঠলেন।
.
এবার ইফতারের টাইমে প্যাকেট খুলেন। একটা খুজুর নিয়ে নিজে ইফতার করেন সাথে বাকি প্যাকেটটা পাশের জনের কাছে পাস করে দেন। কিছুক্ষন পরে দেখবেন আপনার ঐ ছোট্ট খুজুরের প্যাকেট বা পানির বোতল পুরো বাসে অটো এক হাত থেকে অন্য হাতে পাস হচ্ছে এবং অনেক মানুষ আপনার দেয়ার খাবারে রোজা শেষ করছে।
.
এতে বেনিফিট হইলোঃ
১. এক সাথে অনেক মানুষকে ইফতার করানোর কারনে একসাথে অনেক রোজাদারের সওয়াব পাবেন।
.
২. কম খাওয়ানোর অসামর্থতার জন্য সো কলড “ডুড ফ্রেন্ডদের” কাছ থেকে খোটা খাওয়ার ভয় নাই।
.
৩. বাঙ্গালী আদিলকা জাতি হিসাবে পরিচিত হইলেও এই টাইমে একটা অন্যরকম দৃশ্য দেখবেন। ফাও খাবার পাইয়াও দেখবেন কেউ খাবারের উপ্রে ঝাপায় পড়তেছে না উল্টা নিজে যত সম্ভব কম খেয়ে অন্যকে খাবার দিতে ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে!
.
৪. এন্ড ফাইনালি একটু কস্ট সহ্য কইরাও “প্রশান্তি” কি জিনিস তা টের পাইবেন।
.
বিঃদ্রঃ আবার দেইখেন কষ্ট কইরা এই কাম শেষে ভি আঙ্গুল দেখায় সেলফি তুইলা “ভালো কাজ দেখিয়ে অন্যকে উৎসাহিত করা উচিৎ তাই দিলাম” এই ফাউল মর্মে ফেবুকে পোষ্ট দিতে যাইয়েন না।
কিন্তু কথা হইলো জনগন যেই বিজি তাতে আর অন্যকে সব সময় ইফতার কারানো হয়ে উঠে না।
অনেকে রমজানে একটা দিন হয়তো আয়োজন করে করান যারে বলে “ইফতার পার্টি”/ “ইফতার ট্রিট”।
আবার অনেকে এই মুখরোচক খাবারের আয়োজনের অসামর্থতার কারনে “লোকে কি বলবে” এই ডরে অন্যকে ইফতার চাইলেও করাতে পারেন না।
.
ঢাকা শহরে যেই জ্যাম ৪টায় বাসে উঠলে মাগরিবের ১মিনিট আগে যাইয়া বাসায় পাড়া দেওন লাগে। তো এক কাম করতে পারেন। জ্যামে যখন থাকতেই হবে তো বাকি রমজানের দিন গুলোয় প্রতিদিন না পারেন সাপ্তাহে ২-৪ দিন একটু ঐ হিসাব করেই বাসে উইঠেন যাতে ইফতার আপনি বাসে করতে পারে।
সাথে সামর্থ অনুযায়ী ছোট্ট এক প্যাকেট খেজুর বা সাথে পানির বোতল নিয়া উঠলেন।
.
এবার ইফতারের টাইমে প্যাকেট খুলেন। একটা খুজুর নিয়ে নিজে ইফতার করেন সাথে বাকি প্যাকেটটা পাশের জনের কাছে পাস করে দেন। কিছুক্ষন পরে দেখবেন আপনার ঐ ছোট্ট খুজুরের প্যাকেট বা পানির বোতল পুরো বাসে অটো এক হাত থেকে অন্য হাতে পাস হচ্ছে এবং অনেক মানুষ আপনার দেয়ার খাবারে রোজা শেষ করছে।
.
এতে বেনিফিট হইলোঃ
১. এক সাথে অনেক মানুষকে ইফতার করানোর কারনে একসাথে অনেক রোজাদারের সওয়াব পাবেন।
.
২. কম খাওয়ানোর অসামর্থতার জন্য সো কলড “ডুড ফ্রেন্ডদের” কাছ থেকে খোটা খাওয়ার ভয় নাই।
.
৩. বাঙ্গালী আদিলকা জাতি হিসাবে পরিচিত হইলেও এই টাইমে একটা অন্যরকম দৃশ্য দেখবেন। ফাও খাবার পাইয়াও দেখবেন কেউ খাবারের উপ্রে ঝাপায় পড়তেছে না উল্টা নিজে যত সম্ভব কম খেয়ে অন্যকে খাবার দিতে ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে!
.
৪. এন্ড ফাইনালি একটু কস্ট সহ্য কইরাও “প্রশান্তি” কি জিনিস তা টের পাইবেন।
.
বিঃদ্রঃ আবার দেইখেন কষ্ট কইরা এই কাম শেষে ভি আঙ্গুল দেখায় সেলফি তুইলা “ভালো কাজ দেখিয়ে অন্যকে উৎসাহিত করা উচিৎ তাই দিলাম” এই ফাউল মর্মে ফেবুকে পোষ্ট দিতে যাইয়েন না।
সব কস্ট কইলাম বৃথা যাইবো।