কোন প্রকার প্রটেকশন না নিয়ে রাতের তিনটার সময় তিন লাখ টাকা নিয়ে ঢাকা শহরের কোন আন্ধার গলি দিয়ে হাটার সময় কোন ছিনতাইকারী যদি আপনাকে ছুরি মেরে টাকা সব নিয়ে যায় তাইলে সবার সামনে বেকুব হিসাবে আপনেই চিহ্নিত হবেন। (ইমারজেন্সি ব্যাপার হইলে আলাদা হিসাব)
.
গোজামিল লাগাতাছে, আরেকটু বুঝায়া বলি। আমি বলতেছিনা ছিনতাই ভালো কাজ। নিঃসন্দেহে চরম খারাপ অপরাধ কিন্তু প্র্যাক্টিক্যালি চিন্তা করেন, এইটা আম্রিকা বা দুবাই না। এইটা বাংলাদেশ। রাত বিরাতে এইদেশে ছিনতাই একেবারে কমন ঘটনা যা আপনে আমি সবাই জানি। এই কারনে এইদেশে ছিনতাইকারীরে খাচায় না ভরে পুরা সিএনজিকেই খাঁচা বানাইতে হয় প্যাসিঞ্জারকে বাঁচানোর জন্য।
.
কারন ছিনতাই হয়ে যাবার পরে হয়তো বহুত মাইনষে বহুত ডায়ালগ মারবে। ম্যান্টালিটি চেঞ্জ করা উচিত, প্রশাসনকে কঠোর হওয়া উচিত, আমাদের সোচ্চার হওয়া উচিত হ্যান ত্যান করা উচিৎ বাট আপনে আমি বেকেই জানি এডি চাইলেই হঠাত করে চেঞ্জ সম্ভব না কিন্তু যার যা হারানির তা তো হারাইয়াই ফেলছে।
.
এইবার আহেন হট টপিক পহেলা বৈশাখ। এইখানেও সেইম। এই বছর বেশি হইছে তাই হাউ কাউও বেশি হইতাছে কিন্তু সত্যি বলতে এইটা প্রতি বছরেরই কমন কাহিনি। যারা যায় তাদের বেশিরভাগই ভালো করে জানে এইজায়গায় ভিড় বেশি, সো এমন কিছু হবার চান্স আছে।
.
আমার ফ্রেন্ডসার্কেলে মাইয়া কতডি আছে প্রতিবছরই DU যায় কারন জানে তাগো গায়ে টাচ করারো মুরদ কারো নাই, গায়ে হাত দিলে ঐ হাত আর ফেরত যাইবো না।
আর কিছু আছে নিরিহ টাইপ, একবার যাইয়া চাপচুপ খাইয়া আইসা কান ধরছে জিন্দেগীতে আর পহেলা বৈশাখে ভিড়ের মাঝে যাবে না, অন্য কোন কম ভিড় এরিয়ায় যাবে বা বাহিরই হবে না।
.
মূল কথা হচ্ছে নিজের সেফটি নিজের কাছে। আপনি যেইখানে নিজেকে সেইফ মনে না করেন ঐখানে না যাওয়াই বেটার। এটাকে অনেকেই হয়তো বলবেন অন্যায় কে প্রশ্রয় দেয়া বাট কি করার??
.
সমাধান দিতাছেন অনেকে ‘মেন্টালিটি চেঞ্জ করার’। কার মেন্টালিটি চ্যাঞ্জ করবেন? যেডি এমন হেডি জন্মের থেকেই এমন, থাকবেও এমন।
.
আবার অনেকে বলবেন রুখে দাড়াতে। আপনেই কন ঐ জায়গায় যদি আপনি থাকতেন আপনি কি করতেন? DU এলাকায় কোন গ্যাঞ্জাম বাধলে কাউরে পাগলা কুত্তায় না কামড়াইলে আগায় যায় না। কারন এতে সমাধান কিছু তো হবেই না উল্টা আপনেও জড়ায়া যাবেন।
.
আর আপনার সাথে যদি আপনার মা-বোন- মেয়ে-বউ-ফ্রেন্ড এমন কেউ থাকে তাইলে তো আরো আগে তারে নিয়া ঐ এরিয়া ছাড়ার পথ খুজবেন কারন জানেন ৪০-৫০ জনে যদি আপনার টার দিকে নজর দেয় তাইলে আপনি এতগুলারার সাথে কিছুই করতে পারবেন না।
.
যেইখানে একটা ছেলে হইয়াই আপনি কিছু করতে পারবেন না ঐখানে একটা মেয়ে একা কিভাবে এতোগুলার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে??
.
কেউ কইতাছেন পুলিশ এক্টিভ না। আমার কথা DU তে পুলিশ রাখতে কইছেও বা কেডা?? কারন ঐখানে পুলিশো অসহায়। চোখের সামনে অন্যান্য নরমাল দিনে DU তে কিলাকিলি হইতে দেখছি। পুলিশ আগায়া গেছে উল্টা হলের পোলাপাইন পুলিশের উপ্রেই চওড়া হয়!!
সিস্টেমটাই আগের থেকে বানায়া রাখছে এমন, তাই কোন ঝামেলা হইলে বুঝার উপায় নাই এইটাকি ভার্সিটি পোলাপাইনের গ্যাঞ্জাম না বাহিরের ছেলেপেলেদের। তাই অন্য মানুষদের মত পুলিশো আগায় না আর এটাই বাস্তব।
.
গোজামিল লাগাতাছে, আরেকটু বুঝায়া বলি। আমি বলতেছিনা ছিনতাই ভালো কাজ। নিঃসন্দেহে চরম খারাপ অপরাধ কিন্তু প্র্যাক্টিক্যালি চিন্তা করেন, এইটা আম্রিকা বা দুবাই না। এইটা বাংলাদেশ। রাত বিরাতে এইদেশে ছিনতাই একেবারে কমন ঘটনা যা আপনে আমি সবাই জানি। এই কারনে এইদেশে ছিনতাইকারীরে খাচায় না ভরে পুরা সিএনজিকেই খাঁচা বানাইতে হয় প্যাসিঞ্জারকে বাঁচানোর জন্য।
.
কারন ছিনতাই হয়ে যাবার পরে হয়তো বহুত মাইনষে বহুত ডায়ালগ মারবে। ম্যান্টালিটি চেঞ্জ করা উচিত, প্রশাসনকে কঠোর হওয়া উচিত, আমাদের সোচ্চার হওয়া উচিত হ্যান ত্যান করা উচিৎ বাট আপনে আমি বেকেই জানি এডি চাইলেই হঠাত করে চেঞ্জ সম্ভব না কিন্তু যার যা হারানির তা তো হারাইয়াই ফেলছে।
.
এইবার আহেন হট টপিক পহেলা বৈশাখ। এইখানেও সেইম। এই বছর বেশি হইছে তাই হাউ কাউও বেশি হইতাছে কিন্তু সত্যি বলতে এইটা প্রতি বছরেরই কমন কাহিনি। যারা যায় তাদের বেশিরভাগই ভালো করে জানে এইজায়গায় ভিড় বেশি, সো এমন কিছু হবার চান্স আছে।
.
আমার ফ্রেন্ডসার্কেলে মাইয়া কতডি আছে প্রতিবছরই DU যায় কারন জানে তাগো গায়ে টাচ করারো মুরদ কারো নাই, গায়ে হাত দিলে ঐ হাত আর ফেরত যাইবো না।
আর কিছু আছে নিরিহ টাইপ, একবার যাইয়া চাপচুপ খাইয়া আইসা কান ধরছে জিন্দেগীতে আর পহেলা বৈশাখে ভিড়ের মাঝে যাবে না, অন্য কোন কম ভিড় এরিয়ায় যাবে বা বাহিরই হবে না।
.
মূল কথা হচ্ছে নিজের সেফটি নিজের কাছে। আপনি যেইখানে নিজেকে সেইফ মনে না করেন ঐখানে না যাওয়াই বেটার। এটাকে অনেকেই হয়তো বলবেন অন্যায় কে প্রশ্রয় দেয়া বাট কি করার??
.
সমাধান দিতাছেন অনেকে ‘মেন্টালিটি চেঞ্জ করার’। কার মেন্টালিটি চ্যাঞ্জ করবেন? যেডি এমন হেডি জন্মের থেকেই এমন, থাকবেও এমন।
.
আবার অনেকে বলবেন রুখে দাড়াতে। আপনেই কন ঐ জায়গায় যদি আপনি থাকতেন আপনি কি করতেন? DU এলাকায় কোন গ্যাঞ্জাম বাধলে কাউরে পাগলা কুত্তায় না কামড়াইলে আগায় যায় না। কারন এতে সমাধান কিছু তো হবেই না উল্টা আপনেও জড়ায়া যাবেন।
.
আর আপনার সাথে যদি আপনার মা-বোন- মেয়ে-বউ-ফ্রেন্ড এমন কেউ থাকে তাইলে তো আরো আগে তারে নিয়া ঐ এরিয়া ছাড়ার পথ খুজবেন কারন জানেন ৪০-৫০ জনে যদি আপনার টার দিকে নজর দেয় তাইলে আপনি এতগুলারার সাথে কিছুই করতে পারবেন না।
.
যেইখানে একটা ছেলে হইয়াই আপনি কিছু করতে পারবেন না ঐখানে একটা মেয়ে একা কিভাবে এতোগুলার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে??
.
কেউ কইতাছেন পুলিশ এক্টিভ না। আমার কথা DU তে পুলিশ রাখতে কইছেও বা কেডা?? কারন ঐখানে পুলিশো অসহায়। চোখের সামনে অন্যান্য নরমাল দিনে DU তে কিলাকিলি হইতে দেখছি। পুলিশ আগায়া গেছে উল্টা হলের পোলাপাইন পুলিশের উপ্রেই চওড়া হয়!!
সিস্টেমটাই আগের থেকে বানায়া রাখছে এমন, তাই কোন ঝামেলা হইলে বুঝার উপায় নাই এইটাকি ভার্সিটি পোলাপাইনের গ্যাঞ্জাম না বাহিরের ছেলেপেলেদের। তাই অন্য মানুষদের মত পুলিশো আগায় না আর এটাই বাস্তব।
.
এবার অনেকেই কইবেন তাইলে কি কোন উৎসবেই যাবো না, মুখ বুঝে ঘরে বসে থাকবো?
আবেগের বশে যাইয়া মূল্যবান কিছু হারানোর চেয়ে ঘরের ছাদে ফ্রেন্ডদের নিয়া খিচুড়ি ইলিশ খাওয়া কি বেটার না?
.
আমি বিএমডাব্লুয়ালার ঘরে জন্মাই নাই এখন যদি বলি সুইজারল্যান্ডে আমার বয়সি পোলাপাইন বিএমডাব্লুতে চড়ে তাইলে আমি ক্যান চড়তে পারবো না?
পারা উচিত বাট পারমুনা কারন আমি সুইজারল্যান্ডের কোন বড়লোকের ঘরে জন্মাই নাই। বাংলাদেশের মিডেল ক্লাস এক ফ্যামেলিতে জন্মাইছি সো আমারে BMW এর সপ্ন বাদ দিয়া লোকাল বাসে ঝুলতে হবে। হয়তো কোন এক দিন BMW হইলেও হইতে পারে, আর না হইলেও আফসোস করার কিছু নাই কারন আমি মিডেলক্লাস বাঙ্গালী, কোন সুইডিস বা লন্ডনী না।
.
তেমনই জন্মাইছেন যেহেতু বাংলাদেশে সো বাংলাদেশ হিসাবেই চিন্তা করেন। দুবাই বা সুইজারল্যান্ডে মানুষ কিভাবে চলে, তাদের মেন্টালিটি কি, আঈন কেমন কঠোর, আমাদের এখানে এমন হইলে কি হইতো তার সাথে মিলায়া শুধু আফসোসই বাড়বে, লাভের বেলায় কিছুই হবে না।
.
এরপরো কথা আছে। হাজার সচেতন থাকার পরো কিন্তু অনেক এক্সিডেন্ট ঘটে। যদি এমন কিছু ঘইটাই যায় তাইলে মন খারাপ হবে সাভাবিক তবে বেশি মন খারাপ করার কিছু নাই।
আপনার সাইড থেকে আপনি ঠিক থাকার পরো আপনার সাথে অন্যায় কিছু ঘটছে কিন্তু সব শেষ হইয়া যায় নাই। শেষ বিচার বইলাও একটা দিন কিন্তু বাকি আছে। আপনার দোষ না থাকার পরো আপনার সাথে অন্যায় হওয়া মানে আপনার ডিপোজিট বাড়ছে। শেষ বিচারে সে আপনাকে এই অপরাধের মাসুল দিবে, যা ঐদিন আপনার জন্য বোনাস স্বরূপ হবে। grin emoticon
.
সো কিপ কাম এন্ড বি প্রাক্টিক্যাল।
.
(এডিটেডঃ আমি ভাই কাউরে সারা জীবন ঘরে বইসা থাকতে কই নাই। যা কইছি তা হইলো অবস্থা বুইঝা ব্যাবস্থা। আপনার যদি ২৫ কেজি আলগানির ক্ষমতা থাকে তাইলে ২৫ কেজিই আলগান, বীরত্ব দেখানির জন্য ৫০ কেজি আল্গাইতে গিয়া কোমড় ভাঙ্গার তো দরকার নাই। যখন ৫০ কেজি আলগাইতে পারবেন তখন ৫০ কেজি আলগাইয়েন grin emoticon )
এবার অনেকেই কইবেন তাইলে কি কোন উৎসবেই যাবো না, মুখ বুঝে ঘরে বসে থাকবো?
আবেগের বশে যাইয়া মূল্যবান কিছু হারানোর চেয়ে ঘরের ছাদে ফ্রেন্ডদের নিয়া খিচুড়ি ইলিশ খাওয়া কি বেটার না?
.
আমি বিএমডাব্লুয়ালার ঘরে জন্মাই নাই এখন যদি বলি সুইজারল্যান্ডে আমার বয়সি পোলাপাইন বিএমডাব্লুতে চড়ে তাইলে আমি ক্যান চড়তে পারবো না?
পারা উচিত বাট পারমুনা কারন আমি সুইজারল্যান্ডের কোন বড়লোকের ঘরে জন্মাই নাই। বাংলাদেশের মিডেল ক্লাস এক ফ্যামেলিতে জন্মাইছি সো আমারে BMW এর সপ্ন বাদ দিয়া লোকাল বাসে ঝুলতে হবে। হয়তো কোন এক দিন BMW হইলেও হইতে পারে, আর না হইলেও আফসোস করার কিছু নাই কারন আমি মিডেলক্লাস বাঙ্গালী, কোন সুইডিস বা লন্ডনী না।
.
তেমনই জন্মাইছেন যেহেতু বাংলাদেশে সো বাংলাদেশ হিসাবেই চিন্তা করেন। দুবাই বা সুইজারল্যান্ডে মানুষ কিভাবে চলে, তাদের মেন্টালিটি কি, আঈন কেমন কঠোর, আমাদের এখানে এমন হইলে কি হইতো তার সাথে মিলায়া শুধু আফসোসই বাড়বে, লাভের বেলায় কিছুই হবে না।
.
এরপরো কথা আছে। হাজার সচেতন থাকার পরো কিন্তু অনেক এক্সিডেন্ট ঘটে। যদি এমন কিছু ঘইটাই যায় তাইলে মন খারাপ হবে সাভাবিক তবে বেশি মন খারাপ করার কিছু নাই।
আপনার সাইড থেকে আপনি ঠিক থাকার পরো আপনার সাথে অন্যায় কিছু ঘটছে কিন্তু সব শেষ হইয়া যায় নাই। শেষ বিচার বইলাও একটা দিন কিন্তু বাকি আছে। আপনার দোষ না থাকার পরো আপনার সাথে অন্যায় হওয়া মানে আপনার ডিপোজিট বাড়ছে। শেষ বিচারে সে আপনাকে এই অপরাধের মাসুল দিবে, যা ঐদিন আপনার জন্য বোনাস স্বরূপ হবে। grin emoticon
.
সো কিপ কাম এন্ড বি প্রাক্টিক্যাল।
.
(এডিটেডঃ আমি ভাই কাউরে সারা জীবন ঘরে বইসা থাকতে কই নাই। যা কইছি তা হইলো অবস্থা বুইঝা ব্যাবস্থা। আপনার যদি ২৫ কেজি আলগানির ক্ষমতা থাকে তাইলে ২৫ কেজিই আলগান, বীরত্ব দেখানির জন্য ৫০ কেজি আল্গাইতে গিয়া কোমড় ভাঙ্গার তো দরকার নাই। যখন ৫০ কেজি আলগাইতে পারবেন তখন ৫০ কেজি আলগাইয়েন grin emoticon )
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন