প্রথম যখন হলুদ ব্যাবি ট্যাক্সির বদলে সবুজ সিএনজি রাস্তায় নামলো দেখতে ভালই লাগতো। সাউন্ড কম, সবুজ কালার দেখেতেও প্রাকৃতিক প্রাকৃতিক লাগে, চইড়াও আরাম ঝাকি ঝুকি কম লাগে। সব মিলায়া চক্ষের দেখায় বা চলাফেরায় সুন্দরই বলা যায়।
.
কিন্তু এটা বাংলাদেশ। দুনিয়ার সব দেশে অসৌন্দর্য্যকে ঘইষা মাইজা সুন্দর করে আর আমগো এই দেশে সুন্দরকে উল্টা ঘইষা মাইজা অসুন্দর করে। কখনো এইডা অসচেতনতায় আবার কখনো বাধ্য হইয়া।
.
সিনজি ট্যাক্সি নামার পরে হঠাৎ সিনজি ছিনতাই বাইড়া যায়। চালকরে মাইরা ট্যাক্সি নিয়া যায়।তখন এর সলিউশন হিসাবে চালকের দুই পাশে গ্রিলের দরজা দেয়া হলো। দেখতে কেমন যেন উদ্ভট লাগে।
এর পরে শুরু হইলো সিনজির যাত্রীদের কাছ থেকে মাল পত্র ছিনতাই। সো সলিউশন হিসাবে এবার পুরো সিনজি ট্যাক্সিই সামনে পিছনে গ্রিলের দরজা দিয়া প্যাকেট কইরা দেয়া হলো!!
.
দেখতে আরো উদ্ভট লাগলেও ছিনতাই কিছুটা কমলো। সিনজি ট্যাক্সি তার সৌন্দর্য্য হারাইলো। ড্রাইভার সাবো তার চেম্বারটা বেড রুম মনে কইরা তাতে ব্রাস,পেস্ট,তয়লা,গামসা,গেঞ্জি,ত্যানা সব গ্রিলে সুবিধামত ঝুলানি শুরু করলো। প্রথম প্রথম দেখতে মনে হইতো একটা ভ্রাম্যমান বস্তি ঘর!!
.
এখন আমগো চোখ সওয়া হইয়া গেছে। উল্টা রাস্তায় কোন গ্রীল ছাড়া ট্যাক্সি কালে ভদ্রে চোখে পড়লে ঐটারেই ক্যামন উইয়ার্ড লাগে! confused emoticon
.
তো হাল ফ্যাশনের রাজনীতি এখন প্রেট্রোল বোমা নির্ভর। কিন্তু তাই বইলা তো আর মানুষের চলা ফেরা বন্ধ থাকবো না। একটা সলিউশন তো করন লাগবো। বরাবরের মত আমাগো দেশে সন্ত্রসীদেরই জয় হয় আর সাধারন মানুষদের জেলে থুক্কু খাঁচায় ঢুকন লাগে। এখনো হয়তো শেষ পর্যন্ত সলিউসন ঐ গ্রিলের খাঁচাতেই হইবো।
.
কয়দিন পরে হয়তো দেখমু বাস, ট্রাক, মাইক্রো, জিপ, কার পারলে রিক্সতেও চার পাশে লোহার গ্রীল দেয়া মনেহইবো যেন কয়েদিদের গাড়ি আর আমজনতা হইবো ভ্রাম্যমান কয়েদি!!
.
প্রথম প্রথম উইয়ার্ড লাগবে। দামী দামি গাড়ীর মালিকদের কস্ট লাগবে এত সুন্দর গাড়ি গ্রীল দিয়ে গাড়িটা প্যাকেট করতে। পরে চোখ সওয়া হইয়া যাইবো সিনজি ট্যাক্সির মত।
.
এরপরে হয়তো গাড়িতে বোম মারা হবে না। গনত্রন্ত হয়তো পথচারী মানুষদের উপরেই প্রতিষ্ঠার চেস্টা করা হবে। হাটাচলা করলেও হয়তো বোমে ঝলসাতে হবে কয় জনকে।
.
কিন্তু এটা বাংলাদেশ। দুনিয়ার সব দেশে অসৌন্দর্য্যকে ঘইষা মাইজা সুন্দর করে আর আমগো এই দেশে সুন্দরকে উল্টা ঘইষা মাইজা অসুন্দর করে। কখনো এইডা অসচেতনতায় আবার কখনো বাধ্য হইয়া।
.
সিনজি ট্যাক্সি নামার পরে হঠাৎ সিনজি ছিনতাই বাইড়া যায়। চালকরে মাইরা ট্যাক্সি নিয়া যায়।তখন এর সলিউশন হিসাবে চালকের দুই পাশে গ্রিলের দরজা দেয়া হলো। দেখতে কেমন যেন উদ্ভট লাগে।
এর পরে শুরু হইলো সিনজির যাত্রীদের কাছ থেকে মাল পত্র ছিনতাই। সো সলিউশন হিসাবে এবার পুরো সিনজি ট্যাক্সিই সামনে পিছনে গ্রিলের দরজা দিয়া প্যাকেট কইরা দেয়া হলো!!
.
দেখতে আরো উদ্ভট লাগলেও ছিনতাই কিছুটা কমলো। সিনজি ট্যাক্সি তার সৌন্দর্য্য হারাইলো। ড্রাইভার সাবো তার চেম্বারটা বেড রুম মনে কইরা তাতে ব্রাস,পেস্ট,তয়লা,গামসা,গেঞ্জি,ত্যানা সব গ্রিলে সুবিধামত ঝুলানি শুরু করলো। প্রথম প্রথম দেখতে মনে হইতো একটা ভ্রাম্যমান বস্তি ঘর!!
.
এখন আমগো চোখ সওয়া হইয়া গেছে। উল্টা রাস্তায় কোন গ্রীল ছাড়া ট্যাক্সি কালে ভদ্রে চোখে পড়লে ঐটারেই ক্যামন উইয়ার্ড লাগে! confused emoticon
.
তো হাল ফ্যাশনের রাজনীতি এখন প্রেট্রোল বোমা নির্ভর। কিন্তু তাই বইলা তো আর মানুষের চলা ফেরা বন্ধ থাকবো না। একটা সলিউশন তো করন লাগবো। বরাবরের মত আমাগো দেশে সন্ত্রসীদেরই জয় হয় আর সাধারন মানুষদের জেলে থুক্কু খাঁচায় ঢুকন লাগে। এখনো হয়তো শেষ পর্যন্ত সলিউসন ঐ গ্রিলের খাঁচাতেই হইবো।
.
কয়দিন পরে হয়তো দেখমু বাস, ট্রাক, মাইক্রো, জিপ, কার পারলে রিক্সতেও চার পাশে লোহার গ্রীল দেয়া মনেহইবো যেন কয়েদিদের গাড়ি আর আমজনতা হইবো ভ্রাম্যমান কয়েদি!!
.
প্রথম প্রথম উইয়ার্ড লাগবে। দামী দামি গাড়ীর মালিকদের কস্ট লাগবে এত সুন্দর গাড়ি গ্রীল দিয়ে গাড়িটা প্যাকেট করতে। পরে চোখ সওয়া হইয়া যাইবো সিনজি ট্যাক্সির মত।
.
এরপরে হয়তো গাড়িতে বোম মারা হবে না। গনত্রন্ত হয়তো পথচারী মানুষদের উপরেই প্রতিষ্ঠার চেস্টা করা হবে। হাটাচলা করলেও হয়তো বোমে ঝলসাতে হবে কয় জনকে।
.
আবার সন্ত্রসীদের জয় হবে আর আম জনতা এসির গ্রীলের মত নিজের ফিগারের সাইজের গ্রীল বানায়া সেটা পইড়া রাস্তায় বাহির হইবো। প্রথমে উইয়ার্ড লাগবে, এর পরে চোখ সওয়া হয়ে যাবে সিনজি ট্যাক্সির মত। এভাবে চলতেই থাকবে........
.
কারন এটা বাংলাদেশ। যেইদেশে বসে বিদেশীদের মুখে তাদের দেশের বড় বড় দোকান বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গেটে “স্টিলের শাটার নাই শুধু গ্লাসের দরজা” শুনলে রূপকথা মনেহয় squint emoticon
আবার সন্ত্রসীদের জয় হবে আর আম জনতা এসির গ্রীলের মত নিজের ফিগারের সাইজের গ্রীল বানায়া সেটা পইড়া রাস্তায় বাহির হইবো। প্রথমে উইয়ার্ড লাগবে, এর পরে চোখ সওয়া হয়ে যাবে সিনজি ট্যাক্সির মত। এভাবে চলতেই থাকবে........
.
কারন এটা বাংলাদেশ। যেইদেশে বসে বিদেশীদের মুখে তাদের দেশের বড় বড় দোকান বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গেটে “স্টিলের শাটার নাই শুধু গ্লাসের দরজা” শুনলে রূপকথা মনেহয় squint emoticon
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন