রবিবার, ২৯ মার্চ, ২০১৫

আপু মনির স্টাটাসঃ
“একটা মানুষ কালো হয়ে জন্মালো, এটা কি তার দোষ?? সে কি জন্মের আগে তার কালার কাস্টমাইজ করে এর পর জন্মেছে? তাহলে কেন তাকে এতো অবহেলা? কেন তাঁকে এতো বঞ্চনা সইতে হবে? একবার ঐ কালো মানুষ্টার জায়গায় নিজেকে নিয়ে ভাবুন তো কেমন লাগে? দৃস্টিভঙ্গি বদলান এবার।
.
আর মেয়ে তোমাকেই বলছি, কালো ড্রেস, কালো ঘড়ি, কালো গাড়ী, কালো জুতা সব কালো যদি আভিজাত্যের প্রতিক হয় তাহলে কেন তুমি তোমার কালো রং কে ক্রিম মেখে ফর্সা করার পেছনে পড়? কেন কালো চামড়াকে কৃত্রিম মেকাপ দিয়া সাদা করার পাল্লায় যাও?
.
নিজের গায়ে রং লুকিয়ে নিজেকে ফর্সা করার পিছনে পড়া মানে নিজেকেই ছোট করা। সব কিছুতে কালো যদি আভিজাত্য প্রকাশ পায় তাহলে গায়ের কালো রঙ এও আভিজাত্য প্রকাশ করা যাবে। নিজেদেরই দৃস্টিভিঙ্গি বদলানো উচিত তাহলে একদিন অন্যের টাও বদলাবে।”
.
.
.
কিছুক্ষণ পরে ফোনঃ
“ডোস্ট আজকে আমাদের ফ্রেন্ডসদের হ্যাং আউটের দুটো ছবি মেইল করছি। সুন্ডর কড়ে এডিট কড়বি যাতে আমাকে সবচেয়ে সুন্দর দেখায়”
.
< “তুই ত এমনেই সুন্দ্রী আর কি সুন্দর করুম”
.
“নাআআআ আমার ছবি কালো আসছে, আমাকে ফর্সা করবি। অন্যরা যাতে আমার চেয়ে বেশি ফর্সা না দেখায়। এটার কভার পিকে দিব তো kiki emoticon ”
.
.
confused emoticon
ঝাতি নির্বাক
.
(কাহিনি নিজের মত করে বানাইন্না হইলেও ঘটনা সত্য)

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন