বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০১৫

পানতি

কয়েক বছর আগে অক্ষয়ের একটা মুভি দেখছিলাম নাম মনে নাই বাট ঐখানে ওয় 'পানোতি' হিসাবে বা যারে বলে লুজার/ ফাডা কপাইল্লা হিসাবে থাকে। যেই খানেই যায় ঐ খানেই ঠাডা পড়ে!!
.
লাস্টে ওরে একটা ক্যাসিনোর মালিক তার ক্যাসিনোতে জব দেয়। কারণ ও যেখানেই যায় ওইখানেই সবার কপাল ফুডে। ক্যাসিনোতে কেউ একটানা বেশি কামানো শুরু করলে অক্ষয়কে ঐ টেবিলের সামনে এনে দাড় করায় দেয়া হয়, ব্যাস জুয়ার খেলা লাঠে উঠে!!
.
আমার লগে অনেক মিল আছে। অতিতে কত ঠাডা যে আমার উপ্রে পড়ছে তা আমার আগের 'বিভিন্ন প্রকার বাঁশ' নিয়ে দেওয়া স্ট্যাটাস দেখলেই বুঝবেন। আইজগার কাহিনী কই।
.
আইজগা গেছিলাম ঘোড়াশালে একটা প্রাইভেট কোম্পানির নতুন পাওয়ার প্লান্টে। বিদ্যুৎ উৎপাদন করে জাতীয় গ্রীডে সাপ্লাই দেয় তাঁরা। যদ্দুর জানি পাওয়ার প্লান্ট ২৪ ঘন্টা চলে, সহজে অফ হয় না। খুব রেয়ার। আর নতুন যন্ত্রপাতি হইলে তো কথাই নাই।
.
আমি গেলাম। মেশিনের প্রচুর সাউন্ড কানে তালা লাইগা যাওয়ার দশা। আতকা সব সাউন্ড অফ!!!!!!! কতখন পরে সব সিফট ইঞ্জিনিয়ারদের দৌড়াদৌড়ি শুরু। লুঙ্গি হাফপ্যান্ট চপ্পল যে যেমনে আছে হেমনে রুম থেকে বাহির হইয়া কাজে লাইজ্ঞা গেছে কারণ খুঁজতে অফ হইলো ক্যা!!!
.
ধামড়া হেরা এইডা বুঝে নাই এইখানে সুসান আইছে। অফ তো হইবোই sunglasses emoticon
অতপর আমি চইলা আসলাম। পূর্ণ গতিতে আবার বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু colonthree emoticon
.
অফ টপিকঃ কারও ক্যাসিনো থাকলে আমারে পার্টাইম কামে নিতে পারেন। আপনেরো কামে লাগবো আমারো কামে লাগবো colonthree emoticon

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন