মেয়েদের মধ্যে একটা ব্যাপার আছে। প্রায় বেশিরভাগ মেয়েই বয়ফ্রেন্ড ছাড়াও লাইফে এমন একজন বন্ধুকে চায়, যার সাথে সে সবকিছু শেয়ার করতে পারবে। তার যতো ইচ্ছে, স্বপ্ন, আশা, আকাংখা, সুখ কিংবা মন খারাপের গল্প, নিজের একান্ত ব্যাক্তিগত কিছু কথা যা হয়তো সে কাউকেই বলে না। সে সব কিছু শেয়ার করে এই অতিপ্রিয় বন্ধুর সাথে। মেয়েদের কাছে এই বন্ধুত্বের মূল্য অনেক অনেক বেশী থাকে। হয়তো মেয়েটার রিলাশানের চেয়েও বেশী।
.
বয়ফ্রেন্ড এর সাথে ঝগড়া করে মন খারাপ করে এসে শান্ত্বনা খুজবে এই বন্ধুর কাছে। বাড়ীতে চেচামেচি করে একা ঘরে দরজা বন্ধ করে বালিশ ভিজিয়ে কাদবে তাতেও ফোনের ওপাশে সঙ্গী থাকা চাই সেই বন্ধুটিকে। কেউ খারাপ কিছু বলেছে, আগেই নালিশ জমা ঐ বন্ধুর কাছে। যে কোন আবদার আগে ঐ ফ্রেন্ডের কাছে যদিও সে তা পুরন করতে পারবে না জানে তাও।
.
এভাবে চলতে চলতে একসময় তাদের মধ্যে সম্পর্কটা যে কোথায় গিয়ে ঠেকছে সেদিকে মেয়েটার কোনো হুশ না থাকলেও কখনো রিলেশনে জড়াবেনা বলা ছেলেটা তার সর্বনাশ ঠিকই টের পায়। মেয়েটা তার বয়ফ্রেন্ড আছে বলে নিশ্চিন্ত মনে যখন তাদের সম্পর্কটাকে অনেকখানি গভীর করে তোলে। ছেলেটা তখন নিশ্চিতভাবেই দোটানায় পড়ে অথৈ সমুদ্রে হাবুডুবু খেতে থাকে। না পারে সামনে যেতে না পারে পিছে আসতে।
.
একজনের দৈনন্দীন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে, তার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে মিশতে থাকলে তার প্রতি দুর্বলতা এমনিতেই তৈরী হয়ে যায়। একটা পর্যায়ে যখন ছেলেটার অবস্থা মেয়েটা বুঝতে পারে, তখন থেকে শুরু হয় এড়িয়ে চলা, বাড়তে থাকে জটিলতা। এক সময় না যায় সওয়া না যায় বলা করতে করতে ছেলেটা খেই হারিয়ে ফেলে। অনিচ্ছা স্বত্বেও উল্টাপাল্টা আচারন শুরু করে। ফলাফল আরো কিছু ফ্রেন্ডের সাথে সম্পর্ক নষ্ট, ছেলেটা হয়ে যায় একঘরে। সম্পর্কের টানাপোড়নে সম্পর্ক নষ্ট হয়, সূচনা হয় অসমাপ্ত গল্পের।
.
মধুর একটা সম্পর্কের শেষটা তাই হয়েও হয় না। সম্পর্কের এই জটিলতা এখন আমাদের লাইফের কমন ব্যাপার হয়ে গেছে। যেন নিত্যদিনের ডালভাত।
(কে লিখছে জানি না )
.
বয়ফ্রেন্ড এর সাথে ঝগড়া করে মন খারাপ করে এসে শান্ত্বনা খুজবে এই বন্ধুর কাছে। বাড়ীতে চেচামেচি করে একা ঘরে দরজা বন্ধ করে বালিশ ভিজিয়ে কাদবে তাতেও ফোনের ওপাশে সঙ্গী থাকা চাই সেই বন্ধুটিকে। কেউ খারাপ কিছু বলেছে, আগেই নালিশ জমা ঐ বন্ধুর কাছে। যে কোন আবদার আগে ঐ ফ্রেন্ডের কাছে যদিও সে তা পুরন করতে পারবে না জানে তাও।
.
এভাবে চলতে চলতে একসময় তাদের মধ্যে সম্পর্কটা যে কোথায় গিয়ে ঠেকছে সেদিকে মেয়েটার কোনো হুশ না থাকলেও কখনো রিলেশনে জড়াবেনা বলা ছেলেটা তার সর্বনাশ ঠিকই টের পায়। মেয়েটা তার বয়ফ্রেন্ড আছে বলে নিশ্চিন্ত মনে যখন তাদের সম্পর্কটাকে অনেকখানি গভীর করে তোলে। ছেলেটা তখন নিশ্চিতভাবেই দোটানায় পড়ে অথৈ সমুদ্রে হাবুডুবু খেতে থাকে। না পারে সামনে যেতে না পারে পিছে আসতে।
.
একজনের দৈনন্দীন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে, তার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে মিশতে থাকলে তার প্রতি দুর্বলতা এমনিতেই তৈরী হয়ে যায়। একটা পর্যায়ে যখন ছেলেটার অবস্থা মেয়েটা বুঝতে পারে, তখন থেকে শুরু হয় এড়িয়ে চলা, বাড়তে থাকে জটিলতা। এক সময় না যায় সওয়া না যায় বলা করতে করতে ছেলেটা খেই হারিয়ে ফেলে। অনিচ্ছা স্বত্বেও উল্টাপাল্টা আচারন শুরু করে। ফলাফল আরো কিছু ফ্রেন্ডের সাথে সম্পর্ক নষ্ট, ছেলেটা হয়ে যায় একঘরে। সম্পর্কের টানাপোড়নে সম্পর্ক নষ্ট হয়, সূচনা হয় অসমাপ্ত গল্পের।
.
মধুর একটা সম্পর্কের শেষটা তাই হয়েও হয় না। সম্পর্কের এই জটিলতা এখন আমাদের লাইফের কমন ব্যাপার হয়ে গেছে। যেন নিত্যদিনের ডালভাত।
(কে লিখছে জানি না )
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন