রবিবার, ১২ জুলাই, ২০১৫

দিলরুবা বেগমের স্টাটাসঃ

দিলরুবা বেগমের স্টাটাসঃ
“অফ আজকে ৫ম বাড়েড় মত ড়ক্ত দিয়ে আসলাম। ক্যামন জানি লাগছে বাট আ’ম হ্যাপি বিখজ এক জনেড় জান বাঁচাতে পাড়লাম। চেয়েছিলাম ৫ ব্যাগ দেই বাট এক ব্যাগের বেশি দেয়া পসিবল না।”
.
.
কমেন্টঃ
সমদ আলীঃ ‘আমি রক্ত দিয়েছি মাত্র দেড় মাস হলো। উফ তাড়াতাড়ি তিন মাস হয় না ক্যান আবাড় দিব। দেড় মাসকে তো দেড় যুগ মনে হচ্ছে’
.
বক্কর মিয়াঃ ‘এইভাবে ঢোল পিটানো উচিৎ না। আমি যে আজ পর্যন্ত ১০ ব্যাগ রক্ত দিসি একবারো কোথাও বলছি??’
.
কুলসুম খাতুনঃ “শো শুইট আপ্পি, আমি তো প্রতি মাসেই দেই ” ( squint emoticon )
.
দিলরুবা বেগমঃ “দেখুন বক্কর মিয়া, আমি ঢোল পিটাই নাই। আমি অন্যকেও উদ্ভুদ্দ কড়াড় জন্য এটা লিখেছি ইউ নো। ঢোল পিটাতে চাইলে আমি বলতে পাড়তাম যে আমি ৫০ টা কম্বল দিয়েছিলাম শীতে, গত মাসে এক ড়িক্সায়ালাকে ৫০০০ টাকা দিয়েছিলাম, প্রতি সাপ্তাহে দুই জন ভিখারিকে খাওয়াই। কই বলছি আমি কিছু। হুহ, ওয়েল ইউর ওউন মেশিন ”
.
.
সারমর্মঃ নো ডাউট এনারা সবাই ভালো কাম করছেন এবং অনেকেই উপকৃত হইছেন বাট ভালো কাম কইরাও সামান্যতম নেক হাসিল করতে পারছেন কিনা তাতে যথেষ্ঠ সন্দেহ আছে।
.
‘অশেষ নেক’ হাসিলে বদলে ভালো কাম কইরাও শুধু ঢোল পিটানর কারনে ‘অশেষ পাপ’ও অর্জন কইরা থাকতে পারেন। কারন উপ্রে দিয়া যাই কন মনের ভিত্রের কিচ্ছা কইলাম আল্লাহয় ভাল কইরাই জানে।
.
অতএব ভালা কাম যা করার চুপে চাপে গোপনে করেন। সওয়াবো কামান সাথে মাইনষেরে অন্যের পাড়া খাইয়া মরার হাত থেকে বাচান squint emoticon
(যাকাতের কাপড় নিতে গিয়ে যারা মারা গেছেন আল্লাহ তাদের জান্নাতে দাখিল করুন)

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন