এক জাপান বাংলাদেশ জয়েন্টভেঞ্চার কোম্পানীতে ইন্টারভিউ এ জাপানী বসের প্রশ্ন,
“হোয়াই ইউ ওয়ান্ত তু ওয়ার্ক উইত আছ?”
.
< “প্ল্যাঙ্কলি ইতপিকিং আই ওয়ান্ত এ জব ওয়াত এভার ইত ইজ দেত ওয়াই আই এপ্লাই ইয়ার”
.
“আল ইউ কিদিং উইত মি??”
.
< “নো, একচুয়েলি আম ফম নোয়াখালী। হিয়ার ইব্রি ওয়ান নো দেত নোয়াখালী পাবলিক ইজ অয়ান কাইন্দ অপ জাপানী!! দেতস হোয়াই মাই ইংলিত তকিং লুকত লাইক জপানী তাইপ ইংলিত..!!”
পাশের বসা বাংলাদেশি ইন্টারভিউয়ারে বুঝছে হুদ্দাই জাপানির হাতে তুইলা দিয়া ঝামেলা প্যাচায়া লাভ নাই।
.
“অক্কে তো আমারা আসলে লোক নিচ্ছি ঈদ উপলক্ষে। আমাদের নিউ শোরুমে। অনেকেই এটা চিনে না তাই অন্য আর ৮-১০ টা শো রুমের মত আপনারা ভিতরে বসে বসে এসির হাওয়া খেতে পারবেন না। যখন কাস্টমার থাকবেনা তখন প্রোডাক্ট নিয়ে বাহিরে যেয়েও সেল করার লাগতে পারে”
.
< “শো রুম রেখে ফুটপাতে সেল করতে হবে?? ”
.
“এক্সেটলি। ওক্কে, নাও ভাবুন আমি আপনার শোরুমের এক কাস্টমার। আপনি আমার কাছে এই প্যান্ট গুলর মধ্যে একটা সেল করে দেখান”
.
< “ম্যাম আপনি এই কালাড়টা চয়েস কড়েছেন মনেহয়। একদম ড়াইট চয়েজ আপনাড়, আপনাড় গায়ের কালাড়ের সাথে পুড়োপুড়ি যায়। আপনি চাইলে মেম এই ব্ল্যাকটাও দেখতে পাড়েন। ফর্সা মানুষ খুব ভালো মানাবে, যদিও একটু এক্সপেন্সিভ বাট খুব সুন্দর মানাবে।”
.
“ একটু বেশি ওভারস্মার্ট হয়ে গেছে। যাইহোক, ধরুন এবার শো রুমের বাহিরে আছি। আমি হেটে যাচ্ছি, আমার কাছে কিভাবে সেল করবেন?”
.
< “ ও মানে ফুঠপাতে? এইডা ত আরো সোজা। এ এ এ এ বাইচ্ছা লন, একশ.. খুইজ্জা লন, একশ.. ছোট বড় একশ, যেইটা লইবেন একশ....”
.
বাংলাদেশি বস এ হাসি মুখে এক খোচা দিলো,“আপনি এতো ওভারস্মার্ট আবার আনস্মার্ট ক্যান?? মাঝামাঝিতে আসতে পারেন না মানে পার্ফেক্ট স্মার্ট হতে পারেন না???”
.
জাপানীডায় ইন্টারভিউয়ার আর ক্যান্ডিডেটের হাসিমুখে উচ্ছল বাতচিতে পারফেক্ট স্মার্ট, ওভারস্মার্ট, আনস্মার্ট শব্দ ছাড়া আর কিছু বুঝছে কিনা কে জানে তাইনেরও মনেহয় একটু স্মার্টনেস দেখানির খায়েস হইছে, বাংলাদেশী বসের দিকে মুখ কইরা
“ইয়া ইউ আল রাইত। হিজ নত ভেরি ওভারস্মার্ত নত ভেরি আনস্মার্ত... হিজ রিয়্যালি পার্ফেক্ত স্মার্ত... আই লাইক ইত!!”
.
দেখলেন চৌধুরী সাহেব আপনে না চিনলেও জাপানী বিলাই ঠিকি চিনিছে ছেলের স্মার্টফোন না থাকলেও ছেলে স্মার্ট থুক্কু স্মার্ত
“হোয়াই ইউ ওয়ান্ত তু ওয়ার্ক উইত আছ?”
.
< “প্ল্যাঙ্কলি ইতপিকিং আই ওয়ান্ত এ জব ওয়াত এভার ইত ইজ দেত ওয়াই আই এপ্লাই ইয়ার”
.
“আল ইউ কিদিং উইত মি??”
.
< “নো, একচুয়েলি আম ফম নোয়াখালী। হিয়ার ইব্রি ওয়ান নো দেত নোয়াখালী পাবলিক ইজ অয়ান কাইন্দ অপ জাপানী!! দেতস হোয়াই মাই ইংলিত তকিং লুকত লাইক জপানী তাইপ ইংলিত..!!”
পাশের বসা বাংলাদেশি ইন্টারভিউয়ারে বুঝছে হুদ্দাই জাপানির হাতে তুইলা দিয়া ঝামেলা প্যাচায়া লাভ নাই।
.
“অক্কে তো আমারা আসলে লোক নিচ্ছি ঈদ উপলক্ষে। আমাদের নিউ শোরুমে। অনেকেই এটা চিনে না তাই অন্য আর ৮-১০ টা শো রুমের মত আপনারা ভিতরে বসে বসে এসির হাওয়া খেতে পারবেন না। যখন কাস্টমার থাকবেনা তখন প্রোডাক্ট নিয়ে বাহিরে যেয়েও সেল করার লাগতে পারে”
.
< “শো রুম রেখে ফুটপাতে সেল করতে হবে?? ”
.
“এক্সেটলি। ওক্কে, নাও ভাবুন আমি আপনার শোরুমের এক কাস্টমার। আপনি আমার কাছে এই প্যান্ট গুলর মধ্যে একটা সেল করে দেখান”
.
< “ম্যাম আপনি এই কালাড়টা চয়েস কড়েছেন মনেহয়। একদম ড়াইট চয়েজ আপনাড়, আপনাড় গায়ের কালাড়ের সাথে পুড়োপুড়ি যায়। আপনি চাইলে মেম এই ব্ল্যাকটাও দেখতে পাড়েন। ফর্সা মানুষ খুব ভালো মানাবে, যদিও একটু এক্সপেন্সিভ বাট খুব সুন্দর মানাবে।”
.
“ একটু বেশি ওভারস্মার্ট হয়ে গেছে। যাইহোক, ধরুন এবার শো রুমের বাহিরে আছি। আমি হেটে যাচ্ছি, আমার কাছে কিভাবে সেল করবেন?”
.
< “ ও মানে ফুঠপাতে? এইডা ত আরো সোজা। এ এ এ এ বাইচ্ছা লন, একশ.. খুইজ্জা লন, একশ.. ছোট বড় একশ, যেইটা লইবেন একশ....”
.
বাংলাদেশি বস এ হাসি মুখে এক খোচা দিলো,“আপনি এতো ওভারস্মার্ট আবার আনস্মার্ট ক্যান?? মাঝামাঝিতে আসতে পারেন না মানে পার্ফেক্ট স্মার্ট হতে পারেন না???”
.
জাপানীডায় ইন্টারভিউয়ার আর ক্যান্ডিডেটের হাসিমুখে উচ্ছল বাতচিতে পারফেক্ট স্মার্ট, ওভারস্মার্ট, আনস্মার্ট শব্দ ছাড়া আর কিছু বুঝছে কিনা কে জানে তাইনেরও মনেহয় একটু স্মার্টনেস দেখানির খায়েস হইছে, বাংলাদেশী বসের দিকে মুখ কইরা
“ইয়া ইউ আল রাইত। হিজ নত ভেরি ওভারস্মার্ত নত ভেরি আনস্মার্ত... হিজ রিয়্যালি পার্ফেক্ত স্মার্ত... আই লাইক ইত!!”
.
দেখলেন চৌধুরী সাহেব আপনে না চিনলেও জাপানী বিলাই ঠিকি চিনিছে ছেলের স্মার্টফোন না থাকলেও ছেলে স্মার্ট থুক্কু স্মার্ত
.
“অক্কে তো আমারা আসলে লোক নিচ্ছি ঈদ উপলক্ষে। আমাদের নিউ শোরুমে। অনেকেই এটা চিনে না তাই অন্য আর ৮-১০ টা শো রুমের মত আপনারা ভিতরে বসে বসে এসির হাওয়া খেতে পারবেন না। যখন কাস্টমার থাকবেনা তখন প্রোডাক্ট নিয়ে বাহিরে যেয়েও সেল করার লাগতে পারে”
.
< “শো রুম রেখে ফুটপাতে সেল করতে হবে?? ”
.
“এক্সেটলি। ওক্কে, নাও ভাবুন আমি আপনার শোরুমের এক কাস্টমার। আপনি আমার কাছে এই প্যান্ট গুলর মধ্যে একটা সেল করে দেখান”
.
< “ম্যাম আপনি এই কালাড়টা চয়েস কড়েছেন মনেহয়। একদম ড়াইট চয়েজ আপনাড়, আপনাড় গায়ের কালাড়ের সাথে পুড়োপুড়ি যায়। আপনি চাইলে মেম এই ব্ল্যাকটাও দেখতে পাড়েন। ফর্সা মানুষ খুব ভালো মানাবে, যদিও একটু এক্সপেন্সিভ বাট খুব সুন্দর মানাবে।”
.
“ একটু বেশি ওভারস্মার্ট হয়ে গেছে। যাইহোক, ধরুন এবার শো রুমের বাহিরে আছি। আমি হেটে যাচ্ছি, আমার কাছে কিভাবে সেল করবেন?”
.
< “ ও মানে ফুঠপাতে? এইডা ত আরো সোজা। এ এ এ এ বাইচ্ছা লন, একশ.. খুইজ্জা লন, একশ.. ছোট বড় একশ, যেইটা লইবেন একশ....”
.
বাংলাদেশি বস এ হাসি মুখে এক খোচা দিলো,“আপনি এতো ওভারস্মার্ট আবার আনস্মার্ট ক্যান?? মাঝামাঝিতে আসতে পারেন না মানে পার্ফেক্ট স্মার্ট হতে পারেন না???”
.
জাপানীডায় ইন্টারভিউয়ার আর ক্যান্ডিডেটের হাসিমুখে উচ্ছল বাতচিতে পারফেক্ট স্মার্ট, ওভারস্মার্ট, আনস্মার্ট শব্দ ছাড়া আর কিছু বুঝছে কিনা কে জানে তাইনেরও মনেহয় একটু স্মার্টনেস দেখানির খায়েস হইছে, বাংলাদেশী বসের দিকে মুখ কইরা
“ইয়া ইউ আল রাইত। হিজ নত ভেরি ওভারস্মার্ত নত ভেরি আনস্মার্ত... হিজ রিয়্যালি পার্ফেক্ত স্মার্ত... আই লাইক ইত!!”
.
দেখলেন চৌধুরী সাহেব আপনে না চিনলেও জাপানী বিলাই ঠিকি চিনিছে ছেলের স্মার্টফোন না থাকলেও ছেলে স্মার্ট থুক্কু স্মার্ত
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন