“হ্যাল্লোওওওও”
< “এখনো ঘুম!!!????”
“মাঝ রাতে মাইনষে ঘুমাইবো না তো কি করবো!!!??”
< “দিনের ১২টা বাজে আর বলতেছো মাঝরাত!!! বাই দ্যা ওয়ে আমাকে দেখতে আসছে।”
“কে?”
< “কে আবার, ছেলে পক্ষ।”
“ঠিকি তো আছে। মেয়ে কে তো ছেলে পক্ষই দেখতে আসে। নাকি তুমি চাইতাছো তোমারে কোন মেয়ে পক্ষ দেখতে আসুক। তোমারে তো স্ট্রেট বলেই জানতাম। ল্যাসবিয়ানের খাতায় নাম লেখাইলা কবে ”
< “ফাইজলামি বাদ দিবা?? কিছু একটা করো। ”
“কাম দেয়ার মত মামা চাচা খালু জেঠা নাই। সো ঘুমানো ছাড়া আপাতত কিছু করারও নাই”
< “তাইলে ঘুমাও, ঐদিকে আমাকে আংটি পয়ারে বিয়ে করে নিয়ে যাক।”
“আরে টনশিত হও ক্যান। দেখতেই তো আসছে। দেখতে আসলেই কি বিয়া হইয়া যায় নাকি?? বি পজেটিভ!! চান্সে চাইনিজে যাও, পেট ভইরা ফ্রাইড রাইস আর ফ্রাইড চিকেন খাইয়া আসো...লগে বুইড়া ব্যাডার লগে একটু ফিল্ডিংও মাইরা আসো .... ”
< “ তোমার মনে হয় কোন টেনশনই নাই!!!!! তুমি আমারে আর জীবনে কোন দিন ফোন দিবা না ”
“আমি কোন কালেই তোমারে ফোন দেই নাই। ফোন দেয়ার ব্যালেন্সই নাই, দিমু কইথে। প্রতিবার তুমিই কল দেও ”
< “ওকে। আর জীবনেও তোমারে ফোন করবো না, আজকেই শেষ। থাকো তুমি তোমার মত!!! ”
“আইচ্ছা ”
...........
.............
কিছু দিন পর,
“হ্যালোওও”
< “আমার এঙ্গেজমেন্ট হয়ে গেছে!!”
“কংগ্রেটস!! কিসের রিং দিছে? গোল্ড না ডায়মন্ড??”
< “তুমি কি কোন কালে সিরিয়াস হবা না??? এঙ্গেজমেন্ট মানে বুঝো?? বিয়ে ফিক্সড!!”
“তো??? এতো টেনশিত হবার কি আছে? ইতিহাস বলে বেশির ভাগ এঙ্গেজমেন্টই কবুল বলার আগ পর্যন্ত এঙ্গেজ থাকে না খলি বুকিং দিলেই তো হয় না, কিস্তি কন্টিনিউ করার ক্ষমতাও তো থাকন লাগে বি পজেটিভ”
< “থাকো তোমার বি পজেটিভ নিয়া। তোমার সাথে কথা বলাই বেকার। মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। আর কখনো কল দিবা না”
“আমি তো কখনো কল দেই না ”
< “ওকে, আমিই আর কল দিবো না, আজকেই শেষ কথা। বাই ”
“আইচ্ছা ”
....
.....
< “এখনো ঘুম!!!????”
“মাঝ রাতে মাইনষে ঘুমাইবো না তো কি করবো!!!??”
< “দিনের ১২টা বাজে আর বলতেছো মাঝরাত!!! বাই দ্যা ওয়ে আমাকে দেখতে আসছে।”
“কে?”
< “কে আবার, ছেলে পক্ষ।”
“ঠিকি তো আছে। মেয়ে কে তো ছেলে পক্ষই দেখতে আসে। নাকি তুমি চাইতাছো তোমারে কোন মেয়ে পক্ষ দেখতে আসুক। তোমারে তো স্ট্রেট বলেই জানতাম। ল্যাসবিয়ানের খাতায় নাম লেখাইলা কবে ”
< “ফাইজলামি বাদ দিবা?? কিছু একটা করো। ”
“কাম দেয়ার মত মামা চাচা খালু জেঠা নাই। সো ঘুমানো ছাড়া আপাতত কিছু করারও নাই”
< “তাইলে ঘুমাও, ঐদিকে আমাকে আংটি পয়ারে বিয়ে করে নিয়ে যাক।”
“আরে টনশিত হও ক্যান। দেখতেই তো আসছে। দেখতে আসলেই কি বিয়া হইয়া যায় নাকি?? বি পজেটিভ!! চান্সে চাইনিজে যাও, পেট ভইরা ফ্রাইড রাইস আর ফ্রাইড চিকেন খাইয়া আসো...লগে বুইড়া ব্যাডার লগে একটু ফিল্ডিংও মাইরা আসো .... ”
< “ তোমার মনে হয় কোন টেনশনই নাই!!!!! তুমি আমারে আর জীবনে কোন দিন ফোন দিবা না ”
“আমি কোন কালেই তোমারে ফোন দেই নাই। ফোন দেয়ার ব্যালেন্সই নাই, দিমু কইথে। প্রতিবার তুমিই কল দেও ”
< “ওকে। আর জীবনেও তোমারে ফোন করবো না, আজকেই শেষ। থাকো তুমি তোমার মত!!! ”
“আইচ্ছা ”
...........
.............
কিছু দিন পর,
“হ্যালোওও”
< “আমার এঙ্গেজমেন্ট হয়ে গেছে!!”
“কংগ্রেটস!! কিসের রিং দিছে? গোল্ড না ডায়মন্ড??”
< “তুমি কি কোন কালে সিরিয়াস হবা না??? এঙ্গেজমেন্ট মানে বুঝো?? বিয়ে ফিক্সড!!”
“তো??? এতো টেনশিত হবার কি আছে? ইতিহাস বলে বেশির ভাগ এঙ্গেজমেন্টই কবুল বলার আগ পর্যন্ত এঙ্গেজ থাকে না খলি বুকিং দিলেই তো হয় না, কিস্তি কন্টিনিউ করার ক্ষমতাও তো থাকন লাগে বি পজেটিভ”
< “থাকো তোমার বি পজেটিভ নিয়া। তোমার সাথে কথা বলাই বেকার। মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। আর কখনো কল দিবা না”
“আমি তো কখনো কল দেই না ”
< “ওকে, আমিই আর কল দিবো না, আজকেই শেষ কথা। বাই ”
“আইচ্ছা ”
....
.....
আরো কিছু দিন পর
“হ্যালো”
< “হুম বলো”
“আমার বিয়ের তারিখ ফাইনাল হইছে ”
< “ডিভর্সের তারিখ কবে??”
“মানে কি? ”
< “মানে গুনি জনে বলেছেন, পজেটিভলি চিন্তা করতে। তাই পজেটিভলি চিন্তা করলাম ”
“ডিভর্স আবার পজেটিভ হয় কিভাবে??? ”
< “আমার সাইড থেকে পজেটিভ। তোমার জামাইর সাইড থে পজেটিভ চিন্তা কইরা আমি কি করুম?”
“এতো পজেটিভ থেকে কি করতে পারছো লাইফে????”
< “কোন কিছু ছাড়াই নিশ্চিন্তে দিন রাত পার করতে পারতেছি প্রবাদে আছে everything comes to you at the right moment……….. তাই হুদাও এতো চিন্তা করারই দরকার নাই ”
“ওওওওওও তুমি তাইলে এতো কিছুর পরো নিশ্চিন্তে আছো!!!!!!!!! তাহলে আমি এতো চিন্তা করতেছি কাকে নিয়ে!!! জীবনেও আর কল দিবা না আমাকে।”
< “আমি তো জীবনেও কল দেই নাই”
“আমিই আর দিবো না। আজকেই শেষ ”
< “আইচ্ছা ”
“সত্যিই আর কল করবো না ”
< “আইচ্ছা ”
“সিরিয়াসলি বলতেছি :’( ”
< “আইচ্ছা ”
.
.
শেষ বলিয়া আসলে কিছু নাই। যেখানেই কোন কিছুর শেষ সেখান থেকেই কিছু না কিছুর শুরু....
বি পজেটিভ
“হ্যালো”
< “হুম বলো”
“আমার বিয়ের তারিখ ফাইনাল হইছে ”
< “ডিভর্সের তারিখ কবে??”
“মানে কি? ”
< “মানে গুনি জনে বলেছেন, পজেটিভলি চিন্তা করতে। তাই পজেটিভলি চিন্তা করলাম ”
“ডিভর্স আবার পজেটিভ হয় কিভাবে??? ”
< “আমার সাইড থেকে পজেটিভ। তোমার জামাইর সাইড থে পজেটিভ চিন্তা কইরা আমি কি করুম?”
“এতো পজেটিভ থেকে কি করতে পারছো লাইফে????”
< “কোন কিছু ছাড়াই নিশ্চিন্তে দিন রাত পার করতে পারতেছি প্রবাদে আছে everything comes to you at the right moment……….. তাই হুদাও এতো চিন্তা করারই দরকার নাই ”
“ওওওওওও তুমি তাইলে এতো কিছুর পরো নিশ্চিন্তে আছো!!!!!!!!! তাহলে আমি এতো চিন্তা করতেছি কাকে নিয়ে!!! জীবনেও আর কল দিবা না আমাকে।”
< “আমি তো জীবনেও কল দেই নাই”
“আমিই আর দিবো না। আজকেই শেষ ”
< “আইচ্ছা ”
“সত্যিই আর কল করবো না ”
< “আইচ্ছা ”
“সিরিয়াসলি বলতেছি :’( ”
< “আইচ্ছা ”
.
.
শেষ বলিয়া আসলে কিছু নাই। যেখানেই কোন কিছুর শেষ সেখান থেকেই কিছু না কিছুর শুরু....
বি পজেটিভ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন