ল্যাদা কালে মাইয়া বিয়া দেয়ার পর এক দাদীকে বলতে শুনছিলাম, “দোয়া করি কারো ঘরে যাতে মাইয়া পয়দা না হয়!!!”
ব্যাপারটা তখন বুঝি নাই তবে এখন পাড়াপড়শী, আত্মীয় স্বজন বন্ধুবান্ধবের ভিতরে যারা বা যাদের ঘরে মাইয়া বিয়া দিছে বা দিবে তাদের বিবাহ পূর্ববর্তী কান্ডকাহিনী দেখে মনেহয় একটু আধটু বুঝতাছি।
মেয়ের যদি এফেয়ার থাকে তো মাইয়ারে বিয়া দিতে কোন প্রবলেম থাকার কথা না মেয়ে রাজি কিন্তু ফ্যামেলি রাজি করতে ঘরের ভিতরে মাশাল্লা অনেক দিন অশান্তি বিরাজ করাইতে হয়।
আর আশেপাশের মাইনষের কাছে এই এফেয়ারে খবর ফাঁস হইয়া গেলে কাম সারা।
এই মেয়ে প্রেম করে সো মাইয়া ভালা না/চরিত্র খারাপ/ফ্যামেলি উদাশীন, পোলাপাইনেরে গাইড দেয় না/ এইসব ফ্যামেলি থেকে শিখে তার মানে ফ্যামেলিও ভালো না!!!!!!!! এইবার ছেলে পক্ষ মেয়ের এলাকায় খোঁজ খবর নিতে আইলে এই সব কথা শুনে লাগে একখান মহা পেজগী!! সাথে এলাকায় মানসম্মান নিয়া টানা টানি, হাজারটা কথা শুনতে হয় পরিবারকে।
আবার মেয়ের যদি এফেয়ার না থাকে তো সেটা খুব ভালো, লক্ষ্মী মেয়ে, স্বভাব চরিত্রও চালো। মেয়ে ভালো তো ফ্যামেলিও ভালো। সবই যখন ভালো তো আসেও ভালো সমন্ধ মগর মাইয়া বিয়ার কথা হুনলেই ফ্যাছ ফ্যাছাইয়া কান্ধন শুরু করে সাথে ইমশোনাল ব্লেক মেইল “আমারে তোমগো বোঝা মনে হয়? দাও যার সাথে মন চায় বিয়া দেও। আমারে কোন ছেলের ছবি টবি দখানোর দরকার নাই। জামাইর বাড়ি যাইয়া আর আসমু না, থাইকো শান্তিতে!!!!!!”
বাপ মাও চিন্তায় পইড়া যায়, মাইয়ার কথার পাল্লায় পইড়া ভালো পাত্রডারে হাত ছাড়া করুম? পরে যদি ভালো পাত্র না পাই? আবার মাইয়া কথায় বেশি দেরী করে ফেললে দেখা যায় তখন আবার ভালো বিয়ার প্রস্তাব আসার অফ হইয়া যায়। বিয়েতেও দেরি হয়ে যায়।
এর ভিতিরে যদি বড়ডারে থুইয়া মাইজ্ঝাটা পইতালি কইরা BF রে বিয়া কইরা ফালায় তাইলেতো আরেক কেয়ামত!! এবার আবার পাড়া পড়শীর খোঁচা শুরু!!! মেয়ের নিশ্চই কোন সমস্যা আছে, বা কোন কাহিনী আছে নাহলে এখনো বিয়ে হয় না ক্যান!!! বড়ডার আগে ছোটটার বিয়া হইলো ক্যান!! ব্লা ব্লা ব্লা!!
শেষ পর্যন্ত অবশ্য এরেঞ্জ মেরিজ/ লাভ মেরিজ/ ভাইজ্ঞা মেরিজ সব মেরিজই হয় তয় ঐ ফ্যামেলির জান ত্যাজপাতা হইয়া যাওয়ার পরে। (২-৪টা এক্সেপসনাল থাকতে পারে সেটা এক্সাম্পল না)
সত্যি না মিথ্যা জানি না কার কাছে জানি শুনছিলাম, যেই বাপ-মা তিন মেয়েকে কোন কস্ট না দিয়ে ঠিক ভাবে ভরণ পোষন করে বিয়ে দিতে পারে সে নাকি চ্যালচ্যালাইয়া জান্নাত যাবে।
আসলেই জান্নাত পাওয়া এতো হস্তা না, কস্ট আছে
(চিন্তা করতাছি বিয়ার পর মাইয়া পয়দা না হইলে কয়ডা মাইয়া এডপ্ট লমু ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানীতে এ কাজের কিছু অভিজ্ঞতা আছে, ভ্যাজাল সামলানি ম্যাটার না, জান্নাত বুকিং দেওয়াটা ম্যাটার )
ব্যাপারটা তখন বুঝি নাই তবে এখন পাড়াপড়শী, আত্মীয় স্বজন বন্ধুবান্ধবের ভিতরে যারা বা যাদের ঘরে মাইয়া বিয়া দিছে বা দিবে তাদের বিবাহ পূর্ববর্তী কান্ডকাহিনী দেখে মনেহয় একটু আধটু বুঝতাছি।
মেয়ের যদি এফেয়ার থাকে তো মাইয়ারে বিয়া দিতে কোন প্রবলেম থাকার কথা না মেয়ে রাজি কিন্তু ফ্যামেলি রাজি করতে ঘরের ভিতরে মাশাল্লা অনেক দিন অশান্তি বিরাজ করাইতে হয়।
আর আশেপাশের মাইনষের কাছে এই এফেয়ারে খবর ফাঁস হইয়া গেলে কাম সারা।
এই মেয়ে প্রেম করে সো মাইয়া ভালা না/চরিত্র খারাপ/ফ্যামেলি উদাশীন, পোলাপাইনেরে গাইড দেয় না/ এইসব ফ্যামেলি থেকে শিখে তার মানে ফ্যামেলিও ভালো না!!!!!!!! এইবার ছেলে পক্ষ মেয়ের এলাকায় খোঁজ খবর নিতে আইলে এই সব কথা শুনে লাগে একখান মহা পেজগী!! সাথে এলাকায় মানসম্মান নিয়া টানা টানি, হাজারটা কথা শুনতে হয় পরিবারকে।
আবার মেয়ের যদি এফেয়ার না থাকে তো সেটা খুব ভালো, লক্ষ্মী মেয়ে, স্বভাব চরিত্রও চালো। মেয়ে ভালো তো ফ্যামেলিও ভালো। সবই যখন ভালো তো আসেও ভালো সমন্ধ মগর মাইয়া বিয়ার কথা হুনলেই ফ্যাছ ফ্যাছাইয়া কান্ধন শুরু করে সাথে ইমশোনাল ব্লেক মেইল “আমারে তোমগো বোঝা মনে হয়? দাও যার সাথে মন চায় বিয়া দেও। আমারে কোন ছেলের ছবি টবি দখানোর দরকার নাই। জামাইর বাড়ি যাইয়া আর আসমু না, থাইকো শান্তিতে!!!!!!”
বাপ মাও চিন্তায় পইড়া যায়, মাইয়ার কথার পাল্লায় পইড়া ভালো পাত্রডারে হাত ছাড়া করুম? পরে যদি ভালো পাত্র না পাই? আবার মাইয়া কথায় বেশি দেরী করে ফেললে দেখা যায় তখন আবার ভালো বিয়ার প্রস্তাব আসার অফ হইয়া যায়। বিয়েতেও দেরি হয়ে যায়।
এর ভিতিরে যদি বড়ডারে থুইয়া মাইজ্ঝাটা পইতালি কইরা BF রে বিয়া কইরা ফালায় তাইলেতো আরেক কেয়ামত!! এবার আবার পাড়া পড়শীর খোঁচা শুরু!!! মেয়ের নিশ্চই কোন সমস্যা আছে, বা কোন কাহিনী আছে নাহলে এখনো বিয়ে হয় না ক্যান!!! বড়ডার আগে ছোটটার বিয়া হইলো ক্যান!! ব্লা ব্লা ব্লা!!
শেষ পর্যন্ত অবশ্য এরেঞ্জ মেরিজ/ লাভ মেরিজ/ ভাইজ্ঞা মেরিজ সব মেরিজই হয় তয় ঐ ফ্যামেলির জান ত্যাজপাতা হইয়া যাওয়ার পরে। (২-৪টা এক্সেপসনাল থাকতে পারে সেটা এক্সাম্পল না)
সত্যি না মিথ্যা জানি না কার কাছে জানি শুনছিলাম, যেই বাপ-মা তিন মেয়েকে কোন কস্ট না দিয়ে ঠিক ভাবে ভরণ পোষন করে বিয়ে দিতে পারে সে নাকি চ্যালচ্যালাইয়া জান্নাত যাবে।
আসলেই জান্নাত পাওয়া এতো হস্তা না, কস্ট আছে
(চিন্তা করতাছি বিয়ার পর মাইয়া পয়দা না হইলে কয়ডা মাইয়া এডপ্ট লমু ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানীতে এ কাজের কিছু অভিজ্ঞতা আছে, ভ্যাজাল সামলানি ম্যাটার না, জান্নাত বুকিং দেওয়াটা ম্যাটার )